‘‘কাউন্টিতে ভাল খেলে জাতীয় দলে নিয়মিত হতে চাই’’
শাহাবুদ্দিন শুভ ঃ- এনামুল হক জুনিয়র যার নামটি শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ২০০৫ সালে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয়ের মুহুর্তটি। দেশের ক্রিকেটে অন্যরকম একটা অবস্থান তৈরি করে আছেন সিলেটের এই তরুন। জাতীয় দল তাকে মুল্যায়ন না করলেও দেশের বাইরে যে এখনো তাকে নিয়ে অনেক কিছু ভাবে সেটারই প্রমান পাওয়া গেল মাইনর কাউন্টিতে খেলার সুযোগ পাওয়ার মাধ্যমে। ইয়র্কশায়ার কাউন্টি লীগের হনলে কাবের হয়ে খেলবেন এনাম। লীগের হ্যাট্ট্রিক শিরোপা জয়ী হনলে এবার টানা চতুর্থবারের মতো শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে নামবেন। যেখানে ভারতীয় স্পিনার রাজেশ পাওয়ার, প্রবীন গুপ্তা আর বিশাল বাতিয়ার অভাব পুরন করতে তাকে দলে নেওয়া হয়েছে। তারা আইপিএলে খেলার কারনে নিজেকে প্রমানের মোম সুযোগ সামনে চলে এসেছে এনামুল হক জুনিয়রের। দেশের হয়ে ১২ টেস্টে ৩২ উইকেট দখল করা এই বাহাতি স্পিনার আবারো জাতীয় দলে নিজের স্থানটি পোক্ত করতে চান । ইংল্যান্ডে যাবার দুদিন আগে সিলেটে বসে কথা হয় বাংলাদেশের একমাত্র টেস্ট জয়ের নায়কের সাথে। পাঠকদের সামনে তাই তুলে ধরা হলো।
প্রশ্ন ঃ- কিভাবে কাউন্টি ক্রিকেটে খেলার সুযোগ পেলেন ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- আমরা যারা জাতীয় দলে দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করি তাদের প্রত্যেকের একজন করে এজেন্ট থাকেন। তেমনি আমার এজেন্ট ইংল্যান্ডের পল ক্যারিক, সেই আমাকে প্রথমে সেখানে খেলার প্রস্তাবটা দেয়। আমি নিজে বেশ কিছুদিন সময় নিয়ে প্রস্থাবের উত্তর দেই।
প্রশ্ন ঃ- সুযোগ যে পেলেন এটা কিভাবে কখন জানতে পেলেন ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- আসলে আমার কাছে কাউন্টিতে খেলার প্রস্থাবটা আসে মুলত ২/৩ মাস আগে। দেশের বাইরে দীর্ঘ সময় খেলতে হবে আমি যেহেতু বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের চুক্তিবদ্ব খেলোয়াড় সে হিসেবে তাদের অনুমতি নেই। তারপর বোর্ড থেকে জানানো হয় যে জাতীয় দলের হয়ে কিংবা বোর্ডের কোন দলের হয়ে খেলা থাকলে আমাকে দেশে চলে আসতে হবে। আমি মোটামোটি সানন্দে সে প্রস্তাবে রাজি হয়ে যাই।
প্রশ্ন ঃ- প্রথমবারের মতো যখন বিশ্বের সবচেয়ে জমজমাট লীগে খেলার সুযোগ পেলেন তখন অনুভুতি কেমন হয়েছিল ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- অবশ্যই ভাল লাগছে তবে দেশে এখন ক্রিকেট লীগ চলছে থাকলে ভাল হতো। তবে ইংল্যান্ড যেহেতু আমার কাছে পছন্দের জায়গা সেহেতু এখন নিজেকে পরিপুর্ন করার জন্য আমাকে খেলতেই হবে। খুব ভাল লাগছে এই ভেবে যে আমি ক্রিকেটের দেশে খেলার চ্যালেঞ্জ নিতে পেরেছি আর এখন তাদের খেলার মাধ্যমে নিজেকে মেলে ধরতে চাই। কারন আমার কাছে সবচেয়ে বেশি সম্মানের দেশের হয়ে খেলা সেটাই করতে চাই আমি।
প্রশ্ন ঃ- আপনার সাথে তো কাব প্রাথমিকভাবে ছয় মাসের চুক্তিতে আবদ্ধ করেছে। আসলে চুক্তির বাকি বিষয় বস্তু কি আর কি কি সুযোগ সুবিধা দেওয়া হবে আপনাকে ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- চুক্তিটা আগামী সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত। মুলত সব ধরনের খরচই তাদের আসা যাওয়ার বিমান টিকেট থেকে শুরু করে থাকা খাওয়ার সব খরচ কাব বহন করবে। তবে যদি দেশের হয়ে কোন খেলা না থাকে তাহলে সেপ্টম্বর মাস পর্যন্ত সেখানে থাকতে হবে। ২৩০ পাউন্ড বেতন দেওয়া হবে আমাকে সুযোগটা কোন অংশে খারাপ না আমার জন্য তাই রাজি হয়ে গেলাম খেলতে।
প্রশ্ন ঃ- আপনি যে দলে খেলতে যাচ্ছেন সে দলে তো ভারতের রমেশ পাওয়ার সহ আরো দুজন স্পিনার খেলেছিলেন । তারা তো ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগের কারনে এবারের মৌসুম খেলতে পারছেন না সে হিসাবে চাপটা একটু বেশিই পড়বে অপনার উপর তাই নয় কি ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- আমি জানি আমি কি দায়িত্ব নিয়ে যাচ্ছি। আমাকে তারা মুলত ভারতের রমেশ পাওয়ারের জায়গায় দলভুক্ত করেছে। যতদুর জেনেছি গত মৌসুমে এই ভারতীয় স্পিনার ৮০ টিরও বেশি উইকেট সংগ্রহ করেছিল। টানা তৃতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়ন হতে সামনে থেকে নেতুত্ব দিয়েছেন এই ভারতীয় বোলার। সে হিসেবে আমার উপর বেশ বড় দায়িত্ব কারন তিনবার সেখানে আমার দল ছাড়াও চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কিন্তু কেউ চারবার শিরোপা জিততে পারেনি। তাই আমাকে কি করতে হবে সেটা ভাল করেই জানা আছে আমার।
প্রশ্ন ঃ- ব্যাক্তিগতভাবে মুলত কি টার্গেট নিয়ে ইংল্যান্ড যাচ্ছেন আপনি ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- অবশ্যই ভাল খেলা দেশের মান উজ্জল করা। কারন জাতীয় দলে আমি যেমন দেশের প্রতিনিধিত্ব করি সেখানেও তো দেশের প্রতিনিধত্ব করব। ভাল খেললে সবাই তো বলবে যে বাংলাদেশের খেলোয়াড়। দলতো চতুর্থবারের মতো শিরোপা জেতানোটাই মুল ল্য তাই সে ল্য থেকে যেন বিচ্যুত না হই সে জন্য দেশবাসি সহ আপনাদের দোয়া চাই যাতে আমি ভাল খেলতে পারি।
প্রশ্ন ঃ- এর আগে বাংলাদেশ দলের হয়ে ক’বার সে দেশে খেলার অভিঙ্গতা রয়েছে আপনার ? সেখানে তো প্রচুর সিলেটের লোকজন রয়েছে তারওপর একটানা ছয়মাস থাকতে হবে সময়টা কেমন কাটবে বলে আশা করেন ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- হ্যা আমি প্রথম ইংল্যান্ডে যাই ২০০৪ সালে। সেখানে যাই বাংলাদেশ অনুধ্ব-১৯ দলের হয়ে। আমি ছিলাম দলটির অধিনায়ক তারপর ২০০৫ সালে এ দলের হয়ে যাই আবার ঠিক একই বছর জাতীয় দলের হয়ে পুর্নাঙ্গ সফরে গিয়েছি সেখানে। এছাড়াও ওয়েস্ট ইন্ডিজে খেলতে যাবার আগে তিন দিনের যাত্রা বিরতি দিতে হয়েছিল। আমি মোটামোটি জানি সে দেশের কন্ডিশন কেমন হতে পারে। এছাড়া মাঠের বাইরে আমার সিলেটের প্রচুর লোকজন রয়েছে সময়টা খারাপ কাটবে বলে মনে হয় না। তবে আমি সবার আগে চাই মাঠের পারফরম্যান্স দিয়ে দলকে জেতাতে তাহলেই ভাল লাগবে।
প্রশ্ন ঃ- এবারের ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লীগে আপনার দল ভিক্টোরিয়ার হয়ে আপনার পারফরম্যান্স সম্পর্কে কিছু বলুন ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- আমি ইনজুরির কারনে খুব বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাইনি। মাত্র ৪ ম্যাচে চারটি উইকেট সংগ্রহ করি যদিও দলের অবস্থা প্রথম দিকে খারাপ থাকলেও পরে আবার ভাল হয়ে যায়। যে কারনে বর্তমানে একাডেমি দলের হয়েও আমি খেলতে পারিনি। তবে এখন খেলার মতো সুস্থ রয়েছি আমি ইংল্যান্ডে আমার প্রথম ম্যাচ ২৬ এপ্রিল।
প্রশ্ন ঃ- আপনি তো অনেকদিন থেকে জাতীয় দলে নেই খারাপ লাগেনা যখন দেখেন সতীর্থরা আপনার জায়গা দখল করে আছেন ? সর্বশেষ কবে বাংলাদেশের হয়ে খেলেছিলেন ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- দীর্ঘদিন বললে বোধহয় ভুল হবে। আমি তো সর্বশেষ দেশের বাইরে নিউজিল্যান্ডে একটি টেস্ট ম্যাচ খেলি বাকি একটিকে আমাকে বাইরে বসিয়ে রাখা হয়। তারপর তো আর দেশের হয়ে খেলতে পারিনি যা খারাপ লাগারই কথা আমি নিজে বিশ্বাস করি যদি আমাকে সুযোগ দেওয়া হয়ে তাহলে অবশ্যই দলে আমার জায়গাটা পাকা পোক্ত হয়ে যাবে।
প্রশ্ন ঃ- আপনার সমসাময়িক ও কিছুটা পরে এসে আব্দুর রাজ্জাক রাজ আর সাকিব আল হাসানরা বর্তমানে জাতীয় দলের গুরুত্বপুনূ সদস্য । কখনো কি তাদেরকে ইর্ষা হয় না যে আজকে আমিতো এ জায়গায় থাকতে পারতাম ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- আসলে বাংলাদেশকে যদি আপনি বাহাতি স্পিনারদের খনি বলেন তাহলে ভুল বলা হবে না। তবে বর্তমানে যারা দলে রয়েছেন আমি তো মনে করি তারা নিজেদের যোগ্যতার বলেই টিকে আছে। ওই যে বললাম আমাকে আরো সুযোগ দেওয়া প্রয়োজন ছিল সেটা পেলে হয়তো আজকে রাজ্জাক আর সাকিবের জায়গায় এনামুল জুনিয়রের নাম থাকতো। আমি এখনো হাল ছেড়ে দেইনি এখনো দলকে দেবার মতো অনেক কিছু আছে আমার।
প্রশ্ন ঃ- আপনাকে তো এই বয়সেই অনেকে টেস্ট বোলার হিসেবে অবিহিত করে থাকেন আবার বলেনও ওতো আমাদের টেস্টে বোলার এরকম আলাদা করাটা কিভাবে দেখনে ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- আপনরাই বলুন আমি কি শুধু টেস্ট খেলার মতো বোলার হয়ে গেছি। আমাকে তো তেমন ওয়ানডে ম্যাচ খেলানো হয়নি মাত্র তিনটা ম্যাচ আমি খেলেছি। সেখানে তো খুব খারাপ বল করিনি। আর এক টেস্ট খেলানো হলো তো পরের তিন টেস্ট দলে নেই। আমরা তো এমন দল হয়ে যাইনি যে এতেটা এক্রপেরিমেনট করতে হবে। আমাকে সুযোগ দেওয়া দরকার সেটা আমি বলছি না যারাই খেলছে তাদেরকে তো নুন্যতম সুযোগ দিতে হবে নিজেকে তৈরি করার।
প্রশ্ন ঃ- ২০০৫ সালে বাংলাদেশ তাদের একমাত্র টেস্ট ম্যাচ জেতে আপনার পারফরম্যান্সের ওপর ভর করে দলে তখনকার অবস্থা আর বর্তমান অবস্থার মধ্যে কোন প্রকার পার্থক্য খুজে পান কিনা ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- পার্থক্য আসলে অনেক হয়েছে। আমার তো মনে হয় বোলিংয়ে আমরা আগের চেয়ে ভাল করছি কিন্তু ব্যাটিংয়ে আগের চেয়ে খারাপ অবস্থা হয়েছে যদি বলি তাহলে কি কিছুটা ভুল বলা হবে? আমি একজন বোলার হিসেবে যতগুলো টেস্ট ম্যাচ খেলেছি তার মধ্যে দুইনিংসে কটা টেস্ট বোলিং করতে পেরেছি বলুন। আমি কোন অংশে ব্যাটসম্যানদের খাটো করার জন্য বলছিনা কারন তারা সাধ্যমতো চেস্টা করেছে কারন কেউ ইচ্চে করে খারাপ খেলেনা। তবে উন্নতি করতে যে আরো সময়ের প্রয়োজন সেটা তো ক্রিকেট সংশ্লিস্ট সবাই বলাবলি করছেণ। আমি চাই প্রত্যেকটা ম্যাচে বাংলাদেশ প্রতিরোধ গড়ে হারুক।
প্রশ্ন ঃ- দেশের হয়ে ওয়ানডের চেয়ে টেস্ট ম্যাচ বেশি খেলার কারনে এখন কি আপনার কাছে মনে হয় আমরা কি টেস্টে উন্নতি করছি ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- আমরা যেভাবে উন্নতি করছি সেটাকে যথেস্ট বলে মনে হচ্ছে না আমার কাছে। ওয়ানডে ম্যাচে যে দল যেদিন ভাল করবে তারই ম্যাচ জেতার সম্ভাবনা রয়েছে। টেস্ট ম্যাচ অনেক কঠিন খেলা এখানে প্রত্যেকটা সেশন অনেক হিসাব করে খেলতে হয়। আমরা কি সে হিসাবে উন্নতি করছি। আমাদের তো আরো দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাওয়া দরকার দেশের মানুষ একমাত্র ক্রিকেটেই আনন্দ খুজে পায়।
প্রশ্ন ঃ- বর্তমাস অবস্থা থেকে উত্তরনের উপায় কি বলে আপনি মনে করেন ? কারন আমাদেরকে প্রায়শই শুনতে যে বাংলাদেশ টেস্ট খেলার মতো যোগ্য দল নয় তাদেরকে এখান থেকে ছেটে ফেলা উচিৎ ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- ঘরোয়া ক্রিকেটটা যেভাবে সেটাকে আরো বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিৎ কারন আমি মনে করি ক্রিকেটটা কিছুটা হলেও ঢাকা কেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছে। আপনি যদি দেখেন তাহলে দেখতে পাবেন যে বর্তমানে সিলেটে যে ক্রিকেট লীগ চলছে এখানে প্রচুর ছেলে বেরিয়ে আসছে অথচ তারা বছরের ক মাস খেলতে পারে। এভাবে খেলা চললে তো ঢাকার বাইরে থেকে প্লেয়ার বেরিয়ে আসবে না। মোটকথা ক্রিকেটটা ঢাকার বাইরে ছড়িয়ে দিতে হবে যাতে করে কোয়ালিটি প্লেয়ারের কোন অভাব না হয়। জাতীয় দলে দীর্ঘদিন সার্ভিস দেওয়ার মতো খেলোয়াড় খুব বেশি প্রয়োজন আমাদের জন্য।
প্রশ্ন ঃ- আপনার দীর্ঘ ইংল্যান্ড সফর সফল ও সুন্দর হোক, সেখানে গিয়ে দেশের মান আরো উজ্জল করুন সেই প্রত্যাশায় আমার প থেকে অনেক শুভাশীষ ?
এনামুল হক জুনিয়র ঃ- আপনার মাধ্যমে দেশবাসীর দোয়া ও শুভকামনা জানাচ্ছি সেখানে গিয়ে যেন দেশের মানকে আরো উজ্জল করতে পারি সে চেষ্টা থাকবে। বিশেষ করে আপনাকে কে অনেক বেশি ধন্যবাদ।
শাহাবুদ্দিন শুভ’র সাথে একান্ত সাাৎকারে এনামুল হক জুনিয়র
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে
তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন
ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না
সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন
লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা
ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।
মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন
জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না
নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন
দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে
বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন