somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফলোনীদরে আত্মার শান্তরি জন্য চালকহীন মানুষ মারা বমিান হামলার টহল আয়োজন করছে ভারত

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ফেলানীদের আত্মার শান্তির জন্য চালকহীন মানুষ মারা বিমান হামলার টহল আয়োজন করছে ভারত যা আমেরিকা পাকিস্থানে আফগানস্থানে ড্রোন হামলা বলে সাধারন মুসলীম জনগন মারছে। ফেলানীদের আর কাটাতারে ঝুলে কষ্ট সহ্য করতে হবেনা,শ্বাসরোধ হয়ে মরতে হবেনা,শারিরীক টর্চার,গুলি খেয়ে কষ্ট সহ্য করতে হবেনা।ড্রোন হামলায় ফেলানীদের কষ্ট পেয়ে মরতে হবেনা,মুহুর্তে মরে মাটির সাথে মিশে যেতে পারবে ফেলানীরা,কোন কষ্ট হবেনা।আর এখনও তখনও আমাদের রাজনৈতিক দলগুলি আমেরিকা ও ভারতের তোষামোদি করে রাষট্র ক্ষমতায় গিয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদ আইন করে সাদা বানিয়ে ব্যাক্তিগত সম্পদের পাহাড় গড়বে,টাকা পাচার করবে,পাচারকৃত টাকা ফেরৎ আনার গর্ব করবে।বিদেশে টাকা পাচার কি শুধু তারেক আর কোকো করেছে ! বিন্দু বিন্দু করে এ দেশের হিন্দুরা হাজার হাজার কোটি টাকা ভারতে পাচার করেছে তা ফেরৎ আনার কোনো শব্দ নেই,বহু মহারতি মহাজন ব্যাংকলোন নিয়ে পাচার করেছেন। স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গড়ার যে গর্ব আমরা করি সেই স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব মুক্তবাজারের নামে আমেরিকা ও ভারতের কাছে পরাধীন তাই এখনই কি কি কারণে আমেরিকা ও ভারতকে ঘৃণা করা দরকার তা পাঠ্যপুস্তকে অর্ন্তরভুক্ত করুন এবং শিল্প সাহিত্য চলচিত্র নাটকের মাধ্যমে আমেরিকা ভারতকে ঘৃণা করার প্রয়োজনীয়তার উদ্যোগ গ্রহন করুন।যাতে করে শিশুরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম আমেরিকা ও ভারতকে ঘৃণা করতে শেখে,আমেরিকা ও ভারতকে বর্জন করতে শেখে।আমরা স্বাধীনতা পরবর্তী প্রজন্ম এখন বুঝতে পারছি মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহায়তার যে বীরগাথা আমরা জেনেছি তা সঠিক নয় ।ভারত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ বলেনা বলে পাক ভারত যুদ্ধ,এ দেশের হিন্দুদের বাচানোর জন্য,এদেশের সমুদ্র বন্দর ট্রানজীট পাওয়ার জন্য,বাজার দখল করতে যুদ্ধ সহায়তা দিয়েছিল। সবই হয়েছে এখন ড্রোন হামলা করে লক্ষ প্রানের বিনিময়ে অর্জিত লাল সবুজ পতাকা নামিয়ে ভারতীয় পতাকা ওড়ানোর পায়তারা করছে। আমাদের রাজিৈতক দলগুলির সম্পদ ও ক্ষমতার মোহ এত বেশী যে,ভারত প্রীতি আমেরিকা প্রীতি এত বেশী যে ভাবখানা এমন আমরা ভারতের একটি প্রদেশ এবং প্রাদেশিক সরকারের ক্ষমতা পেতে দিল্লির প্রতি এত আনুগত্য যে ফেলানীরা মরলেই বা কি বিচার না হলেই বা কি, বেদের মেয়ে জোসনা রাষ্ট্রদুত মজিনাই যা বলবেন তাই হবে।(চলবে)
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×