বিয়ের সময় মেয়ে পক্ষের কে জানি ছেলে পক্ষের কাকে অপমান
করেছে। এ নিয়ে অনেক হাঙ্গামা। খোদ জামাই ক্ষেপেছে
শ্বশুরবাড়ির লোকজনের উপর। তো, বিয়ের ৩/৪ দিন
পর জামাই গেছে শ্বশুরবাড়ি। শালা-শালীরা এটা
সেটা মস্করা করে। জামাই নির্বিকার। কোন
পাত্বা দিচ্ছে না ওদের। বেশ গম্ভীর।
বিভিন্ন রকমের নাস্তা দেয়া হলো
জামাইকে। কিছুই খেলো না
সে। রাতে চলে আসতে
চাইলো বৌ কে রেখে।
জোর করে সবাই
আটকে রাখলো...
জামাই গম্ভীর থেকে
গম্ভীরতর হলো। পোলাও
কোর্মা-মুরগী-গরূর গোশত
আরো নানা পদের খাবার দেয়া
হলো, রাতের বেলা। জামাই কিছুই
খাচ্ছেনা। তার এক কথা, সে এ বাড়িতে
কিছুই খাবে না। আপন, পাড়াতো, খালাতো,
মামাতো, ফুপাতো, চাচাতো শালা-শালী একবার
করে বলে গেল। জামাই এর এক কথা-আমি কিছু
খাবোনা। রাতে ক্ষুধা নিয়ে ঘুমাতে গেল জামাই। ঘুম
আর আসেনা। বৌ বেচারী আস্তে করে বললো- খুব কি
ক্ষুধা লেগেছে ? জামাই আস্তে করে বললো- হু ! বৌ গিয়ে
ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা খাবার নিয়ে এলো। ঠান্ডা খাবারই জামাই
খুব মজা আর তৃপ্তি নিয়ে খেল...। আহা ! বেচারা বেকুব জামাই !!