somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রাষ্ট্র কি পচে-গলে গেছে?

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আবু হাসান শাহরিয়ার: জেলে জমির নামে একজনকে পেয়েছিলাম। তিনি বাঁশি বাজাতেন। একদিন সূর্যাস্তের পর আমি তাকে বাঁশি বাজাতে শুনি। মনে হচ্ছিল, সেই সুমধুর সুর জেলের পদ্মা ভবনের দ্বিতীয় তলা থেকে আসছে। এর কিছুদিন পর তাকে দেখতে পেলাম জেল হাসপাতালের পশ্চিমের নারকেল ঝাড়ের ছায়ার নিচে বসা, চোখ বন্ধ করে গভীর চিন্তায় বা স্বপ্নে মগ্ন। আমি কোনো শব্দ না করে সতর্কতার সঙ্গে কাছে গিয়ে তার পাশে দাঁড়ালাম।

ওপরের কথাগুলো স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দিন খান আলমগীরের কারাত্মজীবনী জেল থেকে লেখা বাংলাদেশ থেকে নেওয়া। সমপ্রতি লেখক আমাকে বইটি উপহার দিয়েছেন (এই সুযোগে লেখকের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে নিচ্ছি)। এটি মহিউদ্দীন খান আলমগীরের বইয়ের তর্জমা। না, তার সঙ্গে আমার এখনও মুখোমুখি পরিচয় হয়নি। রাশিদুল হক নবা ভাইয়ের মাধ্যমে বইটি আমার হাতে এসেছে।

এর আগেও এই লেখকের একটি বই পড়েছিলাম। সেটিও বন্দিজীবনের আলোয় লেখা। আগের বইটির চেয়ে পরের বইটি পৃষ্ঠায় ভারি। তথ্যবহুলও। মামলা-সংক্রান্ত কিছু বিবরণী বাদ দিলে ‘জেল থেকে লেখা বাংলাদেশ’ একটি সুখপাঠ্য বই এবং এর অন্তঃশীলে বিরাজ করছে বিপুল মানবিকতা। ওয়ান ইলেভেনকালীন লেখকের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা মূল প্রতিপাদ্য হলেও বইটিতে উঠে এসেছে সামগ্রিক বাংলাদেশ। সেই বিবেচনায় বইটি সার্থকনামাও।

দুই.
বংশীবাদক জমিরকে কেন কারাগারে যেতে হল ‘জেল থেকে লেখা বাংলাদেশ’ বইটি যারা পড়েননি, তাদের মনে এই প্রশ্ন জাগা খুব স্বাভাবিক। এর উত্তর জমিরের নিজের ভাষ্যেই দেওয়া যাক

একদিন সন্ধ্যায় বংশী নদীর পারে পথের ধারে বাঁশি বাজাতে বাজাতে আমি ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। তারপর জেগে দেখলাম, আমার চারপাশে ৬ পুলিশ। তারা আমার কাছে টাকা দাবি করলেন। আমি দিতে না-পারায় তারা আমাকে থানায় নিয়ে এসে একজন মহিলা, যার সঙ্গে কখনও আমার দেখা হয়নি, তার সম্মানহানির অভিযোগে আসামি করলেন।

জমিরের সৌভাগ্য, আমিন বাজারের ৬ ছাত্রের মতো কিংবা কোম্পানীগঞ্জের হতভাগ্য তরুণটির মতো পুলিশি খেয়ালে লাশ হয়ে স্বজনদের কাছে ফিরতে হয়নি। কিংবা র্যাবের স্বেচ্ছাচারিতায় লিমনের মতো পা হারিয়ে সারা জীবনের জন্য পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয়নি। বন্দিজীবনে পরম সঙ্গী হিসেবে বাঁশিটিকে সার্বক্ষণিক কাছে পেয়েছে জমির— এই দেশে এ-ও কম পাওয়া নয়।



এমন অসংখ্য নিরপরাধ জমিরকে কারাগারে পাঠিয়ে অর্থের বিনিময়ে অথবা ক্ষমতাবানদের ধমকে সমাজে সন্ত্রাসীদের জিইয়ে রাখে বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী (এর ব্যত্যয়ও আছে)। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও তার বইয়ে এমন একাধিক ঘটনার উল্লেখ করেছেন। এ ব্যাপারে লেখক হিসেবে তার মূল্যায়ন

আমি বুঝলাম। হয়তো বেশি বুঝলাম যে, আমাদের সমাজে সাধারণভাবে পুলিশসদস্যরা কতটা তত্পর, কতটা হূদয়হীন এবং এক এক সময় তারা কতটা ভয়ঙ্কর ও নীতিহীন হতে পারেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী একজন ক্যাপ্টেন আজিজকে চিনতেন, যার বাঁশির তিনি মুগ্ধ শ্রোতা ছিলেন। কাশিমপুর জেলে জমিরের মধ্যে সেই আজিজকে খুঁজে পাওয়ায় তিনি এই মীমাংসায় আসেন যে— ‘তার (জমিরের) ভেতরের এই সঙ্গীতপ্রতিভাকে বের করে আনার, তাকে মুক্ত করে দেয়ার উপায় খুঁজে বের করার সিদ্ধান্ত নিলাম আমি।’

তিন.
একাধিক জমিরের উল্লেখ করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তার বইয়ে, যারা পুলিশি খেয়ালে বিনা অপরাধে জেল খাটছেন। তাদের প্রতি লেখকের সহানুভূতির কথা আছে বইটির পরতে-পরতে। আইনি দীর্ঘসূত্রতার কারণে যারা বছরের পর বছর বিচারপূর্ব জেল খাটছেন, তাদের প্রতিও লেখক সমান সহানুভূতিশীল। বলেছেন— ‘বিলম্বিত বিচার প্রকারান্তরে ন্যায়বিচার না পাবারই নামান্তর।’ আরও বলেছেন— ‘উঁচু পাঁচিলওয়ালা অন্ধকার জেল যেন প্রতিপক্ষ, পৃথিবীর একটা রুক্ষ প্রতিচ্ছবি। মানুষের অধিকার ও মূল্যবোধ অস্বীকার করাই এর উদ্দেশ্য।’ এ কথা পৃথিবীর তাবত্ কারাগার সম্পর্কেই খাটে। মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বইয়ে এর চেয়েও বেশি কিছু আছে। কী? বাংলাদেশের কারা-ব্যবস্থার মধ্যযুগীয় পশ্চাত্পদতার কথা।

