২। বিশ্বাসী সাক্ষ্য দিবে না কি? অর্থলোভে কোটি কোটি জীবকে বধ করবে? যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত এবং জয়ের মাল্য কোথায় পরাব বিশ্বগবেষকরা?
অথাৎ বিশ্বগবেষকরা নিশ্চয় জানেন রসভান্ডারের নির্গত রসেই তরল খনিজ পর্দাথ।কিন্তু প্রমান জেনেও অর্থের লোভে বিশ্বদরবারে অফুরন্ত খনি ব্যাখ্যা দিয়ে পৃথভান্ডকে মরুভূমি এবং বায়ুকে কার্ব হাইড্রো গ্যাসে পরিনত করে ধ্বংশ লীলায় মাতাল।অফুরন্ত ভান্ড নিঃশ্ব হয়ে সৌর ব্রক্ষ্মান্ডে প্রলয় চক্র গ্যাসে ফুরিয়ে যাবে পৃথ ভান্ড ধুলোয় রুপান্তর হবে। যুদ্ধ জয়ের হাতিয়ার বিজ্ঞ বিশ্বগবেসকরা।বিশ্বাসী সাক্ষ্য হয়ে দাড়াবে প্রমান বিশ্ব মাল্য পাবে। বিশ্বের চারভাগের একভাগ স্থল। তিনভাগ জল। প্রতিটি দেশে যে নদনদী খাল-বিল কানায় কানায় পরিপূর্ন ছিল উদাহরন সরুপ বলা যায়, বাংলাদেশ নদী মাতৃক দেশ। বাংলাদেশে কয়েকশত বছর পূর্বে প্রচুর পরিমান নদ নদী, খাল-বিল ছিল। সে সব নদ-নদী খাল_ বিল বর্তমানে সমতল বা সামান্য কিছু নদ নদী রুপে রয়েছে। কিন্তু তখন কার তুলনায় শুশ্ক মরা নদী রুপে সময় যাচ্ছে।এত সব নদ নদীর জল মহাসাগরে গিয়ে কয়েক ফুট উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা তা না হয়ে সেই পূর্বের ন্যায় জল নেই মহাসাগরে। বরং সমুদ্র পৃষ্ট পলিদ্বারা গুপ্তচরের/দ্বীপের মত ভেসে ওঠে জলের ক্ষয় পূরণের জন্য যেমন নাব্যতা। আগামী শতাব্দীর মধ্যে পৃথিবী অর্ধেকভাগ রসভান্ডার নিঃশ্ব হয়ে উৎপাদন বন্ধ হয়ে ক্ষুধায় রাষ্ট্র প্রধানরাও অভুক্ত যন্ত্রনায় কাতরাবে। উন্নয়নের অর্থনীতি থেকে প্রসাশন শূণ্য।আজকের রাজত্ব আগামীতে ফাকা। এর ফাকে অনেকেই চাদে অবস্থান নিবে। অসহায় এক হাজার কোটি মানুষ ও জীব অকালে ক্ষুধায় প্রাণ হারাবে।যাহা গবেষকেরা ভালভাবেই জ্ঞাত। কিন্তু রাষ্ট্র প্রধানরা অর্থনীতি চাঙ্গা করার জন্য যে মূলমন্ত্র, গনতন্ত্র সে আর বেশী দূরে নয়। আমাদের প্রজম্ম তাহার শিকার হবে। সোমালিয়া রাষ্ট্র প্রমান। এত উন্নয়ন কি কাজে? একমাত্র মানব জাতী সমৃদ্ধ রাষ্ট্র ক্ষমতা প্রদর্শন মাত্র।মূলত বিশ্ব রসহীন মরুভূমী হলে বিশ্বই থাকবে না। সেখানে সামান্য রাস্ট্র কি করবে। এখনতো সৎকার/ জানাজা করার লোকজন পাওয়া যায়। সে সময় কেকার সৎকার করবে।খঁা খা উষ্ণতা অভূক্ত দেহ নিয়ে বিরান ভস্ম প্রলয়কারী চক্রে ফুরিয়ে যাবে।পৃথ ভান্ডের ধুলোমাটি বালু অন্য গ্রহে স্তরে স্তরে আবস্থান নিবে। যাহা পৃথিবীর জম্মলগ্নে মঙ্গলগ্রহের অমঙ্গল সাধনে চাদ ও পৃথ ভান্ডের রুপ নেয়। যে পৃথ ভান্ড আরও কয়েক যুগ পেরিয়েও শেষ হত না, সামান্য জ্ঞান প্রদর্শন করে পরিবর্তন হতে যাচ্ছে। যে কোন ব্যক্তি প্রভূর প্রিয় ভক্ত হয়, নিজের স্বার্থে নিজ কর্মে। সে তার কর্মের ফল কাউকে ভাগ দিতে চায় না বা কেউ ভাগ নিতে পারেনা। কিন্তু বিষেস জ্ঞানে গবেষকরা কোন দিনেই নিজ স্বার্থে বা জ্ঞান একাই ভোগ করতে চায় না। বায়ু, সূর্য, তাপ দিবা রাত্রী যেমন সমান ভাবে সাবইকে প্রদক্ষিন করে, তেমনি গবেষকদের অনুভব প্রকাশ সর্ব প্রদক্ষিন করে। সে কোন ধার্মিক স্বার্থ পাত্রের তুল্য নহে। কাজেই বিশ্বগবেষকেরা বিশ্বাষ জ্ঞান দিয়ে বিশ্বকে সমান ভাবেই দেখতে চায়। কিন্তু কিছু স্বার্থ পর শক্তি ধারন বা ক্ষমতা প্রয়োগের যন্ত্র বিধান এক হাতে প্রয়োগের জন্য কোথাও কোন রাষ্ট্রে উদ্ভাবন মাত্রই স্বার্থ টানে তারা।