উন্নত এ বিমানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদ বলেন, ইরানের সামরিক শক্তি কোনো দেশের জন্য হুমকি নয় কিংবা কোন দেশের বিরুদ্ধে আগ্রাসন চালানোর উদ্দেশ্যে এ শক্তি বাড়ানো হচ্ছে না। তিনি জানান, এক আসনের কাহের-৩১৩ বোমারু বিমানের নকশা ও বিমান তৈরির কাজ ইরানি বিশেষজ্ঞরাই করেছেন।
কয়েকদিন আগে ইরানের 'কাভোশগার' বা অনুসন্ধানী নামক রকেটযোগে মহাকাশে বানর পাঠানোর খবর বিশ্বের সংবাদ মাধ্যমগুলোতে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।
বিবিসি টেলিভিশনও বলেছে, ইরানের বিজ্ঞানীরা এর আগেও বিস্ময় সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন। কারণ, ইরান ২০০৯ সালে প্রথমবারের মত নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি 'উমিদ' বা 'আশা' নামক উপগ্রহ মহাকাশে পাঠিয়েছিল। ইসলামী ইরানের কর্মকর্তারা ২০১৮ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে মহাকাশে মানুষ পাঠানোর আশা করছেন - এ কথা উল্লেখ করে বিবিসি আরো বলেছে, পাশ্চাত্যের ব্যাপক চাপ ও নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও তেহরান বিশ্ববাসীর বিস্ময় সৃষ্টি অব্যাহত রেখেছে।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