আজকেই একটা লেখায় (দ্র: জারেকসেস: প্রাচীন পারস্যের সম্রাট ) লিখেছি: পারশিক যুদ্ধের ফল গ্রিকদের জন্য শুভ হয়েছিল। তারা দেলিয় লিগ গঠন করে পারস্যের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। আথেন্স হয়ে উঠেছিল গ্রিক অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দু। আসলেই তাই। সেই সময়কার আথেন্সের সভ্যতা-সংস্কৃতির কথা শুনে আমরা আজও বিস্ময়ে স্তব্দ হয়ে যাই। এ কারণেই আথেন্স নিয়ে আমাদের কৌতূহলের শেষ নেই।
পারশিক যুদ্ধের কয়েক বছর পর আথেন্সসহ সমগ্র দেলিয় জোটের কেন্দ্রে চলে এসেছিলেন আথেনীয় রাষ্ট্রনায়ক পেরিক্লিস। পারশিক আক্রমনের অ্যাক্রোপলিশ পুড়িয়ে ফেলেছিল জারেকসেস। সে সব ঠিকঠাক করলেন। আরও কত কি যে করলেন; সব যে করতে পারলেন তাও না। তবুও ইতিহাসে অমর হয়ে রইলেন পেরিক্লিস। জ্ঞানভিত্তিক এক নান্দনিক সমাজের স্বপ্ন দেখেছিলেন প্লেরিক্লিস। তাঁর পাশে ছিলেন এক সুন্দরী গুণী নারী-আসপাসিয়া। পেরিক্লিসকে ঘিরে সেকালের জ্ঞানীগুণিরা ভিড় করেছিল। নাট্যকার এউরিপিদেস, দার্শনিক অ্যানাক্সোগোরাস, ভাস্কর ফিদিয়াস।
তখন বলছিলাম-আসলে আথেন্স নিয়ে আমাদের কৌতূহলের শেষ নেই।
আথেন্স নিয়ে দাভিসের এই বইটা অনেক কৌতূহল মেটাবে।
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৫৪