কারাশৃঙ্খলাভঙ্গকারী কয়েদিদের সম্পর্কে লেখকের ভাষ্য— ‘ডেপুটি জেলার খাতা নিয়ে বসে এসব কয়েদিদের প্রতিকূলে ঘোষিত শাস্তি ও সিদ্ধান্তসমূহ লিপিবদ্ধ করেন। আমি জেনেছি, বেত্রাঘাতের শাস্তি প্রয়োগ করা হলেও আইনে অবৈধ বিধায় বেত্রাঘাতের কথা লিপিবদ্ধ হয় না।’ এটা যে আইনের লঙ্ঘন, সেকথাও ঋজুতার সঙ্গে জানাতে ভোলেননি লেখক— ‘অপরাধ দৃশ্যমান না-হলে অপরাধীকে প্রাথমিক পর্যায়েই নিষ্কৃতি দিতে হবে। নিরীহদের উপর রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে শক্তিমানদের নির্যাতন প্রতিরোধের জন্য এটি আইন নির্ধারিত রক্ষকবচ।’ সর্বোপরি এ মন্তব্যও করেছেন তিনি— ‘রাষ্ট্রের সবকিছু পচে গলে নষ্ট হয়ে গেছে। জনগণের পয়সায় বেতনভুক পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসিই মূলত এর জন্য দায়ী।’
চার.
মহীউদ্দীন খান আলমগীর একজন দীক্ষিত পাঠক। কাশিমপুর কারাজীবনে স্ত্রী সিতারার সুবাদে বেশকিছু ভালো বই পড়ার সুযোগ হয়েছিল তার। জন গ্রিশামের ‘দ্যা ইনোসেন্ট’ সেগুলোরই একটি। বইটি পড়তে-পড়তে আইনের বলি এক নিরীহ কৃষ্ণাঙ্গ বালকের জন্য জলে ভরে গিয়েছিল তার চোখ। ভেজা চোখে ভেসে বেড়িয়েছিল কাশিমপুর কারাগারের শত-শত বন্দির মুখ, জেলারদের বিবেচনায়ই যাদের বেশিরভাগ নিরপরাধ। এ ব্যাপারে মহীউদ্দীন খান আলমগীরের অভিজ্ঞতাসঞ্জাত উপলব্ধি এই যে— ‘নিজের চোখে দেখলাম এবং জানলাম, দেশের ৬৭টি জেলেই রয়েছে অসংখ্য টগবগে তরুণ। কোনো সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য তাদের তৈরি না করে ফেলে রাখা হয়েছে নৈতিক শিক্ষাহীন অন্ধকার গহ্বরে।’
পাঁচ.
বৈধ অস্ত্রের অবৈধ ব্যবহার সম্পর্কে ‘জেল থেকে লেখা বাংলাদেশ’-এর লেখকের মূল্যায়ন— ‘দাসানুদাসদের কার্যকলাপ যারা নিয়ন্ত্রণ করেন, তারা জনগণের অর্থে আমদানি করা অস্ত্রে জনগণকে নির্যাতন করা ছাড়া আর কিইবা জানেন?’ বইটি পাঠককে এ-ও জানায়, আদালতে হাজির হওয়ার পর থেকে কারাগারে ফিরে আসা পর্যন্ত সময় না আদালত না কারা-কর্তৃপক্ষ মহীউদ্দীন খান আলমগীরকে কোনও খাবার দিত। একজন ডিভিশনপ্রাপ্ত আসামিরই যদি এই অবস্থা হয়, সাধারণ কয়েদিদের প্রতি রাষ্ট্রের ব্যবহার যে কী, তা অনুমান করতে কষ্ট হয় না।

কারাজীবন যাপনকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী একদিন এক অসভ্য পুলিশ প্রহরীকে বলেছিলেন— ‘শান্ত হোন। দুশ্চিন্তার কারণ নেই। সারা দেশ খুব দ্রুত জেলখানায় পরিণত হবে। আপনিও তখন আমার কারাসঙ্গী হবেন।’
ছয়.
‘জেল থেকে লেখা বাংলাদেশ’-এর লেখকই এখন ‘পচা-গলা রাষ্ট্র’ বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। মাননীয় মন্ত্রীর কাছে জানতে ইচ্ছে করছে, একদা পুলিশ প্রহরীকে বলা ওই কথাটি (সারা দেশ খুব দ্রুত জেলখানায় পরিণত হবে) বাস্তবায়ন করাই কি তার বর্তমান জীবনের বড় এজেন্ডা? আরও জানতে ইচ্ছে করছে, দেশের ৬৭টি কারাগারে আটক অগণন টগবগে তরুণের মুখ কি এখনও মনে পড়ে তার, একদিন যারা এক ডিভিশনপ্রাপ্ত কয়েদির ভেজা চোখে ভেসে বেড়িয়েছিল? তাদের সংখ্যা কমেছে, না বেড়েছে? খুব জানতে ইচ্ছে করছে বংশীবাদক জমিরের কথাও, একদিন যাকে মুক্তজীবন ফিরিয়ে দেওয়ার ইচ্ছে হয়েছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর।

এ-ও জানতে ইচ্ছে করছে, জমিরের মুক্তজীবনের পরিবর্তে শীর্ষ সন্ত্রাসী বিকাশের জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার এবং ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পেছনে যে প্রভাবশালী মন্ত্রীর হাত থাকার কথা মিডিয়ায় এসেছে, ‘জেল থেকে লেখা বাংলাদেশ’-এর লেখকই কি তিনি? এই প্রশ্নও উঁকি দিচ্ছে মনে, পুলিশ যখন মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষকদের ওপর পাগলা কুকুরনাশক পিপার সেপ্র ছোড়ে, তখন ‘তবে কি ফুল ছেটাবে’ মার্কা কথা বলতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর জিভ কি একটুও আড়ষ্ট হয় না?

