somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পড়াশোনা

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আরে মিয়া এই সহজ বিষয়টাই বুঝতে পারতেছো না?
আমি দুই দিকেই মাথা নাড়াই- নাহ কিছুই বুঝতেছি না।
দাড়াও তোমারে বুঝাইতাছি-
আমি এবার ভিন্ন ভাবে মাথা নাড়ানোর চেষ্টা করি, সোহেল ভাই এইবারের মতো ক্ষ্যামা দিলে হয় না। তবে সোহেল ভাই রীতিমতো বিমর্ষ মুখে বলেছেন এই সহজ জিনিষটাই তুমি ধরতে পারতেছো না-
সোহেল ভাইয়ের সহজবোধ্য বিষয়গুলো কেনো যেনো আমার কিংবা আমাদের সবার কাছেই নিরেট রহস্য- তিনি যখনই কিছু বলেন, একটু জোর দিয়েই- মাঝে মাঝে কথা থামিয়ে তাকান সবার দিকে, আমরা সে সময়ও তার দিকে তাকয়ে মিটিমিটি হাসি- ভাবটা থাকে আরে ভাই এই জিনিষ বুঝবো না, আমাদের কি বেক্কল পাইছেন?
তবে আজ খাবি খেয়ে বললাম সত্যি ভাই বুঝতেছি না।

তার কথা আমরা বুঝি না এটা বলা উচিত হয় নি, আমি সে রকম ভাবে বলতেও চাই নি- কথার পিঠে কথা থাকে, কথার সাথে কথার সুতার নানারকম প্যাঁছ খেলাখেলি- সেই খানেই আজকের গল্পের সাথে কিভাবে যেনো গত সপ্তাহের এক গল্পের সুতা প্যাঁচানো ছিলো-
ওরা তো এই ভাবেই ভাবে- এইটা বুঝলেই বাকি সব ফকফকা বুঝলা।
আমিও বোকার মতো প্রশ্নটা করলাম, কারা সোহেল ভাই?
সোহেল ভাই একটু কথা থামিয়ে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে থাকলেন কিছুক্ষণ- বোধ হয় বুঝবার চেষ্টা করছেন আমি রসিকতা করছি কি না, তবে আমার চেহারায় নিখাদ বিস্ময় ছিলো- কারা কি ভাবে ভাবে এইটা বুঝে উঠলে আসলেই তো কোনো সমস্যা থাকবার কথা না, কিন্তু এই কাদের ভাবনা নিয়ে আমরা টানাহ্যাঁচরা করছি এখন এটাই বুঝছি না।
আদতে সামান্য আগে কাদের কথা হচ্ছিলো এটাও মনে মনে উলোটপালোট করে দেখি-
বৈশ্বিক রাজনীতি আজকের আলোচনায় ছিলো না, যদিও আমরাও অন্য সবার দেখাদেখি এখন হিলারি ওবামা নিয়ে আলোচনা করি,
হিলারি যাবে কি যাবে না, আসলে হিলারি গেলেই বাংলাদেশের লাভ-
আরে না ওবামা গেলেই লাভ- মুসলিম হয়ে মুসলিমের দিকটা দেখবে ওবামা।
নাহ ব্যাটা গাড়ল, হিলারি গেলেই বাংলাদেশের লাভ, ও তো বাংলাদেশে ঘুইর‌্যা গেছে- আর ইউনুসের সাথে ওর খুব বন্ধুত্ব-
ইউনুসের পরামর্শও নেয় মাঝে মাঝে, ক্লিনটনও পরামর্শ নিতো।

আমার জাতীয়তাবাদি অভিমান পালে হাওয়া পায়, যে সে মানুষ না ইউনুস, নোবেল পাওয়া মানুষ, তার পরামর্শ শুনবে না তো এই কুদ্দুসের পরামর্শ শুনবে?
কুদ্দুসও এটা নিয়ে চিন্তিত, প্যাকেট থেকে সিগারেট এগিয়ে দিয়ে বললো যাই বলেন ভাই, আমার মনে হয় ওবামা গেলেই লাভ হইতো।
শালার বেক্কল বলে কি?
তুমি এইসবে কি বুঝো?
সম্মিলিত প্রতিরোধে মিইয়ে যায় কুদ্দুস, পাশের কাস্টমারের জন্য চায়ের কাপে চামুচ ঘুরায় ।
এইটা কিন্তু ডেমোক্রেটরা ভুল করতেছে। সোহেল ভাই কখন এসে পাশে বসেছে খেয়াল করি নি।
আমরাও সবাই তার দিকে তাকাই। বিশ্বরাজনীতিতে সোহেল ভাইয়ের পরে কোনো কথা নাই।

সোহেল ভাই যা বলে সেটাই চুড়ান্ত। ডেমোক্রেটরা কি ভুল করেছে সেটা আমরা বুঝতে পারি না, কিন্তু আমাদের তো চোখ বন্ধ নেই, আমাদের তো জবান খোলা, তার উপরে আমাদের পাশে আছে সোহেল ভাই।
সিগারেট দে। ভুঁশ করে ধোঁয়া ছেড়ে সোহেল ভাই কথা কন্টিনিউ করেন- এই সুযোগে রিপাবলিকানরা ঘর গুছায়া ফেলতেছে।
এর আগে ডেমোক্রেটরা যেই পজিশনে ছিলো হিলারি ওবামার লাড়ালাড়িতে লাভ হইছে রিপাবলিকানদের। ওদের জনপ্রিয়তা বাইড়্যা গেছে।
আমরাও কথাটার গুরুত্ব উপলব্ধি করে চুপ মেরে যাই। নেপোয় দই মেরে দিচ্ছে কিন্তু এই কাউল্যা বেটা আর ধলা বেটি এইটা বুঝতেই পারতেছে না। নিজেগো নিজেগো মইধ্যে বাজাবাজি কইরা আদতে লাভ হয় না, ঐ গল্পটা আছে না-
কোন গল্পটা ঠিক মনে পড়ে না এই মুহূর্তে- আরে ঐ যে বাঁদরের পিঠা ভাগের গল্প, দুই বেকুব পিঠা ভাগের জন্য বান্দরের কাছে গেছে- এই দিকে বান্দর পুরা পিঠা সাবার কইরা দিছে।
আমরা কোনো কথা না বলে সোহেল ভাইয়ের দিকে তাকাই- তবে গল্পের মর্মার্থ বুঝে যাই ঠিকই, সোহেল ভাইয়ের প্রতিভাই এ রকম, তিনি যা বলেন সেটা কোনো না কোনো ভাবে আমরা বুঝেই যাই- তবে ঠিক কি বুঝি সেটা বুঝে উঠতে পারি না।
তোমরা কি ভাবছো আমেরিকা ইরাক থেকে ফেরত আসবে?
আসবারই কথা, দেখতেছেন না সারা দেশে কি রকম প্রতিরোধ, শিন্ডি তো কাঁপায়া দিলো পুরা।
এরে ঐ সবের কোনো বেল আছে? শিন্ডিরে নিয়া লাফাইতাছে তো প্রেস কিন্তু এক্সিকিউটিভ লেভেলে ওর কোনো জোর আছে?
এইসব হাঁড়ির ভেতরের মশলার খবর আমাদের জানা থাকে না, এইসব হাঁড়ির মশলার খবর সবই জানা থাকে সোহেল ভাইয়ের-
আমেরিকার অবস্থাতো খুব খারাপ, ঢেঁকি গিলে ফেলছে এখন না পারতেছে গিলতে না পারতেছে উগলাইতে। সবই তেল বুঝছো, মিডিলিস্টের তেলের লোভেই এইসব, আর ইজরাইলকে বাঁচানোর ধান্দা। সাদ্দাম আছিলো বাপের ব্যাটা, ঐ থাকলে কি ইজরাইল টিকতে পারে, কবেই বোমা মাইরা উড়ায়া দেয় দেশটাকে।
আর যাই হউক আর নাই হউক, বুকের পাটা আছিলো সাদ্দামের।
এর ভেতরেই শাবিব উঠে বললো ভাই যাই, টিউশনি আছে, কাইলকা আবার ছাত্রীর পরীক্ষা।
সোহেল ভাই আগুন চোখে তাকান, তবে কিছু বলেন না, তার এই মুখর নিরবতায় আমরা বুঝে যাই তিনি কি বলেছেন সেই দৃষ্টিতে- নিখাদ করুনা ছিলো ঐ আগুন দৃষ্টিতে- মিয়ারা তোমরা এখনও বাচ্চাই থাইক্যা গেলে, মেয়ে দেখলেই পুতুপুতু হইয়া যাও।

কথাটা মিথ্যা না, এই দোষ আমাদের সবার ভেতরেই আছে। এই দোকানে আড্ডা বসানোর পেছনেও একটা মেয়েঘটিত কারণ বিদ্যমান ছিলো, সে কারণ অন্য কারো গলায় মালা দিয়ে অন্য কোথাও চলে গেছে তবে আমরা কোনো ভাবে টিকে গেছি কুদ্দুসের দোকান, কিংবা বলা যায় কোনোভাবে সেঁটে গেছি কুদ্দুসের দোকানের বেঞ্চে।
এখনও দোতালার বারান্দায় মাঝে মাঝে চোখ চলে যায়, কিঞ্চিৎ দীর্ঘশ্বাসও বের হয়। তবে আরও সরগরম অবস্থা এখন, এই কোচিং শেষে পাঁচ তলার নবীনা ফিরলো, এর পরে ফিরবে পঞ্চমী। যদিও খোঁজ নিয়ে জেনেছি ও বাসার সবচেয়ে বড় তবে এখনকার মানুষের বিশ্বাস নাই- কে কোথায় কি করে বেরায় বলা যায় না, তার উপরে পঞ্চমীর বাবা নেভীর লোক, - নাবিকের প্রতি বন্দরেই বৌ থাকে।
মাথা স্ক্যান করে ফেললাম পুরাটাই, বার বার রিফ্রেশ দিয়াও কিছু বাহির করতে পারলাম না, এর পরে কোথায় গেলো আলোচনা। আমেরিকা, মিডিলিস্ট ইরাক, সাদ্দাম হয়ে কোথায় গিয়েছিলো আড্ডা। শালার স্মৃতিকাতরতা- এই পুরা সময়টাই মিস করেছি এইখানে বসে বসে সোহেল ভাইয়ের কথায় মাথা নেড়েছি তবে বিন্দুমাত্র শুনি নি কি বলছে-
এখন জলন্ত প্রশ্নের আঁচে পুড়তেছি। এই সহজ বিষয়টাই বুঝতে পারলাম না,
সোহেল ভাই নিয়মিতই আসেন এখানে, আমাদের পাশের বাসার ৪ তলায় থাকেন, লোকে বলে সোহেল ভাইয়ের জ্বালায় না কি তাদের বাসার পেপারে পিঁপড়াও বসতে পারে না, রীতিমতো আতঙ্কে থাকে ছাপাখানার ভুতেরা,এমন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়েন সোহেল ভাই, গ্রন্থভুক কীটেদের অভিশাপ লেগেছে বলেই বোধ হয় ৩ বারেও বিসিএস হলো না তার।
প্রাইভেট ব্যাঙ্কের সিনিয়র অফিসার হয়েই বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিতে হবে তাকে।
বলতেছিলাম গার্গীর কথা।
সোহেল ভাই গার্গীকে কোথায় পেলেন এটাও জানি না, তবে প্রশ্ন করতেও সাহস পাই না, চোখে হাজার ওয়াটের আলো জ্বালিয়ে তার দিকে তাকাই।
গার্গীর সাথে কথা হয়েছিলো বললাম না তোদের। ওরা তো কক্সবাজার যাবে।
আমি আরও বেশী অতলে তলিয়ে যাই- এ মুহূর্তে ইশ্বরের কৃপা প্রার্থনা করা ছাড়া অন্য কিছুই করনীয় নাই আমার। আপাতত সমস্যা নানাভাবে ডালপালা মেলেছে, এখন চুপ করে শুনতে হবে, মাঝে মাঝে বুঝদার মাথা নাড়াতে হবে, এই গল্পের গট খুলতে গেলে মাথার লাটবল্টু খুলে যাবে,
কক্সবাজার যে যাবে সেইখানের কি ব্যবস্থা নিবে এইটাও বুঝতেছে না ওরা।
সামনে ৪ দিনের বন্ধ মানে বিষ্যুদবারটা বাং মারলে- সবাই ছুটির আবেদন করেছে তবে ছুটির আবেদন পাশ হচ্ছে না, হলেই গার্গীরা কক্সবাজার যাবে।
মাথার আবছা ভাবটা কাটে ধীরে ধীরে, একটু পরিস্কার হয় সবকিছু- সামনে ২৬শে মার্চের বন্ধ, এইবার বুধ বারে পড়ছে। সোহেল ভাইয়ের বিষয়টাই এই রকম, আস্তে আস্তে সবই কেমন বুঝা যাচ্ছে মনে হয়।
আমি বললাম কক্সবাজার যাইস না তোরা। ঐদিকে হোটেলের সীট পাবি না। তার চেয়ে চল নাটোর নঁওগার দিকে যাই।
ঐদিকে আমার মামার বাসা আছে-
গেলে থাকা খাওয়ার সমস্যা হবে না, সময় কম লাগে, এভেইলেবল ট্রান্সপোর্ট আছে। ঐ দিকের মানুষ বুঝলি তো একেবারে মাটির মানুষ। সবাই খুব ভালো। নোংরামি নাই।
মামার বাসায় ঘর কয়টা? প্রশ্ন করবো না করবো না ভাবলেও বেমওকা প্রশ্নটা বের হয়ে গেলো- গলায় চাপা দিয়ে প্রশ্নটা আটকানো গেলো না।
মামার বাসায়? নাহ ঘর তো তেমন নাই,
তাহলে?
এই প্রশ্নটাই তো ওরা করলো। বললাম ঐ দিকে মানুষ যাওয়ার কোনো চান্স নাই। মানুষ এই সুযোগে হিলট্রেকসে যাবে।
আমরা গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসাবো না। তাও ঠিক ছাগলের সাথে গুঁতাগুঁতি করলে শুধু গায়েই গন্ধ লাগে, গড্ডালিকা প্রবাহ আরও খারাপ, ভেড়ার গায়ের গন্ধে সিংহও নাকে রুমাল বেঁধে ভেড়ার মাংস খায়।
তাহলে আর কি হোটেলে থাকবি, কত লাগবে, কক্সবাজারের এক রাতের হোটেল ভাড়া দিয়ে ১ সপ্তাহ কাটায়া আসতে পারবি, আর খাওয়ার চিন্তা নাই, মামীর হাতে রান্না দি বেস্ট।
মফস্বলের হোটেল, ছাড়পোকা থাকবে, পানির সমস্যা, বিদ্যুতের সমস্যা।
মানুষগুলার ভেতরে একদম এডভেঞ্চার নাই বুঝলি, না যাওয়ার অনেক বাহানা খুঁজে বের করে ফেলে।
আচ্ছা তুই বল হোটেলে ছাড়পোকা থাকবে।
আরে না সোহেল ভাই , ছাড়পোকার কি অত টাকা আছে?

এইটাই ওরা বুঝে না , ঐ দিকের হোটেলে পয়সা লাগে কম কিন্তু সার্ভিস ফাস্টকেলাস। ওরা শুধু এইসব ট্যুরিস্ট স্পট দেখে মজে যায়, পেপারে না ছাপলে ওরা জানেই না কোথায় যাইতে হবে।
ট্যুর প্রোগ্রাম করে পেপারের ভ্রমন পাতা পড়ে এইটা হইলো? তুই বল
বাংলাদেশের সবটাই সুন্দর, নিজের দেশ ফেলায়া যাইবো কন্যাকুমারি, যাইবো কৈরালা, যাইবো মৌরিসাস, আরে ব্যাটারা তোরা কি বুঝবি বাংলাদেশের সৈন্দর্য।
তীব্র দেশপ্রেম সোহেল ভাইয়ের চেহারায় ফুটে উঠে। আমি ঘড়ির দিকে আড় চোখে তাকাই, সময় গড়িয়ে যাচ্ছে, রাত নয়টা, আমি আর সোহেল ভাই বসে আছি শুধু।
সোহেল ভাই যাই।
কেনো বাসায় গিয়া কি বিসিএস পড়বি?
আরে না সোহেল ভাই, নামাজ পড়বো, তারপর খাবো।
ঐ একই হইলো।
আমি এবার থতমত খাই, মানে?
নাহ বিসিএন পড়বি না নামাজ পড়বি, ঐ কিছু একটা তো পড়বিই।
আমিও চুপ করে থাকি, প্রশ্ন করলেই হয়তো বলবে দেখ পড়াটাই তো সব, হয় বিসিএস পড়বি, নাহলে পেপার পড়বি, পড়তে তোকে হবে, নিদেনপক্ষে প্রতিদিন সকালে অন্তত মনে করে আন্ডারওয়ার তো পড়বিই, পড়াটাই তো সব,পড়তেই হয় প্রতিদিন।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জলদস্যুরা কি ফেরেশতা যে ফিরে এসে তাদের এত গুণগান গাওয়া হচ্ছে?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭


জলদস্যুরা নামাজি, তাই তারা মুক্তিপণের টাকা ফেরত দিয়েছে? শিরোনাম দেখে এমনটা মনে হতেই পারে। কিন্তু আসল খবর যে সেটা না, তা ভেতরেই লেখা আছে; যার লিংক নিচে দেওয়া হলো।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যু ডেকে নিয়ে যায়; অদৃষ্টের ইশারায়

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৩৯

১৯৩৩ সালে প্রখ্যাত সাহিত্যিক উইলিয়াম সমারসেট মম বাগদাদের একটা গল্প লিখেছিলেন৷ গল্পের নাম দ্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট ইন সামারা বা সামারায় সাক্ষাৎ৷

চলুন গল্পটা শুনে আসি৷

বাগদাদে এক ব্যবসায়ী ছিলেন৷ তিনি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ঋণ মুক্তির দোয়া

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯



একদিন রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে নববিতে প্রবেশ করে আনসারি একজন লোককে দেখতে পেলেন, যার নাম আবু উমামা। রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, ‘আবু উমামা! ব্যাপার... ...বাকিটুকু পড়ুন

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২


রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×