সুই ই ই ই ঈ , এবার রসাতলে।
ঠ্যাঙ, ঢ্যাঙ, ক্যনেস্তারা পেটাও কেন হে শকুন্তলে? আমার ঘুম কি তোমার নয়?
সে বলে, মলো যা। রিঙ রে রিঙ, সেল ফোনের রিঙ, ডিঙ ডঙ ডিঙ, এক দো তিন....।
তার পর সব ভেঙ্গে পড়ে, রাতের আকাশ, বাজপাখীর ডানা।
রাত এমন শীতল হয় না সচরাচর, তালুপ্রদেশ খশখশ, ছাদজুড়ে মেলে দেওয়া আলকাতরা যেন, জমে আছে সমুদ্্রের ফেনা।
কার্তুজ মিইয়ে যায় না এমন রক্ত প্রদাহে? মাসাধিক গত হল, এবার অন্যকোথাও জমি নেব আমি।
রাত্রির কোলাহলে ভাঙ্গে বারবার,
ঘুম। যতবার গাড়ি যায় আসে। এই দিল্লি ছুঁয়ে যাই, ওি সব কঙ্কালে কুমকুমে নারী, মাদকের কড়া গন্ধে চোখের পাতা কেবল বাদুড়ে, আসে আর যায়, পান্ডুয়া, মেমারী।
সব ভঙ্গে ভেঙ্গে যায়, ফোঁটায় ফোঁটায়।
সে করুনা করে, আমাকে , এই বেশ, এই জামা মসজিদ, তার লাল চিনি আমি, দোলের মঠের কথা মনে হয় সকালে।
বেসামাল সূর্যে পুড়ে যাওয়া তার মুখ, তার সমস্তঅঙ্গীকার নিয়ে, আর
তার ছোপ লাগা দাঁত, গুড়ো মাজনের গন্ধে সুন্দরবন হাসে, এ নৌকা, আর মাছগন্ধ সে নারীর শরীরে, ডুরে ছাপ শাড়ি,
হাসে সে , সে হাসে, সে এক গোটা সকাল।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৭ দুপুর ১:৫৫