বুদ্ধ-মমতার ঝগড়ার প্যাঁচে পইড়া শেষমেষ রতন টাটা বাংলা ছাইড়া পালাইয়া না যায়। তাইলে হইছে আর কি । আমাগো স্বপ্নের লাক্ষ টাকার ন্যানো নমঃ-নমঃ ।
এইযে কয়দিন থেইকা দিদি যে কইতাছে চাষিগো জমি ফিরাইয়া দেও । চাষিগো জমি ফিরাইয়া দেও । কারখানা প্রায় শেষ হওনের মুখে ,এখন ।দিদি ,আগে গেছিলা কই ! এখন যদি চাষিগো জমি ফেরত দেয়, চাষিরা কি সেই জমিতে চাষ করতে পারবো ? লোহা লকড় সরাইতে-সরাইতে চাষিগো জান তো যাইবোই জমি আর জমি থাকবো না । ডোবা হইবো ডোবা । শেষে আমও যাইবো ছালাও যাইবো ।
আর আমাগো একখান মুখ্যমন্ত্রী, বার-বার ভুল করে আর ক্ষমা চায় ! এই জন্যই তো দিদি আর তরে বিশ্বাস করে না । কারখানার জন্য যদি চাষের জমি নিবি, ঠিক আছে নে । চাষিগো লগে আলোচনা কর । তা না জোর কইরা পাছায় লাথি মাইরা জমি নিলি, নে এইবার বোঝ ঠেলা ।
আর ওই দিকে হইলো গিয়া রতন টাটা । বড়-বড় কথা । কারখানা হইলে বাংলা আমাগো বদলাইয়া যাইবো, উন্নয়নের পথ খুইলা যাইবো । কেন ঝাড়খন্ড ,জামশেদপুর বদলাইয়া গেছে না ? হালার টাকার কুমির ।
হায়রে কপাল । শান্তি নাই । যেদিকেই যাই খালি গোলমাল ।বড় মাইনষের চাপে গরিব মানুষ নাজেহাল !!!