রাত প্রহরীরা ঘুমিয়ে গেলে আর কিছু থাকে না
কেবল অন্ধকার ছাড়া।আকাশের তারাগুলো
এভাবে না ঘুমালেই বরং ভালো হতো, অন্তত
সঙ্গীবিহীন রাত্রি আমার দিকে তাকিয়ে
অদ্ভুত হাসি ঢেকে চলে যেত না অড়ালে।
আমি নির্জণতার মাঝে চেয়ে থাকি
ধূ ধূ মাঠের ওপারে , যেখানে আঁধার গাঢ় হয়েছে আরো।
ওইখানে শেষ রাত্রিতে সূর্য উঠবে বলে।
রাত্রির গভীরতা বেড়ে গেলে , কেবলই পোষাকই জীবনটাকে
কত মেকি মনে হয়! মনে হয় নীরবতার অন্য নামইতো হয়তো জীবন।
জীবনটা ক্লেদাক্ত আর নীরবতা শুধু মৃতের অনুভূতি নিয়ে বেঁচে থাকা।
এরকম নশ্বরতায় বীজগন্ধ জীবন খুঁজে আর কত গভীরে খুঁড়ে দেখবো
জীবনের মাটি?কিঙবা সঙ্গমের অনন্ত বিহার শেষে ক্লান্ত অধ্যয়নে
খুঁজে পাবো কি স্বপ্নবান বৃক্ষের ছায়া?
কিছুই মনে পড়ে না; স্থবিরতা ছাড়া আর কিছুই বন্ধু হয়ে ওঠে না
এই অনঙ্গ আঁধার রাত্রিতে.........
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৩:২২