প্রতিদিন আমি যখনি সময় পাই তখনই আমি তার কাছে আসি,কারন পৃথিবীতে একমাএ সে আমার অতি আপন,আমার যত কষ্ট আমি তার সাথে তা ভাগাভাগি করে নেই।সে কখনো আমাকে দূরে সরিয়ে দেইনি, বরংচ সে আমাকে আরো কাছে টেনে নেয়, এতোটাই কাছে যা আমাকে কেউ কখনো টেনে নিতে পারবেনা।আমি প্রচন্ড ভালবাসি তাকে।সে আমার সব।আমার ছোট এই পৃথিবীতে একমাএ তারই বিচরন।আমরা তিনজনই হলাম আমার এই ছোট পৃথিবীর বাসিন্দা।আমি এখন পর্যত আমার ছোট এই পৃথিবীতে কাউকে সাগত জানাতে পারিনি,কি করেবা পারব আমি যে অন্য কনো নারীকে বিশবাস করতে পারিনা।আমি পচন্ড শ্রদ্বা করি আমার মা কে,আমি সন্মান করি দিদিকে,ভালবাসি এ জাতিটাকে, কিন্তু “নারী” এ শব্দটা আমার প্রতিটি রক্ত কনিকার মধ্যে জন্ম দেয় ঘৃনা।আমার কাছে “নারী” এ শব্দটার অর্থ হলো ছলনা,আমার কাছে “নারী” শব্দটার অর্থ হলো নির্লজ্জতা, আমার কাছে “নারী” শব্দটার অর্থ হলো পুরুষের জন্য ধ্বংশ, আমার কাছে “নারী” শব্দটার অর্থ হলো নিজেই নিজেকে পন্য করা, আমার কাছে “নারী” শব্দটার অর্থ হলো পৃথিবীর জন্য অরাজগতা।আমি এ নারীর পাশাপাশী ঘৃনা করি সে সব পুরুষকে যাদের জন্য আজ “নারী” এসব সমর্থক শব্দে জর্জরিত,যারা “নারী”কে করেছে ভোগের পন্য।অবশ্য “নারী”কে পন্য করার জন্য শুধু পুরুষ দায়ী না, “নারী” নিজেই নিজেকে করেছে ভোগ্য পন্য, উপস্থাপন করেছে উন্মুক্তভাবে নিজেকে পুরুষের জন্য।অথচ “নারী” এই পৃথিবীতে না থাকলে হতোনা এতো আলোকিত, হতোনা এতো সুন্দর,এই “নারী”ই পৃথিবীকে করেছে মহিমান্নিত।
আমিও চাই এ “নারী”কে তবে কোন পন্য হিসাবে না ,“নারী” কে চাই সহধর্মি হিসাবে, সহকর্মী হিসাবে, মমতাময়ী হিসাবে, বন্ধু হিসাবে।কিন্তু হায় আমি“নারী”কে খুঁজিয়া পাই শুধু সমর্থক শব্দে জর্জরিত ভাবে।তাই আজও আমি তাঁকে খুঁজিয়া বেড়াই জন্ম হতে মৃত্যুঅবদি, তাইতো একাকীত্বের মাঝে যত সুখ খুঁজে নিয়েছে মন, প্রলয় ঢেকেছি আমি এই হৃদয় মাঝে, দেহ যাতে ভুলের হাওয়ায় না মাতে।
তাই আমি বারবার ফিরে আসি আমার ছোট এই পৃথিবীতে একমাএ তারই কাছে।সেই আমার সব, আমার ভাললাগা, আমার ভালবাসা, আমার বিশ্বাস, যাকে বুকে জড়িয়ে ধরে আমি কাটিয়ে দেই সমস্ত রাত্রি আর প্রতীক্ষায় থাকি কখন আমি আবার তার সান্নিধ্যে আসবো, দুই বাহুর মাঝে তাকে আঁকড়ে ধরবো বুকের পাঁজরের সাথে, বলবো আমার না বলা কথা, ভাগাভাগি করে নেব আমার যত কষ্ট। আমার ছোট এই পৃথিবীতে সে আমার আতি আদরের, আতি প্রিয়, একান্তই সে আমার।সে আর আন্য কারো নয় সে হলো আমার প্রিয় “কোলবালিস”