জেল থেকে লেখা বাংলাদেশ’ বইটি না-পড়লে এত প্রশ্ন মাথায় আসত না। এখনও কিছু প্রশ্ন বাকি থেকে গেছে। ‘অপরাধ দৃশ্যমান না-হলে অপরাধীকে প্রাথমিক পর্যায়েই নিষকৃতি দিতে হবে’— আইনের এই রক্ষাকবচতুল্য কথাটিকে কি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার পরও মান্য করেন মহীউদ্দীন খান আলমগীর? তাহলে কেন দৃশ্যমান না-হওয়া অপরাধে বিরোধীদলের নেতা-কর্মীদের হরে-দরে জেলে পাঠাচ্ছে তার নির্দেশাধীন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী? অন্যদিকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের চাপাতি-রামদাধারীরা যে পুলিশের নাকের ডগায় বিরোধীদলের ওপর হামলা চালিয়ে দিব্যি পার পেয়ে যাচ্ছে? আরেকটি প্রশ্ন না-করে পারছি না— ডিসি হারুনকে পুলিশপদক দেওয়ার কারণ হিসেবে বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুকের সঙ্গে আচরণের বিষয়টি বিবেচনায় ছিল— এমন কথা কি ভেবেচিন্তে বলেছিলেন মহীউদ্দীন খান আলমগীর?
সাত.
কারাগারে বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সহবন্দি ছিলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর। বাবর সম্পর্কে ‘জেল থেকে লেখা বাংলাদেশ’-এর লেখকের মূল্যায়ন এই যে— ‘রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে দেশের পুলিশকে ব্যবহারের খল-ইতিহাসের কারণে তার একটি বিতর্কিত ভাবমূর্তি রয়েছে।’

বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যখন সাবেক হবেন, তখন বাবর সম্পর্কিত এই কথাগুলো তার সম্পর্কেও বলা হলে অন্যায় কিছু হবে কি?

আট.
আমি মনে করি না, রাষ্ট্র পচে-গলে গেছে। সব র্যাব-পুলিশও খারাপ নন। আইন-আদালতের জগতেও অনেক ভালো মানুষ আছেন। তাই যদি না হবে, গানে-কবিতায় জীবন উদযাপনের মানবিক ছবি মুছে যেত বাংলাদেশ থেকে। কারাগারের ভেতর জমিরের বাঁশিও সুরের নদী বইয়ে দিত না। আমি নিশ্চিত, ‘রাষ্ট্রের সবকিছু পচে-গলে নষ্ট হয়ে গেছে’ কথাটি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তার কারাজীবনের বেদনা থেকে লিখেছেন। ‘জেল থেকে লেখা বাংলাদেশ’ সাক্ষ্য দেয়, বইটির লেখক একজন স্বপ্নবান মানুষ এবং তার একটি পরার্থপর মন আছে। দলের খাঁচায়, রাষ্ট্রের খাঁচায় বন্দি হলে মানুষকে অনেকসময় পোষা ময়নার মতো শেখানো বুলি আওড়াতে হয়। দুঃখ এই যে, ওই বুলিই এখন রাজনীতিকদের বড় অবলম্বন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

পাদটীকা ঃ
বাংলাদেশের মানুষ বুলিসর্বস্ব রাজনীতি থেকে মুক্তি চায়। গালিসর্বস্ব রাজনীতি থেকেও। রাজনীতিকদের যে-কেউ পরমতসহিষ্ণুতা দিয়ে মানুষকে মুক্তি দেওয়ার এই কাজটা শুরু করতে পারেন।

‘হয়রানি’মূলক মামলায় কারাবাস থেকে রেহাই পেতে বিএনপি-নেতা রুহুল কবির রিজভী আহমেদ দলীয় কার্যালয়ে অবরুদ্ধ জীবন কাটাচ্ছেন আজ মাসাধিককাল। আমাদের সময়ে ওই অবরুদ্ধ জীবনের দিনলিপি নিয়মিত ছাপা হচ্ছে। গতকাল পত্রিকাটির কার্যালয়ে আবহমান বাংলার গানে-গানে শুরু হয়েছে ২ দিনের পিঠা উত্সব।

লেখক-শিল্পী-রাজনীতিক-বুদ্ধিজীবী-পেশাজীবীসহ সব শুভানুধ্যায়ীকে নেমন্তন্ন করা হয়েছে এ উত্সবে। বাদ যাননি রিজভী আহমেদও। কিন্তু প্রবল ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও তিনি আসতে পারেননি। কেন পারেননি, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই ভাবছি, পত্রিকাটির সম্পাদক হিসেবে না হোক, বাংলা ভাষার সামান্য এক কবি হিসেবে তার কাছে যাব লোকবাংলার পিঠা নিয়ে।

চাইলে মহীউদ্দীন খান আলমগীরও আমার সঙ্গী হতে পারেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বা আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে নয়; ‘জেল থেকে লেখা বাংলাদেশ’ বইয়ের লেখক হিসেবে।
সূত্র: Click This Link
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জুমার নামাজে এক অভূতপূর্ব ঘটনা

লিখেছেন সাব্বির আহমেদ সাকিল, ১০ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০



মসজিদের ভেতর জায়গা সংকুলান না হওয়ায় বাহিরে বিছিয়ে দেয়া চটে বসে আছি । রোদের প্রখরতা বেশ কড়া । গা ঘেমে ভিজে ওঠার অবস্থা । মুয়াজ্জিন ইকামাত দিলেন, নামাজ শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। হরিন কিনবেন ??

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫৯



শখ করে বন্য প্রাণী পুষতে পছন্দ করেন অনেকেই। সেসকল পশু-পাখি প্রেমী সৌখিন মানুষদের শখ পূরণে বিশেষ আরো এক নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এবার মাত্র ৫০ হাজার টাকাতেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঠিক কোন বিষয়টা মৌলবাদী পুরুষরা শান্তি মত মানতে পারে???"

লিখেছেন লেখার খাতা, ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:২৭


ছবি - গুগল।


ফেসবুক আর ইনস্টাগ্রাম এখন আর শুধু সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম নয়, রোজগার এর একটি চমৎকার প্ল্যাটফর্মও। একটু স্মার্ট এবং ব্রেন থাকলে ফেসবুক/ইনস্টাগ্রাম থেকে রোজগার করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধখানা ভ্রমন গল্প!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩৯


২০০২ সাল বান্দারবানের রিগ্রিখ্যাং-এর এই রিসোর্ট আজ সকালেই আমরা আবিস্কার করলাম! পাহাড়ের এত উপরে এই মোড়টাতে একেবারে প্রকৃতির মাঝে এমন একটা রিসোর্ট থাকতে পারে তা আমরা সপ্নেও কল্পনা করিনি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহনা বলেছিল, তুমি হারাবে না

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৫

অহনা বলেছিল, তুমি হারাবে না
অহনা বলেছিল, আমি জানি আমি তোমাকে পেয়েছি সবখানি
আমি তাই নিশ্চিন্তে হারিয়ে যাই যখন যেখানে খুশি

অহনা বলেছিল, যতটা উদাসীন আমাকে দেখো, তার চেয়ে
বহুগুণ উদাসীন আমি
তোমাকে পাওয়ার জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

×