somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি লোমহর্ষক গণহত্যার কাহিনী (একত্রে)

০১ লা এপ্রিল, ২০০৭ দুপুর ২:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(ফুন্দুরী রাঙ্গা ঝুরবো ফেগ/ তম্মা মইলে মুইদো এজ...চাকমা লোকগীতি...রাঙালেজের কান্ত পাখি/ তোমার মা মারা গেলে আমার কাছে এসো...)

কোনো পেশাগত কারণে নয়, স্রেফ বেড়াতে যাওয়ার জন্যই একবার পাহাড়ে যাওয়া হয় চাকমাদের সবচেয়ে বড় উৎসব বিঝুর আমন্ত্রণে। পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে বিশাল দলবলসহ ১৯৯২ সালের ১১ এপ্রিল সকালে কলাবাগান থেকে লক্কড় -- ঝক্কড় বাস 'ডলফিন' ছাড়ে। সেটা শান্তিচুক্তি স্বারেরও বছর পাঁচেক আগের ঘটনা। পাহাড় তখন দারুন অশান্ত, যুদ্ধ -- বিক্ষুব্ধ। জনসংহতি সমিতির সাবেক গেরিলা গ্রুপ শান্তিবাহিনীর সঙ্গে সেনা বাহিনী সদস্যদের রক্তক্ষয়ী বন্দুক যুদ্ধ লেগেই আছে।

পাশের আসনের সঙ্গী প্রধীরদা (প্রধীর তালুকদার, অখণ্ড পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ বা পিসিপির সাবেক নেতা, পরে শান্তিবাহিনীতে যোগ দেন) পাহাড়ের রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে বর্ণনা করছিলেন। বলছিলেন জলপাই শাসনের ভয়াল রূপ। আশৈশব থেকে দেখা তার চিরচেনা পাহাড় দিনের পর দিন বহিরাগত বাঙালি সেটেলারদের দখলে যাওয়ার বেদনাদায়ক ইতিহাস।

কুমিল্লা সেনা নিবাস পার হওয়ার পথেই বোঝা যায় আতংকিত জনপদে প্রবেশের যন্ত্রণা। বেশ কয়েক জায়গায় বাঁশ -- কল দিয়ে গাড়ি আটকে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা যাত্রীদের নাম -- ধাম ইত্যাদির তালিকা তৈরী করে। লাগেজ -- ব্যাগেজও তল্লাসী হয় কয়েকবার।

সফরসঙ্গী ইলিয়াস ভাই (প্রয়াত লেখক আখতারুজ্জামন ইলিয়াস), আনু ভাই (অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ), শাজাহান ভাই (প্রয়াত ব্যারিস্টার লুৎফর রহমান শাজাহান), সারা আপা (ব্যারিস্টার সারা হোসেন), আহাদ ভাই (আহাদ আহমেদ খন্দকার, তৎকালীন অখন্ড ছাত্র ফেডারেশন সভাপতি) -- তারাই নিরাপত্তা বাহিনীর বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।

বাস রামগড় প্রবেশের সময় চোখে পড়ে পথের দুপাশের উঁচু উঁচু পাহাড়ে এক কিলোমিটার অন্তর অন্তর নিরাপত্তা বাহিনীর ওয়াচ -- পোস্ট।

বাস খাগড়াছড়ি পৌঁছানোর আগেই পথের মধ্যে দু -- এক জায়াগায় কয়েকজন পাহাড়ি বাস থামিয়ে সঙ্গী অপরাপর পাহাড়ি বন্ধুদের সঙ্গে কথোপকথন সেরে নেন। এভাবে বাসের মধ্যেই লোকমুখে জানা হয়ে যায় সেই লোমহর্ষক গণহত্যার কাহিনী।

আগের দিনই (১০ এপ্রিল) খাগড়াছড়ির পানছড়ির লোগাং নামক পাহড়ি গ্রামে সেনাবাহিনী, ভিডিপি, আনসার ও সেটেলাররা একযোগে আক্রমণ চালায়। নিরস্ত্র, হত -- দরিদ্র সাধারণ পাহাড়িদের বাড়ি -- ঘর জ্বালিয়ে -- পুড়িয়ে নির্বিচারে গুলি করা হয়। সেটেলারদের দায়ের আঘাতে প্রাণ যায় অনেকের। হতাহতের সংখ্যা কত হবে, কেউ তৎণিকভাবে কিছু বলতে পারছে না। পুরো এলাকায় নাকি কারফিউ বলবৎ করা হয়েছে -- ইত্যাদি ইত্যাদি।

