somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দূর কল্পনের আঙুল ছুঁয়ে দেয় সূর্যবীজঘুম

১৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দূ র ক ল্প নে র আ ঙু ল ছুঁ য়ে দে য়
সূর্যবীজঘুম


জাহিদ সোহাগ


ভেবেছিলাম তার হাতে আগুন ছিল
শিশু যেভাবে বার্লির দেবতার সাথে খেলে

এখন বিছানায় গৃহমন্ত কাঁটাতারের ঝোপ

যেহেতু ঈশ্বর পুঁজভাণ্ড থেকে তুলে খায় তরল সোনা
আকস্মিক জন্মদানের দায়িত্বপ্রাপ্ত যে আমলা তার বাড়িতে
স্বরূপকাঠির তালে ঘুঙুর বেজেছে, নিতান্তই প্রায়শ্চিত্য

আমার পে আর চাঁদগুলো কৌটাভর্তি রেখে
কোটরাগত চোখে বলতে পারিনা নোন্তা বিস্কুটের স্বাদ
কাক আর শকুনেরাও ফিরে গেছে মাংস ইস্পাতে ঠোকাঠুকি করে
তাদের হাতে গোলাপ বাগানের চাবি, ঘাস কাটার মেশিনপত্র
ঠোঁটের চর্বিতে আলস্য আর ডানায় ভর করেছে বিষণœ তাতারের হৃদয়

আমি বলি এশিয়া শুধুমাত্র অষ্টাদশী পেয়ারার লোভলালসা
যদিও তোমাকে পেতে হয় বাদুর আর চামচিকার অন্তর্বাস খুলে
অথচ নগ্নতা বুঝে উঠবার আগেই ঝলসে ওঠে বারুদের রাজধানী

মেধা ও ক্রুরতা আশা ও বিভ্রান্তি কিছু পয়সার ঝনৎকার ছাড়া
আর কিছু হতে পারেনা ভেবে আকাশ ঢেকে রাখে
বোয়িং বিমানের ডানা

কিনিকের স্টেচারে ঘুমিয়ে আছে আমার স্টেনগান

দূরারোগ্য নদীর ঢেউ উজিয়ে মেঘশাবকের লাল সোয়েটার

একটা-হা খুব মানবিক গ্রাসে গিলে ফেলে ইথারের রাজ্যপাট

নিয়তির দাসত্বের সাথে ঘর বেঁধে থাকি আমি আর সিসিফাস

তীèতম আঘাতে বাটালি পড়ে আছে কাছেই, স্বেদ বিন্দুতে
পিঁপড়ের নমিত জিঘাংসা আর কিছু কাজু বাদামের ঘ্রাণ
আমি বাইসনের স্কেচ ভরে তুলি আমার গতকালের নোটবুকে

পাথর ভেঙে পড়ার শব্দ আর খাদ্য ও শ্বাস নেবার দাপ্তরিক তাগাদা

বিস্মৃতির মাইল মাইল বালিয়ারিতে হে দুগ্ধপোষ্য
যীশুও তোমার মতো জারজ আর খিন্ন প্রাণের উদ্বর্তনের ক্যাসিক
আর উদগ্র কোদাল

অথচ
আমার বিস্বস্ত গোড়ালির অনুসরণ মিলিয়ে যায় হতপ্রশ্নের ধূলিঝড়ে

সম্ভবনার শম্বুক গতি আর রোদ্রনিহত ডানাভাঙা প্রজাপতি
অথবা বয়স্ক ঈগলের যে কিনা বসে থাকতো
গ্রিসের সুইচোরা আলোক ঝরোকায়

সময় শুধুমাত্র সময়, কাল শুধুই কালিক; পান করার তৃষ্ণা নেই
সুপেয় এই চিরন্তনের কাছে; সবই পরিত্যক্ত, ব্যয়িত; চোখের
ওপর সিকিউরিটি গার্ড নিয়ন্ত্রণ করছে বিষাদের অন্ধকার চশমা;
গণঘৃণ্য রোগী আর
খুচরো বেশ্যাদের সঞ্চিত স্বপ্নের ঘুলঘুলিতে প্রতিক্ষারত মাকড়শা

জলপাই বনে এই শীতের বিকেলে বসে আছে গেরিলা শয়তান
চোখে জ্বলছে অমিমাংসিত রমনীর করোটি, উরুর স্মৃতি
আর কার্তুজের লাবণ্য ভিজে গেছে চোখের নুনে, কার
মারনাস্ত্রের কুটির শিল্পের পসরা তার আদর্শের দৃঢ়তা

সূর্যাস্তের কমলা রং
আপেল বাগানের ওপারে মোষের শিঙ ঘেসে অস্তমিত






মৃত্যু তার ঘুমকাঠি নিয়ে বিস্মৃত হয়ে গেছে
বাকপটু হিজড়েদের
অযোনীসম্ভব ব্যর্থ ভাড়ামিতে;
যার পাশেই
জলপরীরা তাদের রেশমী পোশাক খুলে সমকামী ধীবরের সাথে
মাতাল করে তুলছে ঠাণ্ডা যুদ্ধের বিষণ্ন জলরাশী

আমি দেখছি অভিমানী সেই বৃদ্ধআয়ু বিষহীন শঙ্খচূড় ছোবলে ঠা ঠা রোদ্দুর
তার কপালে রোগা বেশ্যা ছোঁয়ায় শান্তির বেলপাতা

উঠোন জুড়ে সন্তানের স্তনের মতো স্তুপকার ধান। নাকছাবি।
তেলচিটে নদী ভঙ্গিমা। প্রতিপুরূষ তার প্যারেড গ্রাউন্ড ভরা
ঝাক ঝাক ইস্পাত ইলিশ কাঁধে।
এই হৃদয়ের কাছেই, রাষ্ট্র, তোমার হত্যার আঙুলে দর্পিত পতাকা।

অথচ আমার লাশ

নো ম্যান্স ল্যান্ড দেখে ভীত ডজন খানেক কাক শকুনের দাপ্তরিক জাতীয়তা।





ওফ! ভুল-কুকুরের জ্বলজ্বলে তাড়া খেয়ে
এইমাত্র এখানে এসে হাপাচ্ছি আত্মখুনের আত্মায় ভর করে
ব্রথেলের আধখোলা দরোজায় ধনুক বাঁকিয়ে;
ভেতরে সন্ত্রাসবাদের ট্রেন
হুররে জয়ধ্বনি দিয়ে ছুটছি বেথেল্হাম; যেন
চিড়িয়াখানায় পোষা ঈশ্বরের ভ্রণসকল

আর আমি পান করছি সিআইএ কর্তৃক পরিবেশিত
বিয়ার ভর্তি মমত্বের লোমহর্ষক ষড়যন্ত্র আর বালক যৌনতার
সামরিক কুচকাওয়াজ। প্রতিদিন অপদস্ত ভোরে
অপদস্ত দুপুর ও রাত্রিতে আমি আকাক্সা করছি বাঁকাল্যাজ নামিয়ে
সোভিয়েত বিরোধী যুদ্ধ আর তেল বাণিজ্যের যোনী
ঢেকে রাখতে আর শুনি স্বগত মন্ত্রোচ্চারণ আর


গণ্ডার চামরায় লিখে রাখি আধা সরকারী ফুটনোট


প্রাতকৃত্যে বেলা যায়, গুহ্যদ্বার
রচনা করে মাকড়শার লালা, আমি
বেঁধে রাখি কাঁটাতার, তুমি
পৌঁছে যেতে চাও পার, আপাতত
আমার কোন সূর্যের গলিত মূত্র নেই, বাইপাস
হেঁটে মরা জোছনায় ভালুকের নোখ, অভিজাত
মিষ্টিখানার দুদ্ধপোষ্য স্বর্প হানা দিলে, সিটি
বাজিয়ে ছুটলো ভোরের ট্রেন, দিনান্তে
কিছু রয়ে গেল, ভয়
চিতকার করে বললেন, একটু
তেতুল চেটে যাও ভরদুপুর, কোকিল
ডাকে বাসি কাপরের গন্ধে, সায়া
ঝুলছে তুলা তলায়, বৈদ্যনাথ শীল (নাপিত)
কাকে চাছে জিজ্ঞাসিলে একগাল বেতাল তরঙ্গ, রেডিওর
ছিদ্র দিয়ে ছিদ্রান্বেসী বাকবাকুম বাজলো লাউড স্পিকারে আহা

মানচিত্র খুলে
নোখট্রেনে
চড়লাম
দেখলাম
ঘুরে আসতে
সময় লাগে
সেকেন্ড খানেক
তবু এতটা দূরত্বে কলিংবেল টাঙিয়েছ যে
আমার
লিলিপুট
আঙুল
তোমার
বোতাম
ছুঁতে
পারে না

দরোজায় কতকাল দাঁড়িয়ে ভাবলাম আমার বুঝি প্রতিাঅন্তভবিতব্য
কুকুরের শ্লেষ্মার মতো ঝরতে থাকবো ঢুলোস্বপ্নে

আবারও ভুল জন্মের সার্টিফিকেট হাতে দাঁড়িয়েছি সরকারী ত্রান কাউণ্টারে
আমাকে বলা হল উপযুক্ত উদরহীন নিয়ে যাও গণতন্ত্র
আমি বগল বাজাতে বাজাতে আমার স্বৈরতান্ত্রিক আত্মাতে
বাকভঙ্গিমার মতো ছড়াতে লাগলাম সরকারী শৈাচাগার
অর্থাত আমার চুল উঠে যাচ্ছে
পরিচ্ছন্ন কর্মীদের কাছে ভোরের বিদ্যা নিয়ে আমি বিদ্যায়তনিক লাভ করি
নাইট স্কুলে বেশ্যাদের ব্যবহৃত কন্ডোম কুড়িয়ে এইডস প্রতিরোধক গেজেট লিখি
কোম্পানির পয়সায় পরিকল্পনাহীন ঘোরে আমার মস্তিস্কে অটোমোবাইলের চাকা






আগুনের ব্যাঙ লাফানো রোদের ভেতর হেঁটে এসে
এখন ঝুপরি পেতেছি নিজেরই ফেলে আসা চামরার ভেতর
যেন মাঠরোদে শুকানো বাঘের ডোরাকাঁটা ছাল জড়িয়েছি শীতের চাদর

বাইরে মুষল ধারায় অন্ধকার বৃষ্টি
বিদ্যুত সাপেরা উড়ে বেড়ায় আকাশে যত্রতত্র
ভৌতিক মহারাজ প্রায়শ্চিত্যসরূপ
ছিটাচ্ছেন ঝাক ঝাক রূপোলী বরফমাছ

খুব ব্যক্তিগত কাশর ঘণ্টা বেজে ওঠে কোথাও

এই পোড় খাওয়া কয়লার পূণর্জন্ম , আঁকিবুকি হাসের উড্ডীন পাখনার
উষ্ণ মেদ মাংস গলে যায়

আর কিছুকাল স্বপ্নের মধ্যে ঘুম বিনাশে ব্যয়িত হল
ঘুমের এক একটি অনিশ্চিত অন্ধকার কাচের প্লেটের সাথে সাজিয়ে রাখলাম
যৌন অমতাকে দুধবোন ডেকে

আমি জানি আমার ডেরায় উন্মূত্ত হয়ে আছে ুৎকাতরতা
জিভের বিষাদ সাফ করছে খর্খরে পাথর চেটে
হরিণের যে করোটি মাথার পাশে রেখে অনিত্য আঙুল যেভাবে
খুঁজে দেখে ঈশ্বরের বিবেক সেই বোধ নিশ্চই হয়ে উঠেছে ধূর্ত শেয়াল

আর তার পায়ের আঙুল সৌধ হয়ে আছে
বনভূমিতে বিষণœ মোরগের লাল ঝুটি, স্থির চোখ






চিতার চোখ থেকে ছুটে আসা জেব্রার মতো দুপুরে আবারও আমি
খিন্ন প্রাণে তোমার দরোজায়
রুটি বার্লির স্বাদ বা যৌন বাসনার অসম্ভব পূনরাবৃত্তি ছাড়া আমি আর
মানুষ নই
মাতৃ জরায়ূতে একদা উত্তর শৈশবে প্রার্থনা ছিল পূণর্জন্মের
দগদগে যৌবনে লিঙ্গ ছাড়া কিছুতেই যায় না বাজানো বিপন্ন বিউগল

দর্পিত এই অস্তিত্বের ধ্বংসস্তুপ আহা চাইনা আর কিছু হতে, অথচ
ডারউইনের মনুষ্য প্রজাতি পৃথিবীতে আরো কত অসহ্য দিন
এই তো হাতের তালুতে নাচছে ঈগল ছানা আর উড়ে গেছে বয়স্ক ঈগলী

উভয়ই আমার বর্তমান, প্রবাহিত নদীর দিকে তাকিয়ে ভেবেছি
অনুমাননির্ভর প্লেগের বিছানা ছেড়ে
যা ফলিত আর যা সুপ্ত অথবা যা চিন্তার বাইরে, সবই প্রতিধ্বনি
তোলে পাহাড়ের দৃঢ়তায় ধাক্কা খেয়ে

দরোজা না খুলেও আমি গৃহের অভ্যন্তর ঘুলঘুলির অপরিচিত নই
(শঙ্কাগ্রস্ত ফুটবল নিয়ে নির্বিঘ্নে খেলছি ২৪ বছর )

তোমাকে লাল পিঁপড়ের বিছানায় পৌঁছে দিয়ে ক’ ফোটা স্থায়ী নুনজলে
রয়ে গেলাম কম্পমান, পেছন থেকে সন্তান ডেকে উঠলো মৃতকণ্ঠে
প্রলুব্ধ যাপনের অনাগত কাল কেটে গেল দিনপঞ্জিকা থেকে, ঈশ্বরের
সামরিক রক্তলিপ্সায় আমি কান পেতে শুনি নদীর ঢেউয়ে ভেসে আসছে
ট্রেনের হুইসিল
হাজার ছুরির উজ্বলতায় বিত হয়ে যাই একলা বুক

কে ডাকে রে একলা ঘরে
বিষ দুপুরে

সেই তো আর নেই তো ঘরে
যা সুদূরে

চাবুক ঘর দেখাস খুলে
কাগজ পিঠে নখর কালো সাপের বহর
আমার এ হরিণ ভীরু হাত
পোষ মানাবে কেমন করে

উহ্ ভুল করেছি অই হাতেই সাপ ক্ষেপয়ে

যা সুদূরে







(হেমিংওয়েকে বলি পশুটাই খেলছে। মানুষ ধরাশায়ি বিবিধ পাশব-নখরে)

তিন হাজার বছর ধরে অপরাহ্ণে

আমার ঘাড়ে পিঠে ফুঁটে আছে রক্তজবা। স্পেনের জনাকীর্ণ মাঠে
মুহূমুহূ করতালীর পাহাড় খুড়ে দ্যাখা যেতে পারে তার কালচে ফসিল।
মল্লযুদ্ধের লাল কাপড় দেখিয়ে আগেই দরদর বইয়ে দেয়
তেলচিটে লোমশ পিঠে রক্তলাভা।

ম্যাটাডর বর্শা ফলায় গেঁথে রাখে বিজয়ের পূর্বাভাস। আর
লুটিয়ে পড়ে রঙঅন্ধ আমার দৃশ্য সকল।

দুর্দান্ত ড্রামে কাঠির ব্যালে নৃত্য, বাজে বিউগল; ম্যাটাডরের শেষ আঘাত
ধূলোয় সূর্য এসে ডুবে যায় নিশ্চুপ।

আমার বিজয়ও লাল হয়ে যায় হন্তারকের নির্ধারিত ভাগ্যলিপিতে






ওহ! আমার ভাষা গোলমালে হয়ে যাচ্ছে। মনে হয়
আমি সবে মাত্র ব্যকরণ শিখে নিভৃত সন্ধ্যায় কথা বলছি
তোমার আঙুলের পরিবর্তে কতগুলো নকল শিশ্ন ধরে বসে আছি
যা গত রাত্রিরে বিবস পার্কের সকল লেজবিয়ানদের লিক্যুরিয়ার ঘ্রাণ আর
সৌন্দর্যের অনিঃশেষ তৃষ্ণাকে হেরেম খানার মতো সঞ্চয়ে রেখেছে

আমার ভাষা ক্রমাগত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে সঙ্গতির পরম্পরা থেকে
আমার চিন্তার মধ্যে বিবিধ শুন্যতা লু-হাওয়া উড়িয়ে টেনে ধরছে
অস্থিরতার লাগাম
আমি মানুষকে ডাকলে বিষণœ ঘেয় কুকুর বিস্কুট-প্যাকের দিকে তাকায়, যেন
ওর দুচোখে জমে ওটা হলুদ কেতুর মোছার মতো উপযুক্ত টিস্যু নেই সভ্যতার
বাচালতার কোন কোন ধ্বনিতে লেগে থাকে ভুল বশত আকস্মিক কামড়
অর্থাত রাজনীতি প্রবণতার মধ্যে
হামাগুড়ি দিচ্ছে যেন বাগস্বাধীনতাই দারিদ্র্যের মাথাব্যথা।
বাজার স্থিতিশীল হয়ে ওঠে
লাখ লাখ টন গভীর সমূদ্রতলদেশে পলিমাখা বণিক গমের অঙ্কুরহীন ঘুমে

আমি গোধূলী লগ্নের বালুভূমিকে স্বর্ণচূর্ণ-ঢেউ ভেবে এখন বিপন্ন বোধ করছি
সন্ধ্যার নিয়নতাড়িত আলোকোজ্জ্বল কাবাব ঘরে মাংস পোড়া ধোঁয়ায়। যেন
টাইমস্ ম্যাগাজিন সাই সাই ছেপে দিচ্ছে আমার ভস্মীভূত স্বজনদের আর
আমি কাঁটা চামচ ছুরি নিয়ে বসেছি উত্তর-উপনিবেশিক জরায়ূ অপারেশনে

আমি কত বছর পার করে এলাম
আমার ধারণার মধ্যে সবই অমিতব্যয়ের, মেশিনলুম বুনে চলছে অর্থহীন তাত
দু একটি শব্দ সূতো-বৃষ্টিতে জীবন্ত হয়ে উঠছে যার সাথে জুড়ে দিতে চাই
পদাতিকের রেশন কার্ডের মতো অনুজ্জ্বল ভোর
কিছু তো আর আশা নেই
বোধিবৃ তলায় অনাবশ্যক পূনরুদ্ধারের চেষ্টা করছি চৈতন্যের করোটি
আমার যা ছিল তা অযাচিত নয়। তবে এখন শুধুই ভঙ্গিসর্বস্ব।
শুধুই ইঙ্গিতময়। এর পেছনে কোন কথা নেই। কোন ভাব নেই।
মানুষ তার বাগযন্ত্রকেই মনে করে অনন্য। আত্মা ফতুর হয়ে গেলেও
অনর্গল কানে কানে পেটাতে থাকে ধ্বনির পেরেক। অরব ভীতসন্ত্রস্ত।
ভাষার মাটিতে দু’পা চেপে শিকড়সুদ্ধ টেনে উপড়ে ফেলতে পারতাম
কণ্ঠ থেকে
সহজাত ধ্বনিগুচ্ছ আর নিজের চামরার ভেতর বসবাসের বাধ্যবাধকতা

সীসায় সিল্ড করে দেবার মতো উপযুক্ত নৈঃশব্দই এখন আমার প্রার্থনা






বৃদ্ধের প্রাচীন চোখ থেকে খুঁড়ে আনি স্যাতস্যাতে রোদ্দুর

শবপাশে শুয়ে থাকি কী নিস্পৃহ হন্তারক

তালশাঁশ ভেবে কামড়ে ধরি হাসের শাদাচর্বিপেট

ক্রমশ হাত পা দিয়ে জরায়ুর মধ্যে ঢুকে যাচ্ছি নির্বিকার ঘুম

সভ্যতার দুটো নরম পায় বাঁশিজুতো পড়িয়ে দিয়েছি সেদিন

অন্ধকারে দুধ ভেবে নিজের রক্ত দিয়েছি ঢেলে বেড়ালের বাটিতে

সত্যিই কি জীবন সারিয়ে তুলতে পারবে আমার ছেঁড়া জুতো

নদী বাঁক নিয়ে গেছে তরোয়াল বাঁকা দুই তালগাছের ঢেউভাঙা ছবি ভাসিয়ে

পবিত্র সেইসব লাম্পট্যের জন্য সঞ্চয়ে রেখেছি আমি জোছনার রেশমী ওড়না

এত এত চিতকার আদমের আপেল শুষে খায় নৈশব্দের মগ্ন জোক

হোটেল বেশ্যারা চে গুয়েভারার উল্কি ছুঁয়ে বলে তুমি এত ঠাণ্ডা কেন

অশ্র“হীরার করোটি ফাটা মগজে ভনভন নীলমাছি আমার কাম তৃষ্ণার প্রতিবেশী

হুররে কাউন রাজারা গণতান্ত্রিক পাছা দেখাচ্ছেন নতজানু জানাও আনুগত্য

আমায় কতবার গুলি খাওয়ালে আপনাদের শহীদ শহীদ খেলা বন্ধ হবে

রমনসুখে শিতকার দিয়ে ভাতারের জন্য কাঁদছে কেন কাচুলী হারানো চাঁদ

হৈ হৈ হৈ
আমার এক পা কামড়ে নিয়ে দৌড়ালো শ্মশানের কুকুর
আমি নাকি ওর স্বর্গীয় জ্যাঠা
পাঠার বাচ্চা বুশ বুশের বাচ্চা পাঠা
এই পাঠা কি অনুর্বর খচ্চরের অনিবার্য উত্তরপুরুষ

সাপোজিটরের মতো মিসাইলগুলোও কি মলদ্বারে ঢুকালে
শান্তিপূর্ণ সেরে যাবে আমার ব্যথিত জ্বর

আমার ব্যয়িত কোঠরে রাত্রের কাজলভাঙা ভ্র“ পেড়েকে ঝুলে থাকে
কৃষ্ণের উরুআশ্রয় প্রবঞ্চিত

আমি জাহিদ সোহাগ
শেষ পর্যন্ত আমাকেই করতে চাই আমার লালসায়
রমণযোগ্য শরীল

নারীর উঁই ঢিবি যোনিজঙ্ঘা পথমধ্যে হোচট খাইয়ে দিচ্ছে
রোগা শালিখের পাখনায়

রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন মহাফেজখানায় খঁজে পাচ্ছিনা আমার ছেঁড়া জুতোর সুকতলা

প্রজাতন্ত্রের মত মাথাটা ফাইল গিজগিজ মলদ্বারে নামছে লাল ফিতার জটা

প্রগতি মনেশ্বর রোডে ফ্যাট বাড়ির মাগিদের চর্বি ঝরানোর কারখানা

এনজিও যুগে প্রগতি গুঁই সাপের তত্ত্বে ছেনাল পদ্মায় ঝাক ঝাক ইলিশের ডুব সাঁতার

জনতার লালাঢলা ঘুমে উরু সন্ধির কাঁচাপাকা দাদ চুলকে দিন না কমরেড প্রগতি





হাড়ের ভেতর উল্কা পোড়া বাতাস তোমার ফুসফুস টেনে নেয়
আকাশটা ঈশ্বরের খাস চামচাদের করতালে আমার মাথায় নিপে
করে বায়স্কোপ নেশা
আমি বিদ্যুত তাড়িত হয়ে পৃথিবীর স্তনবৃন্তে চোখ ঘসে সারিয়ে তুলি
ব্যর্থতার লবনাক্ত বালুর পলেস্তরা
অথচ ঘোড়া ও গাধা প্রস্তুতি নিচ্ছে...

চন্দ্রমল্লিকা বনে কুমির ছানারা দাঁতে শাণ দিয়ে পরখ করে দেখছে জোছনার পাথর
তোমার ফেলে যাওয়া ঠোঁটের মুদ্রা স্বতস্ফ’র্তত বছর ব্যপি গাধার পিঠে চাপিয়ে
পার করে আনছি গুপ্তঘাতক প্রহৃত উপত্যকা
যেখানে ঝর্ণা উল্টো সাঁতারে পাহাড়ের ফাঁটলে ঢুকে যাচ্ছে নির্জনতার চিৎকারে
কিন্তু এক ল টাইপরাইটার ঘণ্টায় ছেপে যাচ্ছে তোমার বিলুপ্তির ফসিল পরিচিতি
এক ল উকিল জেরা করে যেনে নিতে চাচ্ছে কোথায় গোপন রেখেছি
আমার নোখের তীব্রতা


হাহ্

আর ঢাকের কাঠি দুমদাম বাজাচ্ছে অন্তকর্ণের বধির চামরা


রাতের ভেজা মাটির ওপর দিয়ে গড়িয়ে গেছে মহিষ গাড়ির বেদনার্ত চাকা
ঘণ্টার টুনটুন এইসব কান্তি আমি বয়ে বেড়াচ্ছি মাদি ক্যাঙ্গারুর উৎকর্ণতায়
তারাবিশ্বে তাকিয়ে চোখের নিমজল দূরহতার হলুদ খাম ছিঁড়ে বের করে আনছি
চিঠিপত্রের লেপ্টে যাওয়া কালির বর্ণমালা। অর্থাত আমি কি উতসবের মধ্যে যাচ্ছি
উৎসাহকে ঘুমের অষুধে পাহাড়ের সবুজ অন্ধকার দেখিয়ে। যোনী ও কোহিনুর
পাশাপাশি দুটি দপ্তরে আমি ফাইল চালাচালি করে জেনেছি টিপসইর সংকেত
ভুলে গেছে লাল ফিতার বন্ধ্যাত্য; সকালে ঘুম থেকে জেগে তুমি প্রতিদিনকার
খবরপত্র; আমার মুখের ওপর ছুঁড়ে মারছো মোচরানো তথ্যের টেবিল টেনিস।

উহ্ আমি আর পারছিনা পারছিনা

হেয়ালে সব পাতার নৌকা সাঁতার দিতে আসে মরুসমুদ্রচিকায়
আমি বুদ্ধের ব্রঞ্জের পাশে অনুরূপ, লিঙ্গভাঙ্গ ভাস্কর্য। তোমাকে
বলতে এসে আমিÑ আমাদের কোন রক্তবীজ নাই; তুমি একটা সবুজ
ধানেেত ওড়াবে রঙিন ঘুড়ি! বস্তুত গহীণ অরণ্যের কাছে
তুমি যেতে পার বস্তুত যা বনআগুনে দাঁড়িয়ে আছে কাঠকয়লা


এইখানে কান পেতে আছি,
যখন দেখছি ধ্বসে পড়া বিশ্বকর্মা ক্রাচে ভর দিয়ে বিলয়গঞ্জে উঠে আসছেন
মিহি একটা সুরের নেশা ও কান্নাফোলা চোখ নিয়ে; আমি
কোন এক ঝড়ের রাত্রিরে সম্ভবত যেদিন তোমার চোখ উপড়ে নিল,
দৃষ্টি থেকে খুবলে নিল আ্যালবামগুলোও
হাতল ভাঙা চেয়ারে আমি ঘণ্টা মাপা টাইপিং করছি শাকান্নের ঘোড়াটার জন্য
একটু আস্তাবলে জিড়িয়ে নিতে কৃষ্ণের বাঁশি চোরের গোলাপি ব্লাউজের ভেতর
খড়বিচালি ভরা আনন্দে।

আমি দু’টাকা হাতে দিয়ে বললাম
সামনে এগিয়ে গেলেই বাদিকে হাতেমবাগ লেন;
একদা সিলমাছ তার পরিবার নিয়ে থাকতেন; এখন
গন্ধকের ঘ্রাণের মতই মসজিদের আজান শোনা যায়; মানুষ হয়ত ভীর করে
অথবা বাঁশের চাঁই বুনতে বুনতে নিমজলের গল্প বলছে।

মানুষের বয়স আর কতদূর হতে পারে?
তামাক পানের পাইপটাও পড়ে আছে ধূলোয়; নেশাও ঠিক জেগে ওঠেনা
ধীবরের বড়শিধ্যানে।
আমাকে বললো কিচ্ছু হয়নি, হবেনা
এই ভেবে এই সূতোর রিল ধরে নেমে পড় গুহার অন্ধকারে। আমি বাস্তবিক
সেমিটিক মানুষের মত কথায় রাজি হয়ে নেমে পড়ি আত্মরক্তলিপ্সায়।

আমি চিতকার করতে পারি আমি কি চিতকার করতে পারি
আমার জিভ আমিই তো ঝলসে খেয়েছি বিভ্রান্ত মানুষের সাথে আগুন জ্বালিয়ে।
এখন নোখ দিয়ে খুটে খুটে লিখছি প্রস্থর ফলক।
এদিকে
মিশরীয় পান্থশালা থেকে আমি আর্তুরালয় গড়ে তুলছি
বীর্যবান ফারাওর বিপন্ন পিরামিড। আমি তার কপালে রাজটিকা এঁকে
বলেছিলাম ঘুম এই জীবনের অসম্ভ্রম নিশ্চয়তা। এদিকে
হোমার, তুমি আমাকে ডেকে বসিয়ে দিয়েছ ফেনা উপচানো মদের তৃষ্ণায়।
আমি এত এত পাথর অনতিক্রম্য রেখে আলোর অর্থ চিনেছি
জুতোর তলায়, ঠোঁটের কোনায় জমা রক্তকশে।

হেলেন, আমার বিষের দেবী
তুমি কি দাঁড়াতে পারবে বেশ্যা পাড়ার বাইরে
মলমূত্রঘাটাময় পৃথিবীর দীর্ঘ বিবমিষায়!

তোমার হাতে পরিপাকযোগ্য আগুন আর বার্লি দিয়ে বলছি
অই দেখ সুদানি শিশু বিস্কুটের ঘ্রাণ পেয়ে শতছিন্ন মাইনের অব্যর্থতায়
কাঁটাতারে একখণ্ড মাংসপিণ্ড গোলাপ হয়ে ছাপা হয় সুপ্রভাত জার্নালে।

আমার ঘুম থেকে জেগে উঠতে ভয়, আমার ভয
গ্রেগর সাম্সা স্বপ্নের মধ্যে বিলি করে যাচ্ছে পোকার পোট্রেট।




সত্যিই যদি পারতাম উঠে দাঁড়াতে ছুরির ফলায় হৃতপিণ্ড গেথে
অদ্বিতীয় সূর্যের রৌদ্রপাতা জ্বেলে একটা উৎসবে মেতে উঠতে
তাহলে আজকে রাতের বনহরিণেরা জিভ দিয়ে ছুঁতো
খড়াকবলিত কুমিরের তৃষ্ণা
লোহিত স্রোতে;
অথচ আমার হাতের মধ্যে দাপ্তরিক কিছু কাগজপত্র উড্ডীনের
পালক খুলে তোমার অই সমূদ্রে মৃত বিড়ালের শবপাশে
দীর্ঘ উদ্যান বুনে মাছের এপিটাফ লেখে কবরের শান্ত অন্ধকারে
নিজের অবয়বের মত নৈরাশ্য নিয়ে বসেছি চামরার অলংকার।
মাইল মাইল ফেনায় জলকুন্তল ভিজিয়ে তুমি যাও হে শারসের কামে।

এ বছর রসুনের মদ পিপে পিপে ভর্তি জাহাজের নোঙড় ছেড়ে
ব্যথিত নিশ্বাসে খসখস করছে; উন্মাতাল করে কালোকালো হাতগুলো
ছুটিয়ে নিচ্ছে বাজিকরের ত্রিশুলে। আমি বলে উঠতে চাইলাম; শীতের
মতই আরো কিছু অক্টোপাশ ধ্বনির ফোকড়ে ফুটিয়ে তুলছে শামুকের ডিম।

নিয়ন্ত্রণ করো নিয়ন্ত্রণ করো একথা তো বলবেই পৃথিবীসুখিরা।

তাদের হাতের মধ্যে কমলা লেবুর মত প্রতারণা।
তাই
আবারও মনে করিয়ে দিচ্ছে তোমার চোখের পাতা কেটে নেয়া
হতে পারে যারা চেয়েছিল বুক সমান বাঁচতে যুদ্ধের অসম্ভব স্মৃতির
দুঃস্বপ্ন থেকে জেগে। চারপাশে কার্তুজের খোসা চিনা বাদামের
ঘ্রাণমাতাল:
বৃষ্টিধোয়া সূর্যের ধারালো আগুনে কাজপাগল হয়ে।

আর আমার ভেনে ঢুকে পড়ছে শোরা আর গন্ধকের হিসহিস ধ্বনি।

আর আশা নেই
যেহেতু অপো নেই
যেহেতু আমরা অকুটনৈতিক করমর্দনের যোগ্য নই

কাস্টারধ্বস্ত নগরীতে কাক এসে বুনে দিয়ে যাবে
নৈশব্দের শুন্যতা

সারারাত শুধু একুরিয়ামে জেগে থাকি একাকি বিনম্র মাছে।





( যা কিছু নির্মিত হলো ধ্বনি-প্রবালের আত্মাহুতির সৌধ তুলে
তার চেয়ে অধিক কিছু রয়ে গেছি আমি পাললিক নির্জ্ঞানে;
যেমন বাতাসে কান পেতে শোনা যায় না অক্সিজেনের দাতব্য চলাচল।
আমি ফুতকারে উড়িয়ে দিচ্ছি সব
আমার মগজে রক্ত রণের মত স্পর্শজাত সুখানুভূতি আর
কাঁচ পোকার প্রর্থিত ললাট আর
মধুবনে গুপ্তহত্যার অহরহ ফসিল।

আমি জেনে গেছি ব্যর্থতার বুননে আমি ক্রমশ প্রস্তুত করে তুলছি
শুন্যতার সহস্রানন; যা ফসলের গোলায় ফিরে আসছে এক একটা
ধাড়ী ইঁদুর। এছাড়া আমার আঙুল
প্রতিনিয়ত মার খাওয়া মানুষের সাথে
প্রান্তিক হয়ে এনজিও’র মত যাদু দেখাচ্ছে করতলে
শান্তির লাটিম ঘুরিয়ে।
মনে ভাবি হায় যদি কানা কালা আর অসমর্থ হতাম ধ্বনির প্রতিকে
একটা মাতাল মাঠ দুপায়ে চেপে ধরতাম বাঘডাশা ভেবে।)




এখানে প্রতিদিনকার জীবনের মতই একঘেয়ে পূনরাবৃত্তি আর

৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২


রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×