রথম অভিযোগ "একাত্তরের ৫ এপ্রিল মিরপুর বাঙলা কলেজের ছাত্র পল্লবকে গুলি করে হত্যার নির্দেশ দেন।"
অভিযোগ প্রমানিত । শাস্তিঃ ১৫ বছর করে কারাদণ্ড
দ্বিতীয় অভিযোগ ," একাত্তরের ২৭ মার্চ তিনি সহযোগীদের নিয়ে কবি মেহেরুননিসা, তাঁর মা এবং দুই ভাইকে মিরপুর ৬ নম্বর সেকশনের বাসায় গিয়ে হত্যা করেন।"
অভিযোগ প্রমানিত। শাস্তিঃ ১৫ বছর করে কারাদণ্ড
তৃতীয় অভিযোগে "একাত্তরের ২৯ মার্চ বিকেলে সাংবাদিক খন্দকার আবু তালেবকে আরামবাগ থেকে কাদের মোল্লা ও তাঁর সহযোগীরা জল্লাদখানা পাম্পহাউসে নিয়ে জবাই করে হত্যা করেন।"
অভিযোগ প্রমানিত। শাস্তিঃ ১৫ বছর করে কারাদণ্ড
চতুর্থ অভিযোগ , "২৫ নভেম্বর কাদের মোল্লা ও ৬০-৭০ জন রাজাকার কেরানীগঞ্জ থানার ভাওয়াল খানবাড়ি এবং ঘাটারচরে (শহীদনগর) শতাধিক নিরস্ত্র গ্রামবাসীকে হত্যা করেন।"
অভিযোগ প্রমান হয়নি। শাস্তিঃ খালাস
পঞ্চম অভিযোগ "একাত্তরের ২৪ এপ্রিল পাকিস্তানি সেনা ও অবাঙালি রাজাকারদের সঙ্গে কাদের মোল্লা মিরপুরের আলোকদী (আলুব্দী) গ্রামে হামলা চালান। ওই ঘটনায় ৩৪৪ জনের বেশি নিহত হন।"
অভিযোগ প্রমানিত। শাস্তিঃ যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
ষষ্ঠ অভিযোগ, "একাত্তরের ২৬ মার্চ কাদের মোল্লা, তাঁর সহযোগী এবং পাকিস্তানি সেনারা মিরপুরের ১২ নম্বর সেকশনে হযরত আলী লস্করের বাসায় যান। কাদের মোল্লার নির্দেশে হযরত, তাঁর স্ত্রী, দুই মেয়ে এবং দুই বছরের এক ছেলেকে হত্যা করা হয়, ধর্ষণের শিকার হন এক মেয়ে।"
অভিযোগ প্রমানিত শাস্তিঃ যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
অনুসিদ্ধান্তঃ সরকার মনে হচ্ছে জামাতের সাথে কোন মিউচ্যুয়াল আন্ডারস্ট্যান্ডিং এ এসেছে। গুজগাজ-ফিসফাস যেটা শোনা যাচ্ছিল। যেটাই সম্ভবত সত্য।
৩৪৪ জনের গনহত্যার অভিযোগ প্রমানিত। এর শাস্তি "যাবজ্জীবন কারাদণ্ড" ।যাবজ্জীবন এর অর্থ গভ. চেঞ্জ হলেই মুক্তি। সাথে মন্ত্রিত্বও জুটে জেতে পারে। পলাতক ব্যক্তির ফাসি আর আটক ব্যক্তির যাবজ্জীবন। আম্লীগের পলিটিক্স মারহাবা।