খাগড়াছড়ি পৌঁছানোর পর পিসিপির ছেলে -- মেয়েরা ফুল দিয়ে স্বাগতঃ জানায়। তবে লোগাঙের কথা শুনে সবারই চোখ -- মুখ কেমন যেনো শুকনো বলে মনে হয়। শান্তিবাহিনীর প্রতিশোধমূলক আক্রমণ, আর নিরাপত্তা বাহিনীর পাল্টা আক্রমণের আশংকায় ছোট্ট পাহাড়ি শহর খাগড়াছড়ি একেবারেই শুনশান হয়ে পড়ে। ঝপ করে সন্ধ্যা নামে কালা পাহাড়ের দেশে।

জেলা সার্কিট হাউজে অতিথিদের থাকা -- খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। সাড়ে সাতটার বিবিসির রেডিওতে খাগড়াছড়ি সংবাদদাতার বরাত দিয়ে প্রচার করা উল্টো খবর। লোগাঙে নাকি শান্তিবাহিনীর আক্রমণে মাত্র ১০ জন পাহাড়ি ও তিনজন বাঙালিসহ মোট ১৩ জনের মৃত্যূ ঘটেছে।

সাংবাদিক হওয়ার সুবাদে জানা ছিলো, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবান -- এই তিন পার্বত্য জেলার সাংবাদিকদের তখন আসলে নিয়ন্ত্রণ করতো নিরাপত্তাবাহিনী। সেনা নিয়ন্ত্রণের বাইরে সংবাদ পরিবেশনের উপায় ছিলো না। সব মিলিয়ে বিবিসির খবর বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করে না।...

সার্কিট হাউজে যখন অতিথিদের রাতের খাবার হিসেবে পাহাড়ি ছেলে -- মেয়েরা প্লেটে পোলাও -- মাংস তুলে দিচ্ছিলেন, তখন বাইরের বারান্দায় দেখা মেলে এক গামলা মুড়ি খেতে দরিদ্র একজন পাহাড়ি লোককে। কোলে একরত্তি এক দুধের শিশু। লোকটিকে কান্তি আর অজানা এক অনুভূতি ঘিরে রাখে। সে যত না মুড়ি খায়, তার চেয়েও বেশী পানি খায় ঢক ঢক করে। কোলের শিশুটিকেও পানি খাওয়ায় কয়েকবার।

তার পরিচর্যা করছিলো যে সব ছেলে -- মেয়েরা তাদের কাছ থেকে জানা গেলো, এই ভাগ্যহতের ইতিকথা। দ্রুত নোট প্যাড বের করে টুকে নেয়া হতে থাকে সেই বিসতৃত নামের পাহাড়িটির কথা।

লোকটি লোগাং গণহত্যার প্রত্যক্ষদর্শি, প্রাণে বেঁচে যাওয়া সৌভাগ্যবানদের একজন।

তাদের গ্রামে আক্রমণ হতেই শিশুটিকে কোলে করে দুর্গম পাহাড় -- জঙ্গল ভেঙে প্রায় ৩০ কিলিমিটার পথ পাড়ি দিয়ে প্রথমে পৌঁছান সদরে। পিসিপির নেতারা সার্কিট হাউজে আছে -- এই খবর শুনে আসেন এখানে। অনর্গল চাকমা ভাষায় শুধু একটা কথাই বলেন তিনি, বাবারা আমাকে একটু আশ্রয় দাও। চিদরেরা (নিরাপত্তা বাহিনী) আমার কথা জানতে পারলে হয়তো আমাকেও তারা মেরে ফেলবে!

ছাত্র নেতারা নিজেদের মধ্যে বলাবলি করে সিদ্ধান্ত নেন, পিসিপির কাছে ভাষ্য দেয়ার অপরাধে লোকটিকে নিরাপত্তা বাহিনী হয়তো ছেড়ে কথা বলবে না। তাই দ্রুত তাকে পাঠিয়ে দেয়া হয় কোনো একটি নিরাপদ আশ্রয়ে। আহাদ ভাইয়ের ক্যামেরা ধার করে লোকটির কয়েকটি ফটো নেয়া হয়।

সেদিন রাত কাটে বর্ষিয়ান পাহাড়ি নেতা অনন্ত মাস্টার তথা রামগড়ের স্কুল শিক অনন্ত বিহারী খীসার নারানখাইয়ার বাসায়। উনি অখন্ড পিসিপির সাবেক নেতা, বর্তমানে শান্তিচুক্তি বিরোধী ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট বা ইউপিডিএফের আহ্বায়ক প্রসিত বিকাশ খীসার বাবা।

পরদিন ১২ এপ্রিল ছিলো ফুল বিঝু। খুব ভোরে নাস্তার টেবিলে অনন্ত মাস্টার সুন্দর করে বুঝিয়ে বলছিলেন ফুল বিঝু, মূল বিঝু ও গজ্যাপজ্যা বিঝুর কথা।

