গতকাল সাপ্তাহিক ২০০০ এর জন্মদিনেরর প্রোগ্রামে গিয়েছিলাম। ২০০০ আমার নিজের পত্রিকা। বিজ্ঞাপনী সংস্থা বেঞ্চমার্ক এ যোগ দেয়ার আগে সেখানে প্রায় ২ বছর কাজ করেছি। সে হিসেবে সেখানে যাোয়া। পুরনো ইয়ারদের ( বেশির ভাগ সিনিয়র ) দেখা পেয়ে ভাল লাগলো। সবার সাথে অনেক গল্প কথা হলো।
কলি আপুর সাথে দেখা হলো। কতদিন পর? অনেক দিন। কলি আপু মানে আবিদা নাসরিন কলি। একসময়কার আমাদের ভোরের কাগজের ফিচার এডিটর। ইশ! এখন যদি বলতে পারতাম আমাদের ভোরের কাগজ?
২০০০ এর নিমন্ত্রনে কলি আপু এসেছিলেন।
কলি আপু অবশ্য আমাকে চিনতে পারেননি। আগে চেহারা তো বাচ্চা বাচ্চা ভাব ছিল। এখন বড় হয়েছি না। একটু পেকেছিো বটে।
বললাম, আমি পান্থ।
তুমি পান্থ । মানে পান্থ রেজা।
হ্যা। েকমন আছ।
এভাবেই প্রসঙ্গ আগানো।
হঠাৎএকগাদা স্মৃতির হুল। ভোকার, পাঠক ফোরামের।
সেই সব মুখ, ফোরামে লেখা...
কলি আপু হঠাৎ সব ফিরিয়ে আনলো।
আজ কে কোথায়। এক মরিযাদ হারুন ভাইয়ের গন্তব্য ছাড়া কারো গন্তব্য জানা নেই। তাো যাোয়া হয় না কখনো।
কেমন আছে সে সব পিয় মুখ।