জামাতিরা মুক্তিযুদ্ধের সময়কার অপকর্মের বিচারের ভয়ে মুক্তিযুদ্ধের সাইনবোর্ড নিয়ে মুক্তিযুদ্ধাদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। তাতে চিহ্নিত কিছু জামাতি ছাড়াও অনেক সুবিধাবাদী লোকজনের সমাগম হয়েছে। সাবেক প্রধান বিচারপতি মোদাচ্ছের ব্যক্তিগত জীবন থেকে বিচারজীবনে কোথাও সততার পরিচয় দিতে ব্যর্থ। অন্যদিকে বিবাহের সুবাদে লাইমলাইটে আসা সুবিধাবাদী মাহমুদুর রহমানরা জাতাদের উচ্ছিস্ট ভোজনের জন্যে লাইনে দাড়াবে - এতে কোন সমস্যা নেই।
কিন্তু জামাতিদের মুক্তিযুদ্ধের সাইবোর্ডের আড়ালে রাজাকার সন্মেলনে একজন মুক্তিযুদ্ধা কিভাবে যায়? তাকে আবার শিবিরের গুন্ডারা লাচ্ছিত করে! এই লজ্জা রাখি কোথায়।
মুক্তিযুদ্ধাদের বিভান্তির সুযোগে আমরা শেখ মুজিব, চার নেতা, জিয়াউর রহমান, খালেদ মোশাররফ, কর্নেল তাহের, জেনারেল মঞ্জুরসহ হাজার হাজার মুক্তিযুদ্ধাকে হারিয়েছি।
আর বোধ হয় এই ক্ষতি সহ্য করা যাবে না। সকলকে সোচ্চার হতে হবে। জামাতি রাজাকাররা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে যতবড় সাইনবোর্ডই লাগাক না কেন, এরা রাজাকারই। সময় সুযোগ মতো আবার ফনা তুলবে - বিষাক্ত করে দেবে পুরো স্বাধীনতাকে।
কোন মুক্তিযুদ্ধকে লাঞ্ছিত করার এটাই হোক শেষ ঘটনা। বাংলাদেশের ভৌগলিক সীমানায় কোর রাজাকারের অস্থিত্ব মানেই আমার দেশের স্বাধীনতার জন্যে হুমকী।
আসুন - সবাই এখনই রুখে দাড়াই - রাজাকার - আলবদরের সংগঠন জামাতকে।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:১৫