হায়, করি-করি করে আজও জিজ্ঞেস করা হলো না! হে ক্ষুরধার পিরানহা... মংস খসে পড়লেও শিকার কি করে বেমালুম থাকে?! ক্যঅনোই বা রক্ত ঝরলে মেঝে সচল হয়ে ওঠে হিমের মাধুর্য্যে! আমি সেসব এক্কাদোক্কা হেফজ করি উড-প্যাকারের গর্তে। কোটরে।
আর ঘৃতকুমারীর রসে লিখে রাখি দুইমাস বয়সী ভ্রুণের আর্তি।
জন্ম প্রার্থনা ছাড়া ভ্রুণের কোনো ক্ষেদ নেই।
সচলতার দায় কেবল মানুষের, যাদের দুই পা... ফুটন্ত, দুই হাত-পা ভূপাতিত তবু উড়ন্ত! হে মৃয়মাণ ঘর অপেক্ষায় থাকো ... একদিন কথার ভার হুড়মুড়িয়ে পড়বে ঠিকই। পড়বে খিলান, কোটাঘর, জমানো ইদুরের খুঁত...
সেদিনের নাম হবে অশোকলতা...
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:২০