সারা দেশটাই এখন এই মাথা পাল্টানোর মধ্যে আছে। রাষ্ট্রের মাথা, প্রতিষ্ঠানের মাথা, দলের মাথা। ব্যক্তির মাথা পাল্টানো না গেলে মাথা হয় কাটা পড়ছে কিংবা মাথা ধোলাই চলছে।
মাথা কথাটার একটা অশ্লীল ব্যবহার আছে। সেই অর্থেও মাথা পাল্টানো হচ্ছে। আগে যে মাথা প্রয়োগ করা হতো তা পাল্টে গেছে, এখন অন্য মাথা দিয়ে চলছে কারবার।
সবাই এই মাথা পাল্টানোর হাইপে সাড়া দিয়েছে, কিন্তু ব্যতিক্রম একটাই। বাশার। আমাদের বাশুদা। দলের মাথা হয়ে এঁটে আছেন তিনি অবাধ্য কৌটার মাথার মতো। এমনকি কোচ পাল্টে যাচ্ছে, কিন্তু ক্যাপ্টেন পাল্টাচ্ছে না।
বাশুদাকে অভিনন্দন, দলকে সেমি ফাইনালে না খেলানোর জন্য। সেমিফাইনালে পরাজয়ের অপরাধ জাতি ক্ষমা করতো না। সুপার এইটে হেরে যাবার ব্যাপারটা বরং অনেক সহনীয়।