বিনির্মানের অপভ্রংশ হিসেবে নারীও ডাইকোটমাস ।
ধ্রপদী ভাঙনের নাড়া ধ্রুব হলে
চিত্রিত প্রেম পায় আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কোলাজ ।
শ্রান্ত লোকালয় ফেলে এখন ক্যানভাস হবে না কোন সবুজ ।
নবজাতকের উপহার পরিমাপে নেব পুঁজিবাদী ম্যাট্রিক পদ্ধতি।
তবু বিনির্মানের গল্পে কতিপয় পুরুষ সাধু প্রমানিত ।
অগ্রন্থিত পাপ ও ব্যভিচার অনেক বেশি কাম্য
লোকজ সত্যবাদিতার চেয়ে ।
নারীকে কালো বোরখায় না ঢেকে দিলে
নারী সাদা কাফনের মত স্পষ্ট , সত্য হলে
সে চিত্র বড় অশালীন ঠেকে !
আমি জানি আমাকে নগ্ন দেখলে তুমি লজ্জা পাও ।
উন্মোচনে প্রথমেই ধরা পড়ে কতবার পড়েছে নেকড়ের আঁচড়।
নারীদেহ মাতৃভূমির মত ।
জলপাই সবুজ ক্যানভাস কাপড়ে
আবৃত চাই পা, জানু , বুক ও মুখ ।
সাদা হলে ব্যভিচার ধরা পড়ে ।
সাদা হলে সুধার ব্যবসা মার খায় ।
সাদা হলে গ্রন্থিত হয়ে যায় শাপদের নখ।
আমি তবু চাই বিধবার রঙ । লোকজ অপবাদ।
তোমার রঙিন সুরায় আমি হেমলকের স্বাদ চিনি ।
তোমাদের সুশীল শাড়িতে থাকে গোপন চোরকাঁটা ,
একান্ত বিষ যখন বিস্বাদ হয়ে ওঠে ।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫২