somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্ববিদ্যলয়ের প্রেম - বিষবৃক্ষ এখন চারা গাছ (৮)

২৬ শে জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আগের পর্ব
Click This Link

আমি মনে হয় কিঞ্চত বুঝতে পারছিলাম সে এই কথা গুলি কইবো।

সে একটু দম নিয়া কইল, আমি এই ভয়টাই করতেছিলাম। এই সম্পর্কটা তো সম্ভব না। আমি তারে জিগাই কি জন্য সম্ভব হবে না। সে কয় সম্ভব না। আমি তারে কইলাম আচ্ছা তুমি চিন্তা কইরা দেখ। সে উত্তর দিল আমি চিন্তা কইরাই কইতাছি। কইলাম আচ্ছা আর একবার চিন্তা করো পরে আমাকে জানাইও । সম্পর্ক না করতে চাইলে নাই। এতে তো আর জোড়াজুরির কিছু নাই। মনে মনে ভাবলাম মনে হয় পরে রাজী করানো যাইবো। হাইরা যাওয়ার পাত্র আমি না। রাজী তোমার হইতেই হইবো। আমার তখন একটা ঘোর লাগা অবস্থা । তার কথাগুলার মর্ম তখনও আমার ভিতর ঢুকে নাই। তাই আমি খুব স্বাভাবিক ছিলাম। পরে এইটা আমারে একটা প্লাস পয়েন্ট দিছিল। আমি দেখি এই সম্পর্কের মধ্যে কোন অসুবিধা নাই। আর সে কয় এইটা সম্ভব না। এই বিপরীতমুখী যুক্তির কাছে আমার যুক্তিরেই আমি প্রাধান্য দিমু এইটা জানা কথা। পরে কথা হইবো বইলা তার কাছ থাইকা বিদায় নিয়া চইলা আইলাম ।

হলে ফিরা গেলে মামু আমারে জিগায় কি হইছে তারে কি কইছস? আমি তারে ঘটনা খুইলা কইলাম। সে কয় এইডা কিছু না। পরে অবশ্যই রাজী হইবো। আমি মামুরে কই মামু তুমি কি তারে একটু জিগাইবা ? মামু কয় আচ্ছা রাইতে টেলিফোন কইরা জিগামুনে। তুই এখন গিয়া ঘুমা। তখন তো আর মোবাইল ছিল না। হল থাইকা টেলিফোন কইরা দারোয়ান দিয়া ডাকাইতে হইতো। আমি গেলাম ঘুমাইতে। কিন্তু ঘুম কি আর আসে। সন্ধ্যার পর মামু আমার সামনেই তারে টেলিফোন করলো এবং আমার ব্যাপারটা তারে জিগাইলো । সে কয় আমি তো তারে কইয়া দিসি। মামু জিগায় তুমি কি চিন্তা কইরা কইতাছ । সে কয় আমি চিন্তা কইরাই কইতাছি। মামু টেলিফোন রাইখা দেয়। আমারে কয় তুই চিন্তা করিস না দেখবি ঠিক হইয়া যাইবো। আমি আর কিছু কই না।

তার কথার মর্মগুলা আমি আস্তে আস্তে উপলব্ধি হয়। ধীরে ধীরে আমার সাজানো স্বপ্নগুলা চুরমার হইয়া যাইতে দেখি। স্বপ্নভঙ্গের বেদনা বড় তীব্র। আজও কারও স্বপ্ন ভাঙ্গতে দেখলে আমার খুব কষ্ট হয়। খুব কষ্ট হইতে থাকে। এইগুলা আসলে প্রকাশ করা যায় না। পায়ের নীচের মাটি আস্তে আস্তে সরে যেতে থাকে। বুঝতে পারি আমার ভুলে মাত্রা। বুঝতে পারি আমি এতক্ষন ঘোরের মধ্যে ছিলাম। এর মধ্যেই আমি আমার সবচেয় বড় ভুল কইরা ফালাইছি। আমার সমস্ত স্বত্তা নিমজ্জিত হয় দুঃখ আর ভয়ের সাগরে। হলের বাইরে আইসা একলা একলা চুপচাপ বইসা ভাবি আমার ভবিষ্যৎ দিনের কথা। নিজেরে বড় ফালতু মনে হয়। নিজের সম্পর্কে ধারনা পালটিয়ে যেতে থাকে। আত্মমর্যাদায় আঘাত লাগে।

বিবেক আমারে কয় নিজেরে সামলাও। নিজেরে সামলানোর একটা তাড়া অনুভব করি। ভাবি তার সাথে আর যোগাযোগ না করার কথা। সাথে সাথে মনে হয় আমি আমার নিজের পাতা জালে নিজে ফাইস্যা গেছি। কারণ সে আমার গ্রুপমেট, এসাইন্টমেন মেট। লাইব্রেরী আর ক্লাস না হয় বাদ দিমু কিন্তু গ্রুপ আর এসাইন্টমেন্ট কেমনে বাদ দিমু।

আমি এখনও ভাবি আমার মধ্যে এত শক্তি কিভাবে ছিল। নিজেরে সামলাইয়া লই। সিদ্ধান্ত নেই নিজের কষ্ট অন্যরে বুঝাইয়া কোন বাহাদুরি নাই। কাউরে বুঝতেই দিমু না আমি কষ্ট পাইছি। এমনকি তারেও না। আমি অবশ্য তা করতে পারছিলাম। সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর দেখলাম আমার আর কষ্ট নাই।

পরদিন সকালে উইঠা স্বভাবিক ভাবেই ক্লাসে গেলাম । একটু একটু ভয়ে ছিলাম তারে দেইখা আমার আবার কি রিয়েকশন হয়। দেখলাম কিছু হয় নাই। মনে মনে বিধাতারে ধন্যবাদ দিলাম। ক্লাস থাইকা বাইর হইয়া হলের দিকে যাইতাছি দেখি সে লাইব্রেরীর সামনে খারাইয়া রইছে। তার কাছে গেলাম কইলাম কই যাইবা। সে কয় হলে । অথচ আমরা এই সময় লাইব্রেরীতে যাইতাম। একদিনে কি ব্যবধান। আমি কইলাম চলো তোমারে হলের দিকে আগাইয়া দেই কিছু কথা আছে। সে জাগাইলেআ গতকালের ব্যাপারে ? আমি কইলাম ন্যাড়া বেল তলায় একবারই যায়। আমি যা কমু তা হইলো আমি তোমারে প্রপোজ করছি এইডাতো আর কেউ জানে না। তুমি না করছো ব্যাস, জিনিসটা এইখানেই বাদ দেও। আমার সাথে বন্ধুর সম্পর্ক না রাখতে চাইলেও কোন আপত্তি নাই। তয় হঠাৎ কইরা বাদ দিও না । হঠাৎ বাদ দিলে সবাই বুইঝা ফালাইবো। আমি চাইনা এইডা সবাই বুঝোক আমাদের আরও কয়েক বছর এক সাথে থাকতে হইবো। সে কয় আচ্ছা। মনে মনে চিন্তা করি এই মাইয়ার থাইক্যা আমারে মনরে সর্বদা ১০০ হাত দূরে রাখতে হইবো। খুর সাবধান। তারে হলে পৌছাইয়া দিয়া হলে ফিরা যাই।

পরদিন সে ক্লাসে নাই। জানতে পারলাম সে হঠাৎ কইরা ঢাকা গেছে। ক্লাস চলে সে ঢাকায় মনে মনে কই হয়তো জরুরী কোন দরকার পরছে। পড়ে জানতে পারি (তার কাছ থাইক্যা) আমার প্রপোজ পাইয়া সে কোন সিদ্ধান্ত নিতে না পাইরা ঢাকা গেছিল তার এক স্যারের কাছে। সেই স্যারের কাছে গিয়া কইছিল স্যার এই এই ব্যাপার ঘটছে। এখন আমি কি করমু, স্যার কইছিল আর কি করবা প্রেম চালাইয়া যাও। কারণ তুমি প্রেমে পড়ছ সিদ্ধান্ত নিতে না পাইরা আমার কাছে আইছো। আমি না কইলেও তুমি প্রেম করবা। এর থাইক্যা তোমার মুক্তি নাই। আমি অবশ্য হাসতে হাসতে কইছিলাম প্রেম করবা তুমি আর সিদ্ধান্ত দিবো স্যারে বাহ বাহ। এই জন্য আমার কয়েকটা কিল্ খাইতে হইছিল।

আমি তো আর এইসব ঘটনা কিছু জানি না। সে ফিরা আইলো। আমি তখন তার কাছ থাইক্যা ১০০ হাত দূরে থাকার বন্দোবস্ত কইরা ফালাইছি। গ্রুপের প্রাট্রিক্যাল টা একসাথে করি। এসাইন্টমেন্ট দিলে তারে কই তুমি কইরা ফালাও আমি কপি করমু নে। কি করমু প্রতিদিনই একটা না একটা এসান্টমেন্ট দেয় । আগত্যা না পারলে তার সাথে লাইব্রেরীতে যাই। অর্ধেক কইরা ফুটি। তারে এখন অনেকটা অচেনা অচেনা মনে হয়। মনে মনে কই বাহ এইতো মন বশ মানতাছে। আর কিছুদিন তারপর ফুট। বেল তলায় আর যামু না।

ইদানিং তার ব্যাবহারে বেশ পরিবর্তন দেখি। মনে হয় সে আগের মতোই আমার সাথে সব সময় থাকতে চায়। আমি কেন জানি বুঝতে পারি। তার ব্যবহার এতদিনে কিছুটা হইলেও বুঝছি। মনরে সাবধান করি। দেখি ক্লাসের পরে লাইব্রেরীতে যাইতে কয় মাঝে মাঝে যাই আবার পারলে এরাইয়া যাই। বেশীক্ষন তার সাথে থাকাটা বিপদজনক মনে হয়। কারণ আমি স্বাভাবিক থাকতে চেষ্টা করলেও নিজেরে তো নিজে চিনি মাঝে মাঝে কষ্ট হয়। মনে হয় এই রকম না হলেও তো পারতো।

এখন তার সাথে আমি প্রয়োজনের তুলনায় বেশী কথা বলি না। আমার চিন্তা হইতেছে এখন কিছুদিন গেছে আর কিছুদিন পর তার সাথে সব কিছু পুরা পুরি বন্ধ কইরা দিমু। তার ভাবে সাবে মনে হয় সে কিছু কইতে চায়। আমি এরাইয়া যাই। একদিন ক্লাসের পড় কয় চলো শহরে যাই আমার কিছু কেনাকাটা আছে। আমি মনে মনে কই সে আমারে পাইলো কি? দুনিয়ার এতো মানুষ থাকতে আমি কেন? মুখে কই কই তোমার সাথে শহরে যামু না। আমার মনরে আমি চিনি আবার পাল্টি খাইবো। কইয়া হাইসা দেই। সে কয় পাল্টি খাইলে খাইবো। চলো । আমি কই আমার সমস্যা আছে । সে জোড় কইরা আমারে শহরে নিয়া যায়। আমি রিক্সায় উইঠা শক্ত হইয়া বইয়া থাকি। দেখি সে গুন গুন করে। আমি মনে মনে কই মর জ্বালা এ কার পাল্লায় পরলাম। যাইহোক শহর থাইক্যা ফিরা আইসা সে জিগায় মন কি পাল্টি দিসে ? রাগে আমি আর কিছু কই না। অবশ্য কইলে সেইদিন প্রেমটা হইয়া যাইতো (তার কাছ থাইক্যা শুনা) ।

দিন যায়। আমি মুটামুটি নিজেরে সামলাইয়া নিছি। কষ্ট যে একেবারে নাই তা না। তবে কষ্টের তীব্রতা অনুভব করি কম। তার সাথে এখন আমার ক্লাসের বাইরে দেখা হয় কম। এসাইন্টমেন্ট এর চাপও কমাইয়া দিসি, মানে একসাথে কয়েকটা কইরা জমা দেই। একদিন বিকালে এসাইন্টমেন্ট এর পড় সে কয় চলো টি এস সি তে যাই। আমার মনে সন্দেহ হয় । সাথে সাথে আবার সন্দেহ ঝাটাইয়া বিদায় করি। যাই তার সাথে টি এস সি তে। চা খাই । সন্ধ্যার ঠিক আগে আগে সে কয় চলো ঘুরি। আমি মনে মনে কই হইলো কি। মনে কোন সন্দেহ আনি না। কারণ চুন খাইয়া মুখ পুড়ছি। যাইহোক টি এস সি এর ফ্লোর টা গ্রাউন্ড থাইক্যা কিছুটা উচা। একদিকে সিড়ি আছে ওই দিক দিয়া গেলে একটু ঘুরতে হয়। আবার আর একদিকে একটি শর্টকাট আছিল রাস্তায় উঠার আমি সেই দিক দিয়া গেলাম। ফ্লোর থাইক্যা লাফ দিয়া নাইমা দেখি সে আর নামতে পারে না। কারন তার সাথে ব্যাগ বই পত্তর আছিল। আমি হাত বাড়াই দিয়া শয়তানি কইরা কই। ওই দিন মন দিছিলাম নেও নাই । এইবার হাতটা দিলাম ধরলে ধরতে পারো। সে আমার দিকে চাইয়া রইলো। আস্তে আমার হাতটা ধইরা নামলো । নাইমা কয় ধরলাম। আর হাত ছাড়ে না। সময় যায়।

আমি সঞ্চিত ফিরা পাইয়া কই। তুমি আমার হাত ধরলা? সে কয় ধরলাম আর ছাড়ুম না। আমি টাশকি খাইয়া গেলাম। মুখ দিয়া কথা বাইর হয় না। দুইজন গিয়া রাস্তায় উঠলাম। সন্ধ্যার সময় এই রাস্তাটা খালি থাকে। তারে আবার জিগাই তুমি আমার হাত ধরলা। সে কয় ধরলাম। আমি হাত টা তারদিকে বাড়াইয়া দিয়া কই আবার ধরোতো। সে আবার ধরলো। জিগাইলাম ছাড়বা না তো? সে কয় না ছাড়মু না। কি আর করা তারে বুকে টাইনা নিলাম। দুইজনের চোখ দিয়া আপনা আপনি পানি পড়তে লাগলো।

সেই চোখের পানিতে বিষ বৃক্ষের অঙ্কুর চারা গাছে পরিনত হইল।


চলবে....

সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:৩৬
২৯টি মন্তব্য ২১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২


রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×