কুট্টি ভাই, তার ল্যাংগোটিয়া দোস্ত ভুট্টো ভাইয়ের সাথে আড্ডা মারতেছিলো ।
'তোমার ঠ্যাংএ কী হইছে কুট্টি? পট্টি লাগানো ক্যানো?'
'আর কইও না । তুমি জানো আমার আবার উদ্ভট জায়গায় বেড়ানোর খুব হাউশ । তাই গেছিলাম কাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্ক । সেই খানের চৌকিদার-এমিরিটাস চৌধুরী সাব খুবই দিলখোলা সাচ্চা মেহমানদার ।'
'তারপর?'
'প্রথমেই দেখি কদু এবং লাউয়ের তাবৎ আইটেম টেবিলে টেবিলে সাজানো । হান্ডিতে দহিবড়া, ভান্ডে সাতকড়া আর এককোনে গড়গড়া, মোটের উপর শাহী বন্দোবস্ত ।'
ঠ্যাংএ দুখ পাইলা তুমি ক্যামনে?'
'আইতেছি সেইকথায় । খানার পরে চৌধুরী আমারে তার কুত্তা লাল্টুর লগে আমারে মোলাকাত করায়া দিলো । কুত্তা মিয়া হেভি জেল্লাদার চিড়িয়া, দেখলেই বুঝা যায় জাঁদরেল কুত্তা । আইসাই আমারে একখান মুখ ভেচকি দিলো ।'
'তারপরে?'
'চৌধুরী সাব কইলো ভয়ের কিছু নাইক্কা । লাল্টু, রইস আর খান্দানী লুকেদের মাংস টেস্ট করে না !'
'জোস কুত্তা!'
'রাখো তোমার জোস! যেই না "খান্দানী আর রইস" কইছে চৌধুরী । 'ঘাউউউ!" কইরা আমার ঠ্যাংএ লাল্টু কুত্তা দিছে এক রামকামড়!'
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ সকাল ৯:৫৫