পাকিস্তানের স্বৈরাচারী শাসকদের বিরুদ্বে শেখ মুজিবের বজ্রকন্ঠের প্রতিরোধকে চূর্ণ করা যায়,চরম নিপীড়ন ও নিস্পেষণের দ্বারা কিভাবে শেখ মুজিবের রাজনৈতিক জীবনকে বিপর্যস্ত করা যায়,ধবংস করা যায়, ত্র ছিল গর্ভনর মোনায়েম খানের মুল লক্ষ্য,প্রধান উদ্দেশ্য। তিনি প্রায় বড়াই করে বলতেন-আমি যতদিন গর্ভনর আছি,ততদিন মুজিবের স্হান হবে জেলখানায়। বর্তমানে অনেকে মনে করেন উপদেষ্টা মইনুল যতদিন বর্তমান সরকারে থাকেন ততদিন শেখ হাছিনাকে জেল খানায় আটক রাখতে চেষ্টা তিনি করবেন।
বংগবন্বু মিত্যুর পর অনেকদিন যারা কেদে ছিল শেখ হাছিনা জেলে যাওয়াতে তাদের মন আবার ঘুমরে গুমরে কেদে ওঠে। কিন্তু আজ আমাদের কান্নার দিন নয়,প্রতি্ঞার দিন, সংগ্রামের সংকল্প ঘোষনার দিন যারা আওয়ামীলীগের খির খেয়েও আমাদের নেত্রীকে দুংখ দিয়ে সরকারের দালালী শুরু করেছেন তারা যেন আওয়ামীলীগে ঢুকতে না পারে। বিশেষ ভাবে খাদক আমু।