কট কট ধস ধস যায় ধসে বাধঁ
প্লাবিত প্রান্তর, মাঠ পথ ঘাট
মুক্ত স্বাধীন পুটি পাংগাস কই
যেন, স্রোতে নাচে পূর্নিমা তা থৈ তা থৈ
মাছরাঙ্গা চঞ্চল চক্ষু, চঞ্চু সচল
কানিবক হাটুজল, শ্রুভ্র পেজা মেঘদল
যেন কিশোরীর মেঘচুল, উতল হাওয়া...
কিশোরের ছিপ জাল, তরনী টালমাটাল, আবার সামলে নেয়া
নঁকশী কাথাঁয় ঢেকে, কাঠের জানালা, গরাদের ফাঁকে
ঢলের আওয়াজ,
আর শীত শীত হাওয়া, স্বপ্নে তরনী বাওয়া
দূর থেকে শুনি যেন দই ওয়ালার হাকঁ।
হঠাৎ তন্দ্রা টুটে, দৃষ্টি ঘোলাটে চোখে,
বড় করে শ্বাস নেই, মনে হয় স্বপ্নেরা যেন আজ বড় বখাটে
পুরোনো বইয়ে গন্ধ শুকে, যখন পাশ ফিরে শুই
চাল ভাজা, খই আর কাঠালের গন্ধ
হাজার দূরত্বে থেকেও নাঁক ঠিকই খুঁজে নেয়
মনে হয়ে মরে যাই, শালিক হয়ে ফিরে আসি
বাংলার প্রান্তরে, স্বপ্নময় শান্ত দীঘিটার ঘাটে।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুন, ২০০৭ দুপুর ২:২১