somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বসন্ত বাতাসে সই গো বসন্ত বাতাসে ! ( স্রেফ ফান,ব্লগের বন্ধুদের জন্য)

০১ লা মার্চ, ২০০৮ দুপুর ২:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

( কে যেন জানতে চেয়েছিলো , এখন আব্বু আগের চেয়ে অনেক অনেক ভালো আছে । পুরো সুস্থ হইতে সময় লাগবে । আমার বন্ধুদের কৃতজ্ঞতা । যদিও খারাপ খবর আছে শত শত । তবু চোখ বন্ধ করে অন্ধ হয়ে আছি , অন্তত এই ব্লগে !)

বন্ধুর বাড়ির ফুলের গন্ধ আমার বাড়ি আসে
সই গো , বসন্ত বাতাসে !

"সফলতার চুড়ান্ত শিখরে পৌঁছে যাওয়ার একটা দারুন নির্মমতা আছে রে , জানিস সেটা ?" এইচ এস বি সি ব্যাংকের ডাকসাইটে কর্মকর্তা কুলফি ( একেবারেই ঠান্ডা একটা ছেলে) যখন বলে ওঠে , আমরা সকলেই একটু নড়ে চড়ে বসি। মাথাটাকে সুবোধ শিষ্যের মত দুপাশে দুলিয়ে নিয়ে উৎকর্ণ হই। আহা , না জানি কি জ্ঞান বর্ষিত হইবে রে!

কুলফি বাহু দুটো বুকের উপর ভাঁজ করে রাখে যেন সোয়ান ফোম । ঘাড়টাকে ৩৫ ডিগ্রী পশ্চিমে তাক করে ১৫ ডিগ্রী ঈষানে হেলিয়ে নেয় । তারপর সেই অমোঘ বানী আছড়ে পড়ে আমাদের ক্ষুধিত কর্ণে ,
" বড় একা লাগে রে , বড় একা লাগে । ইট ইজ , মাই ফ্রেন্ড , সো লোনলি এ্যাট দা টপ! "

পরক্ষণেই ঠিক কি হয় ভালো বুঝি না। অনেকটা সিডরের বেগে আমাদের খাস ঢাকাইয়া দুস্ত আলম বীর ( এই আলমে ওর মত রসনা বীর আর দুইটা নাই) এর মুখ নিঃসৃত এক সাইক্লোন শব্দ বয়ে যায় আমাদের সকলের উপর দিয়ে । ইংরেজি , হিন্দী , উর্দু , জার্মান ( আমি জার্মান বুঝি না । ঐটা স্প্যানিশ কিংবা ফ্রেঞ্চ , মায় সংস্কৃত ও হতে পারে , তবে খটমট লাগে বলে ওটাকে জার্মান ভাবতেই পছন্দ করি ) মিশিয়ে যা বলে কুলফিকে উদ্দেশ্য করে , তার বিধেয় বুকে কোঁচের ( মাছ ধরার এক রকম যন্ত্র । বর্শার মত লম্বা লাঠির আগায় চোখা চোখা শলার কাঠির মত চিকন চিকন ফলা লাগানো থাকে । দেখে মনে হবে ঝুল ঝাড়নির ঝাড়ু । ভয়াবহ জিনিস । মাছ থেকে মানুষ , সব কিছু গেঁথে ফেলা যায়) মত বিঁধতে বাধ্য । সবচেয়ে ভদ্র বাংলা অনুবাদ করলে যা দাঁড়ায় , তা হলো ,
" ঐ ্ময়লা চাদর, ঐ খালি কাগজের ঠোঙ্গা , ঐ শয়তানের দাঁতের ময়লা ---- তোরে উলাইয়া ---------- যদি না দিছি তো ---------- "

টাইগার ( আলমের আরেক নাম হালুম ওরফে টাইগার ) এর কষ্টটা আমাদের মধ্যেও সংক্রামিত হয় । ব্যাটা কুলফি মাত্র ২৩ বছর বয়সে পড়ালেখা শেষ করে এই ঢাকা শহরেই ২৫ হাজার টাকা বেতনের চাকুরী দিয়ে জীবন শুরু করেছে । এখন কত পায় , সেই হিসাব ভুলেও করি না । তারপর ঘরে প্রেমময়ী আইরন , বাবা মা এখনো সুস্থ সমর্থ , ছোট বোন বুয়েটের সুন্দরী মেধাবী কন্যা । বাড়ি কিনেছে ঘোল শানে । মাঝেই মাঝেই আমাদের পান্তায় নুন ঘষতে তার এই ন্যাক্কারজনক প্রচেষ্টাকে আমরা বড়ই না পসন্দ করি। টাইগার নিজে অবশ্য এখন বড় সড় ডাক্তার । তাহার আইরন ও প্রথম শ্রেনীর ঘাধু ডাক্তার ( মেডিকেলে ফার্স্ট হওয়ায় প্রথম শ্রেনীর কিন্তু টাইগারকে পসন্দ করে বিয়ে করায় ঘাধু ) । এদিকে আমি আর মই মই প্রমাদ গুনি । গিট্টুর বউ আমাদের সার্কেলের কেউ না । এরেঞ্জড ম্যারেজ । সে ঘুনাক্ষরেও জানতে পারে নাই আমাদের বন্ধু মহল কতটা ডিরেঞ্জড । গিট্টুর সংসার রক্ষার্থে আমরা তার বউ চিত্র পরিচালিকা "মউটা কমই " কে রান্না ঘরের কাবাব, কালিয়া , কোফতার দিকে আকর্ষিত করি । কাচ্চি বিরানীর মত চিবিয়ে চিবিয়ে মৈ বিষোদগার করে । " থাতলানো কলার খোসার মত গর্দভ, টাইগু'টার আর মনুষ্যত্ব লাভ হইলো না ।"

অনেক দিন পরে একসাথে হয়েছি । মৈ এর বর্বর গেছে সুইডেন , কি এক পেপার প্রেজেন্টেশনে । সেই থেকে মৈ টেনশনে । সোয়ামী তার বড়ই সোহাগী , মাইয়ারা তাকে দেখলেই ডাকিয়া বলে , আয় ভাগি । সেই চিন্তায় মৈ হইয়া বৈরাগী , তাহার মন আমার মতই বিবাগী । সরকারী বিজ্ঞানী নানা পাটেকর এর সালাদ নিয়ে আসার কথা । আমরা কিছুক্ষণ হাসাহাসি করি , নান্র বর্বর বুয়েট ইঞ্জিনিয়ার লাইফ পার্টনার মনে হয় নতুন কোন টমেটো, গাজর, শশা কাটার মেশিন আবিষ্কারে ব্যস্ত । নাইলে এত সময় লাগে! এদিকে জানে তামান্না আসতে পারে নাই । তবে স্ম্যাশড পটেটো পাঠিয়ে দিয়েছে । আমরাও গাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছি । সাথে শিল্পা ও বি নম্র শেঠী । দরকার হলে তুলে নিয়ে আসবে ।

এই সব বসন্ত দিন ! আহা ! খাওয়ার টেবিলে , কাচ্চি , বোরহানী , কালিয়া , কোফতা , জালি কাবাব , মাছের টকঝাল , মুরগীর প্যাপারিকা সিজলার আর আচারের বয়াম নিয়ে বসে শুরু হইলো স্মৃতিচারন । কয়েকটা আইটেম আমার করা । আমি তাই একটু বেশি ওয়াজ বয়ান শুরু করলাম । হাসাহাসির চোটে যদি মনযোগ অন্যদিকে থাকে । বাসন খালি হওয়ার গতিতে মনে হইলো খাওন খারাপ হয় নাই ।

আহারে ! কি সব দিন ছিলো ! মেডিকেলে পড়ার সময় আমার বন্ধু বান্ধবদের দশা বড়ই করুন ছিলো । এখনো আছে । প্রত্যেকেই পড়া লেখায় খুবই সিরিয়াস বিধায় পয়লা বসন্ত প্রথম কয়টা আইলো আর গেলো । কিছুই করা হইলো না । ফাইনাল ইয়ারে , প্রফেসররে কইলাম , স্যার , পয়লা বসন্ত । আগামী বছর বিয়া করতে ইরাদা রাখি, এট্টু তো দয়া করেন । মু হা হা হা হা করে ভিলেইনের ভায়োলিন হাসির সুরে প্রফেসি দিলেন সেই ভয়াল প্রফেসর ,

" মু হা হা হা হা হা হা । রে পামর! শুনে রাখ । যারা ডাক্তারীতে বেশি ভালো করতে চায় , তাদের জীবনে জলবসন্ত ছাড়া আর কোন বসন্তই থাকে না। কালকে ঠিক সাতটায় চলে আসবি ওয়ার্ডে । "

আমরা "টু" ওর্ড টি না করে চলে এলুম। মনে বসন্তের কুর কুরানি । দিলকা মুরগী বোলে কুক কুক কুক কুউউউউউ । কি আর করা । ছুটি যখন দিলো না । সবাই মিলে ঠিক করা হইলো , বাসন্তী রঙে রাঙিতে হইবে । মেয়েরা শাড়ি অথবা ছালুয়ার । ছেলেরা , সামর্থে যা আছে যার ।

পরের দিন ওয়ার্ডে দাঁড়ানো প্রতিটি মেয়ের বসনে বসন্ত । রঙের বাহার বাড়ন্ত । দেখিয়া ইন্টার্নদের সিনা'মে দিল ছুটন্ত । এমন কি , অনাহারী ( অনারারী ) ডাক্তার গুলারও জুল জুলে চক্ষু বারে বারে আমাদের তরে , আহা একি রঙ্গ , পোড়ে পতঙ্গ ডার্লিং এর জ্বরে !

শুধু ছেলে গুলো । আখাম্বা ছেলে গুলো একটাও বাসন্তী রঙের কিছুই পরে নাই । কোন মতে দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করি । প্রফেসরের প্রফেসির বিরুদ্ধে আমাদের রঙিন অনশন এই ভাবে ভন্ডুল করে দেওয়ায় "খাইসি তরে " মুডে সকলে ডিউটি শেষ করি । তারপর ,

আক্র অ অ অ অ অ ম অ অ অ অ অ ন

প্রথম লুটিয়ে পরে চিলমচি । কেঁদে কেটে ওর বস্ত্র হরন করে দেখায় ঘন নীল বেদনার ফুল স্লিভের নিচে পড়ে থাকা এক অবহেলিত বসন্ত । কোথাও ক্ষত , কোথায় ঝাঝরা । আমাদের জিজ্ঞাসু নেত্রের সামনে বেত্রের ভয়ে কাপ্তে কাঁপতে বলে , দোকানীরে বুঝাইতেই পারলাম না , বাসন্তী কালারের শার্ট ! শেষে , আসলাম এর ( ওদের কাজের ছোকরা ) পুরানো কমলা রঙের গেঞ্জিটাই------ বলতে বলতে ওরা গলা ধরে আসে । অ্যাপ্রনের খুটে চোখ মুছে লুকায় এক ফোটা ফান্টা । চিলমচির গলা ছেড়ে এবার কাছিমের (নাসিম) ন্যাজ । নাসিম অতি ভদ্র ছেলে । নিয়মিত খায় মিল্ক ভিটা । খাতার একটা পাতা বের করে দেখায় । পড়ার চাপে বেচারা দোকান পর্যন্তই পৌঁছায় নাই । তাই বাসন্তী রঙের মার্কার দিয়ে একটা পুরো সাদা পাতা ঘষে কপাল রঙিন করার চেষ্টা করেছে । ওর সঙিন অবস্থা দেখে মাফ করে দেই । এর পর বলদ । আমরা কিছু বলার আগেই সে চোখ , জিহবা এবং অ্যাপ্রন উলটে দেখিয়ে দেয় ,

" বাসন্তী টাসন্তী বুঝি না । সকালে অ্যাপ্রনে হলুদ ঝোল ফালাইসি , এইটাই আমার বসন্ত ।"

বলদ থাকে হোস্টেলে । নতুন অ্যাপ্রন কিনার পয়সা দেওয়ার ভয়ে ওরেও ছেড়ে দেওয়া হইলো । এতক্ষনে প্রফেসরের রুম থেকে বাহির হইলো আমাদের ফার্স্ট বয় - " আঁতেল গণি " । আসিয়াই হুঙ্কার ,

"তোমরা তোমরা প্রোগ্রাম করো , আমারে জানাও লাস্টে । আমি খেলুম না । তয় কমলা রঙের একটা স্কেল ব্যাগে রাখসি আর সকালে কমলা খাইসি । তোদের জন্য ও আনছি । এখন ক, কি করবি ? "

ঘুষ পেয়ে কারোরই দেখি গণির কপালে শনি লাগানির উৎসাহ দেখা গেলো না । সব রাগ গিয়া পড়লো এইবার ইয়া হাবিবির উপর । এমনেতেই পোলা অকল্পনীয় সুন্দর দেখতে । সারাক্ষন ডেটিং করে ও কেমনে দুর্দান্ত রেজাল্ট করে আল্লাহ মালুম । তার উপরে আমাদের কোন একটা প্রোগ্রামে ওরে কখনোই ঠিক মত পাওয়া যায় না । ভয়াবহ দুষ্টু । ক্লাসে খুজলে দেখা যাবে বাং মারতেসে । বাগানে খুজলে দেখা যাবে ঘুমাইতেসে । নালিশ করার জন্য বাসায় খুজলে দেখা যাবে , মায়ের মাথায় নারিকেল তেল লাগিয়ে দেওয়ায় খালাম্মা ওর জন্য পোলাও রেঁধে খাওয়াইতেসেন । দুনিয়ার বিখাউজ পোলা । সবার পাওনা মাইরটা ওরেই দিবো বলে যখন লিঞ্চ মব ওর দিকে এগিয়ে চলেছি , ধীরে অতি ধীরে , তখনই চিল চিৎকার -

" থাম , থাম । তোরা আমাকে কখনোই বিশ্বাস করলি না , খেলায় নিলি না । দ্যাখ , আমিও স্বীকার করছি , তোদের সব কথা সব সময় শুনি না । কিন্তু ( এই টুক বলে ঘর্মাক্ত গা থেকে সাদা অ্যাপ্রন খুলে ) এই একবার , মাত্র এই একবার ( উত্তেজনায় লেমন ইয়েলো শার্টের নিচে ওর ৪২ ইঞ্চি ছাতি গর্বে ফুলে ওঠে ) আমি কথা রেখেছি । ( ডেনিমের ডিজাইনার্স জিন্সের কোমরে হাত রেখে হাবিবি পোজ মেরে দাঁড়ায়) আমি ঠিকই তোদের কথা মত বাসন্তী রঙ পরে এসেছি । ( যুদ্ধ জয়ের খুশিতে নাইকির স্পোর্টস সু টাকেই বুটের মত ঘট করে মেরে দেয় হাবিবি)

আমরা ওর ঝোলের লাঞ্ছনাবিহীন সাদা অ্যাপ্রন দেখি ।
লেমন ইয়েলো পিয়েরে কারডিন শার্ট দেখি ।
ডেনিমের নীল জিন্স দেখি ।
নাইকির ফুরফুরা জুতা দেখি ।

পাশ থেকে মৈ হিস হিস করে " হি ইজ মাইন ,মাইন , অল মাইন " । আমি তাকিয়ে দেখি সব কয়টা মেয়ের চোখে খুনের নেশা । রক্তের বদলা , থুক্কু, রঙের বদলা তারা নেবেই । হুম হুম হুম হা হা হা হা হা হা হা ।

কিন্তু একি! হঠাৎই হাবিবি টান মেরে শার্ট বের করে ফেলে ৩০ ইঞ্চি কোমরের জেলখানা থেকে । মুখে ফেরেশ্তার হাসি । যেন আবে জম জমের পানিতে স্নাত কোন এক মক্কা বাসীর শ্রীমুখ জান্নাতে ফেরদোউসের আলোয় ঝলমল করছে - এমন হাসি দেখে শুধু মায়া লাগে , প্রেম জাগে না । কিন্তু আমরা জানি , সাপের চামড়া যতই সুন্দর হোক , তাকে যেমন কোন দিনই দুধ কলা দিয়ে পোষ মানানো যায় না , তেমনই হাবিবির হাসির আড়ালেও থাকে কোন ভয়ংকর ষড়যন্ত্র।

হাবিব মায়াবী ছায়া ঘেরা চুলের আড়াল থেকে তার কপাল্টাকে বের করে আনে ডান হাতের আঙুলের অভ্যস্ত দক্ষতায় । বাঁকা চাঁদের মত ব্যাংগলস গুলোকে পেছনে ঠেলে দিতে দিতে বাম হাতটাকে আরেকটু নামিয়ে আনে । গ্রীক দেবতা জিউসের মত ছলনা ভরা চোখে এক অপার্থিব জাদু খেলা করে । আজ তক ছাপ্পানের দুর্ধর্ষ সিরিয়াল কিলারের মত নির্বিকার ভঙ্গী তার মাপা অঙ্গে । "ফুলো কি তারহা লাব" খুলে যায় অকস্মাৎ , অসতর্ক কিন্তু সাবধানী কয়েক জন বিভ্রান্ত কিন্তু আশাবাদী বান্ধবীর কর্ন কুহরে ভেসে আসে এক অচেনা মন্ত্র ---

" কিছু মনে করিস না দোস্তরা , পরেই আছি ( গ্লুটিয়াল মাসলের উপরে হাত রাখে হাবিবি ) কিন্তু --------- দেখাতে পারছি না।"
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৩৭
৩৬টি মন্তব্য ২৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রোড জ্যাম ইন ভিয়েতনাম

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭



আমার ধারনা ছিল জটিল জ্যাম শুধু বাংলাদেশেই লাগে । কিন্তু আমার ধারনা ভুল ছিল । ভিয়েতনামে এরকম জটিলতর জ্যাম নিত্য দিনের ঘটনা । ছবিটি খেয়াল করলে দেখবেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেভাবে শরণার্থীরা একটি দেশের মালিক হয়ে গেলো!

লিখেছেন মাঈনউদ্দিন মইনুল, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬



এবার একটি সেমিনারে প্রথমবারের মতো একজন জর্ডানির সাথে পরিচয় হয়। রাসেম আল-গুল। ঘনকালো মাথার চুল, বলিষ্ট দেহ, উজ্জ্বল বর্ণ, দাড়ি-গোঁফ সবই আছে। না খাটো, না লম্বা। বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। প্রতিটি সেশন... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×