ভারতে পাঠ্য বইয়ের যারা ইতিহাস লিখেছেন (রাজনেতাদের ইশারায় অথবা অন্য কারণে) তারা আওরঙ্গজেবকে সর্বকালের ভয়ংকর সম্রাট হিসেবেই দেখিয়েছেন। আওরঙ্গজেব ইসলাম ধর্ম মেনে চলতেন তাই বিধর্মীদের উপর অনেক অত্যাচার করেছেন, অনেক মন্দির ভেঙ্গে মসজিদ বানিয়েছেন এমনকি মন্দিরে গরুও কেটেছেন, এই ধরণের ইতিহাস ক্লাসের ইতিহাস বই গুলোতে লেখা আছে আর শিক্ষকরা তা পড়াচ্ছেন। এই রকম জঘন্য মিথ্যা ইতিহাস পড়িয়ে বাচ্চা বয়স থেকেই হিন্দুদের মুসলিম ও ইসলাম বিদ্বেষী করে তুলছে আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো। আওরঙ্গজেব যে একজন মহান সম্রাট ছিলেন, তিনি হিন্দুদের উপর অত্যাচার করেননি, মন্দির তো ভাঙ্গেননি বরং অনেক মন্দিরে অর্থ সাহায্য করেছেন, সেই আসল ইতিহাস এতদিন মুসলিম ঐতিহাসিক ও ইতিহাসবিদরাই বলে আসছিলেন। সত্যকে কখনোই চিরদিনের জন্য লুকিয়ে রাখা যায়না। এখন অনেক হিন্দু ঐতিহাসিকরাও আওরঙ্গজেবকে নিয়ে সঠিক ইতিহাস লেখা শুরু করেছেন। তবে সেগুলো প্রচারের মুখ দেখতে পায় খুব কমই। ঔড়িষ্যার গভর্নর (রাজ্যপাল) ডা. বি.এন পান্ডে তাঁর 'ইসলাম ও ভারতীয় সংস্কৃতি' বইয়ে আওরঙ্গজেবকে নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন এবং পাঠ্যবইয়ের লেখকদের সমালোচনা করেছেন। এই বইয়ের সাহায্য অনেক লোক সত্যের মুখ দেখতে পায়। মনীষী রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, 'ভারতবর্ষের যে ইতিহাস আমরা পড়ি এবং মুখস্থ করে পরীক্ষা দেই, তা ভারতবর্ষের ইতিহাসের এক দুঃস্বপ্নের কাহীনি মাত্র'। শ্রী মজুমদার বলেছেন, 'সাম্প্রতিক কালে সরকারী নির্দেশমত সত্যকে এবং ইতিহাস রচনাশৈলির মৌল নীতিকে জলাঞ্জলি দিয়ে ইতিহাস রচনার প্রয়াসকে সমর্থন করা যায়না'। জানিনা কবে আমাদের দেশের ছাত্ররা আসল ইতিহাস পড়তে পারবে....!
ইসলামে পর্দা মানে মার্জিত ও নম্রতা: ভুল বোঝাবুঝি ও বিতর্ক
বোরকা পরা বা পর্দা প্রথা শুধুমাত্র ইসলামে আছে এবং এদেরকে একঘরে করে দেওয়া উচিত বিবেচনা করা যাবে না। কারণ পর্দা বা হিজাব, নেকাব ও বোরকা পরার প্রথা শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মে... ...বাকিটুকু পড়ুন
কুরসি নাশিন
সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে
তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ
১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন
সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে
সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।
কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।
ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।
যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন
বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!
যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।
কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!
ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন