এ ধরনের একটি ঘটনা বাংলাদেশের কোন না কোন অঞ্চলে প্রতিদিনের একটি ঘটনা মাত্র। তবে গ্রামঞ্চলে নিত্যনৈমিত্তিক এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে।
যাই হোক, এলাকাটি কোথায় তা বলছি। মাদারীপুর শহরের পাঠক কান্দি গ্রামে চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটেছে। হরিকুমারিয়ার রফিকউদ্দিন হাওলাদারের ছেলে সৌদি আরব প্রবাসী মিজানুর রহমান হাওলাদার মেজরের সঙ্গে পাঠক কান্দি এলাকার গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী মেয়ে উন্মি চৌধুরীর বিয়ের দিন তারিখ যথাক্রমে ধায্য হয়। সেই মোতাবেক বিয়ে শুরুর মুহূর্তে সদর থানার সেকেন্ড অফিসার এস আই ওয়াজেদ আলী খান খবর পেয়ে বিয়ে বাড়িতে যান। পরিবারের পক্ষ থেকে দাবী করা হয় মেয়েটি'র বয়স ১৮। পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায় মেয়েটি'র বাবা-মার বিয়ের বয়স হয়েছে ১৭ বছর। তাহলে মেয়েটি'র বয়স ১৮ বছর হল কিভাবে? মেয়ে কি তাহলে বিয়ের আগে জন্ম নিয়েছিল?
পরবর্তী ঘটনাটি থানায় প্রকাশ হয় যে, মেয়ের ১৬ বছর। কি আর করা সাবইকে ধরে নিয়ে আসতে বাধ্য হয় থানা পুলিশ। থানায় রাত্রী যাপনের পর সিদ্ধান্ত হয় বেচারা বরকে অপেক্ষা করতে হবে দুই বছর। তারপর আর কি স্বর্নের আংটিই নিজেই এর সমাধান খোঁজে নিতে বাধ্য হয়। বুঝতে পেরেছেন কি বলছি? এবার যাবার পালা। কিন্তু ....। শুধূই বর, শুধুই বর?
এবার উপরের কারণটি বুঝতে পেরেছেন কি ? বাল্য বিবাহ ....। খবর আছে।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:৫০