কর্নেল তাহের।
অগ্নিপুরুষ। আফসোস আমার দেশ তার শ্রেষ্ট
সন্তানদের ধরে রাখতে পারে নি। পাকিস্তান
আর্মিতে থাকাকালে তাহেরের অসাধারন
সাহসিকতার কথা ছড়িয়ে পড়ে।
তাকে আসতে দেখলে অফিসার রা ফিসফিসিয়ে বলত "লুক জেন্টলম্যান, দিস ইজ তাহের, আ লিজেন্ট ইন দ্য
হিস্ট্রি অভ কামান্ডো ট্রেনিং। ...আ ম্যান ক্যান নট
বী আ তাহের। হী ইজ আ সুপার, এক্সেপশনাল'।" "তাঁর
সার্টিফিকেটে লেখা ছিল, তিনি পৃথিবীর যে কোন
দেশের, যে কোন সেনাবাহিনীর সঙ্গে, যে কোন
অবস্থায়, অনায়াসে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে সক্ষম।" যুদ্ধের সময় কর্নেল তাহের পাকিস্তান
সেনা বাহিনী থেকে পালিয়ে আসেন। যোগ দেন
মুক্তিযুদ্ধে। পাক অফিসার রা তাদের সৈনিকদের তাহের
সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়ে বলত, "'ইয়াংম্যান,
বী আ্যওয়ার অভ তাহের। হী ইজ আ ভলকানো, আ
হানড্রেড পার্সেন্ট এক্সাম্পল, প্রফেশনাল। সো সেভ ইয়্যুর স্কীন'।" তাহের যুদ্ধে পা হারান।"তাহেরের বাঁ পায়ে গুলি লেগে গেল,
রক্ত ঝরছে বিরামহীন। চেষ্টা করেও
থামাননো যাচ্ছে না। তাঁকে উদ্ধার করতে ভারতীয়
বাহিনীর সদস্যরা দ্রুত হেলিকপ্টার
নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌছল।
উদ্ধারকারি মিত্র বাহিনীর অফিসারকে তাহের হা হা করে হাসতে হাসতে বললেন: 'এরা কী যুদ্ধ করবে,
এরা আমার মাথায়ই গুলি লাগাতে পারেনি। বাংলাদেশ
স্বাধীন হবেই, এরা আটকাতে পারবে না, এদের এই
ক্ষমতাই নাই'।" কর্নেল তাহের কে হত্যা করা হয়। কাজটি করেন
মেজর
জিয়া। যে জিয়াকে তাহের ই কারামুক্ত করেছিলেন।"তাঁকে যেভাবে ফাঁসি দেয়া হয় প্রকারন্তরে এ খুনেরই নামান্তর।
তাঁর ডেথ ওয়ারেন্ট ইস্যু করার মাত্র ৩ দিনের মাথায়
ফাঁসি কার্যকর করা হয়। অথচ জেল কোড অনুযায়ী ডেথ
ওয়ারেন্ট ইস্যুর ২১ দিন আগে বা ২৮ দিন পরে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার
বিধান নাই।" "একজন কথিত জল্লাদ জনাব মোঃ সিরাজউদ্দিনের
সাক্ষৎকার নেয়া হয়েছিল, মিনার মাহমুদের বিচিন্তা পত্রিকায়:
"প্রশ্ন: ফাঁসির মঞ্চের কোনও ব্যক্তির আচরণ
কি আপনার হৃদয় ছুঁয়ে গেছে? যদি যায়, তবে সেই
ব্যক্তিটি কে? জল্লাদ সিরাজউদ্দিন: কর্ণেল তাহের। ফাঁসির
মঞ্চে দাঁড়াইয়া তিনি সহজভাবে কথা বলেছেন।
একটা বিপ্লবী কবিতা পইড়া শোনাইছেন (জন্মেছি মৃত্যুকে পরাজিত করব বলে...)। আশ্চর্য!
তিনি নিজের হাতে যমটুপি পরছেন। নিজেই ফাঁসির
দড়ি নিজের গলায় লাগাইছেন। আমার মনে হয় ফাঁসির মঞ্চে এমন সাহস
দুনিয়ার আর কেউ
দেখাইতে পারে নাই।'" কর্নেল তাহের তোমাকে কি স্পর্শ করতে পারি http://www.ali-mahmed.com/2009/01/blog- post_8805.html মুক্তিযুদ্ধে, তাহের- স্যালুট ম্যান http:// http://www.ali-mahmed.com/2007/06/blog- post_5428.html
ইনি কর্নেল তাহের। বাংলাদেশে জন্ম নেয়া একজন অগ্নিপুরুষ। আফসোস আমার দেশ তার শ্রেষ্ট সন্তানদের ধরে রাখতে পারে নি। পাকিস্তান আর্মিতে থাকাকালে তাহেরের অসাধারন সাহসিকতার কথা ছড়িয়ে পড়ে। তাকে আসতে দেখলে অফিসার রা ফিসফিসিয়ে বলত "লুক জেন্টলম্যান, দিস ইজ তাহের, আ লিজেন্ট ইন দ্য হিস্ট্রি অভ কামান্ডো ট্রেনিং। ...আ ম্যান ক্যান নট বী আ তাহের। হী ইজ আ সুপার, এক্সেপশনাল'।" "তাঁর সার্টিফিকেটে লেখা ছিল, তিনি পৃথিবীর যে কোন দেশের, যে কোন সেনাবাহিনীর সঙ্গে, যে কোন অবস্থায়, অনায়াসে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে সক্ষম।" যুদ্ধের সময় কর্নেল তাহের পাকিস্তান সেনা বাহিনী থেকে পালিয়ে আসেন। যোগ দেন মুক্তিযুদ্ধে। পাক অফিসার রা তাদের সৈনিকদের তাহের সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়ে বলত, "'ইয়াংম্যান, বী আ্যওয়ার অভ তাহের। হী ইজ আ ভলকানো, আ হানড্রেড পার্সেন্ট এক্সাম্পল, প্রফেশনাল। সো সেভ ইয়্যুর স্কীন'।" তাহের যুদ্ধে পা হারান।"তাহেরের বাঁ পায়ে গুলি লেগে গেল, রক্ত ঝরছে বিরামহীন। চেষ্টা করেও থামাননো যাচ্ছে না। তাঁকে উদ্ধার করতে ভারতীয় বাহিনীর সদস্যরা দ্রুত হেলিকপ্টার নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌছল। উদ্ধারকারি মিত্র বাহিনীর অফিসারকে তাহের হা হা করে হাসতে হাসতে বললেন: 'এরা কী যুদ্ধ করবে, এরা আমার মাথায়ই গুলি লাগাতে পারেনি। বাংলাদেশ স্বাধীন হবেই, এরা আটকাতে পারবে না, এদের এই ক্ষমতাই নাই'।" কর্নেল তাহের কে হত্যা করা হয়। কাজটি করেন মেজর জিয়া। যে জিয়াকে তাহের ই কারামুক্ত করেছিলেন।"তাঁকে যেভাবে ফাঁসি দেয়া হয় প্রকারন্তরে এ খুনেরই নামান্তর। তাঁর ডেথ ওয়ারেন্ট ইস্যু করার মাত্র ৩ দিনের মাথায় ফাঁসি কার্যকর করা হয়। অথচ জেল কোড অনুযায়ী ডেথ ওয়ারেন্ট ইস্যুর ২১ দিন আগে বা ২৮ দিন পরে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার বিধান নাই।" "একজন কথিত জল্লাদ জনাব মোঃ সিরাজউদ্দিনের সাক্ষৎকার নেয়া হয়েছিল, মিনার মাহমুদের বিচিন্তা পত্রিকায়: "প্রশ্ন: ফাঁসির মঞ্চের কোনও ব্যক্তির আচরণ কি আপনার হৃদয় ছুঁয়ে গেছে? যদি যায়, তবে সেই ব্যক্তিটি কে? জল্লাদ সিরাজউদ্দিন: কর্ণেল তাহের। ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়াইয়া তিনি সহজভাবে কথা বলেছেন। একটা বিপ্লবী কবিতা পইড়া শোনাইছেন (জন্মেছি মৃত্যুকে পরাজিত করব বলে...)। আশ্চর্য! তিনি নিজের হাতে যমটুপি পরছেন। নিজেই ফাঁসির দড়ি নিজের গলায় লাগাইছেন। আমার মনে হয় ফাঁসির মঞ্চে এমন সাহস দুনিয়ার আর কেউ দেখাইতে পারে নাই।'" কর্নেল তাহের তোমাকে কি স্পর্শ করতে পারি http://www.ali-mahmed.com/2009/01/blog- post_8805.html মুক্তিযুদ্ধে, তাহের- স্যালুট ম্যান http:// http://www.ali-mahmed.com/2007/06/blog- post_5428.html
ব্যস্ত বেকার
আমার এই অবস্থা
আপনার কী অবস্থা কমেন্ট করে জানান:
ছড়া লেখা হয়না
রান্নার পোষ্ট হয়না
ফেইসবুকে কম আসা হয়
ব্লগ পোষ্ট হয়ান
কারণ : ফ্রিল্যান্স কোর্সে যুক্ত আছি, তায় অন্যসব থেকে দূরে আছি কারণ সময় পাইনা
ফ্রিল্যান্স... ...বাকিটুকু পড়ুন
ক্যারিয়ার কথন: ফ্রিল্যান্সিং, আউটসোর্সিং এবং সর্তকতা।
গত কয়েক বছরে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং, পেশা হিসাবে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সম্মানজনক সামাজিক স্বীকৃতি পাওয়ায় অনেকেই এই পেশায় যুক্ত হয়ে আগ্রহ প্রকাশ করছেন। এছাড়া বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে একজন মানুষকে... ...বাকিটুকু পড়ুন
আজ মনটা কেমন যেন অনেক কিছু চিন্তা করছে।
সকালের মৃদু আলোয় মোড়ানো একটি মনোরম দৃশ্য ধরা পড়েছে এই ছবিতে। এটি একটি খোলা জায়গা, যেখানে সবুজের সমারোহ এবং প্রকৃতির ছোঁয়া স্পষ্ট। ছবির বাম দিকে গাছের সারি এবং ডান... ...বাকিটুকু পড়ুন
তোমার ভাঁজ খোলো আনন্দ দেখাও :: দু শ'রও বেশি পুরোনো ব্লগারের প্রোফাইল পিকচার নিয়ে একটি মিউজিক ভিডিও
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে সামহোয়্যারইন ব্লগের দু শ'রও বেশি ব্লগারের প্রোফাইল পিকচার নিয়ে বানানো একটা মিউজিক ভিডিও শেয়ার করেছিলাম। যে-সব ব্লগার ঐ সময়ে অ্যাক্টিভ ছিলেন, প্রোফাইল পিকচারগুলো তাদের ছিল।
কয়েকদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন
রহস্যময় কলা
এই কলা শব্দটা আমার কাছে পুরাই বিভ্রান্তিকর। নারীদের কলা বলতে যে ছলাকলা সেটা ভালই বুঝি। সেই ছলাকলা দেখে গলা বাড়ালেই যে ষোলকলা পূর্ণ হয় সেটাও জানা। কিন্তু এই... ...বাকিটুকু পড়ুন