এমন সময় কোথা থেকে যেনো একদল পাহাড়ি শিশু -- কিশোর কিচির -- মিচির করতে করতে হাজির হয় সেখানে। ঝুপ ঝুপ করে সকলে অনন্ত মাস্টারকে করে ফুল বিঝুর প্রণাম। বাঙাল অতিথির দিকে ওরা ফিরেও তাকায় না। ... সার্কিট হাউজে এসে শোনা গেলো ইলিয়াস ভাই, আনু ভাই, শাজাহান ভাই -- সকলে পিসিপির নেতাদের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, ওই সকালেই লোগাং যাওয়া হবে। সরজমিনে দেখা হবে আসলে কি হয়েছে সেখানে।

কয়েকটি ভাঙাচোরা জিপ (স্থানীয় নাম চাঁদের গাড়ি) ভাড়া করে রওনা দেয়া হয় লোগাঙের উদ্দেশ্যে।

আবারও পথে পথে তল্লাসী, জেরা, তালিকা নির্মাণ --ইত্যাদি। লোগাঙের আগেই চাঁদের গাড়িগুলোকে আটকে দেয়া হয় পানছড়ি বাজার সংলগ্ন সেনা চেক পোস্টে।

সেখানে হাজির হন ৩৩ নম্বর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের জোন কমান্ডার মেজর খালিদ রেজা। তিনি তখন পানছড়ির ক্যাম্পের দায়িত্বে। লোগাং যাওয়া না যাওয়ার প্রশ্নে তুমুল তর্কাতর্কি বাধে দুপরে মধ্যে।

মেজর খালিদের কথা একটাই, লোগাঙে যাওয়া নাকি নিরাপদ নয়। যে কোনো মূহুর্তে সেখানে শান্তিবাহিনী আবারও পাল্টা হামলা করতে পারে। তাছাড়া তার সন্দেহ, এই দলটি বোধহয় শান্তিবাহিনীর আমন্ত্রণে লোগাং যাওয়ার জন্যই ঢাকা থেকে খাগড়াছড়ি এসেছে। বিঝু -- টিঝু আসলে নাকি ফালতু অজুহাত!

তর্কাতর্কির মুহুর্তে সে সময়ের পিসিপির নেতা (বর্তমানে ইউপিডিএফের দলছুট নেতা) সঞ্চয় চাকমাকে দেখা যায় চেক পোস্টের কাছেই একজন পাহাড়ি লোকের সঙ্গে কথা বলতে। লোকটির পিঠে এক টুকরো কাপড়ে বাধা ছোট্ট একটি শিশু। তার হাত ধরে আছে আরো এক শিশু। তার সর্বাঙ্গে শুকিয়ে যাওয়া রক্তের ছিট।

কথা হচ্ছিল ফিসফিসিয়ে। সেখানে উপস্থিত হতেই লোকটির কথাবার্তা বন্ধ হয়ে যায়। পরিস্থিতি বুঝে সঞ্চয়কে ক্যামেরা দিয়ে বলা হয় লোকটির একটি ফটো তুলে রাখতে। আর তার ভাষ্য সবই যেনো সে নোট করে রাখে।

পরে জানা যায়, সেও লোগাং গণহত্যার আরেক প্রত্যদর্শি। সামান্য এক গ্রাম্য কোন্দালকে উপল করে সেটেলার ও নিরাপত্তা বাহিনীর লোকজন একসঙ্গে কেরোসিন দিয়ে আগুন ধরায় লোগাং গ্রামে। নিরাপত্তা বাহিনীর লোকজন গুলি চালায়, আর সেটেলাররা কসাইয়ের মতো কুপিয়ে কাটে নিরাপরাধ পাহাড়িদের। প্রাণে বেঁচে যাওয়া লোকটির চোখের সামনেই কুপিয়ে খুন করা হয় তার স্ত্রী ও এক শিশুকে। কোনো রকমে গহিন জঙ্গলে শিশু দুটিকে নিয়ে লুকিয়ে থেকে প্রাণে রা পান। জঙ্গলে পালানোর সময়ে বুনো কাঁটার আঘাতে তার ছড়ে যায় সর্বাঙ্গ। গত দুদিন তার দানা --পানি কিছুই জোটেনি।

সঞ্চয় তাকে পকেট থেকে সামান্য টাকা দিয়ে খাবার কিনে বাচ্চাদের খাওয়াতে বলে। আর পরামর্শ দেয়, অন্য কোনো পাহাড়ি গ্রামে আপাতত লুকিয়ে থাকতে।...

সেদিন আর লোগাং যাওয়া হয়নি। তবে খবংপুইজ্জা নামক পাহাড়ি গ্রামে রাতে দেখা মেলে লোগাং গণহত্যার প্রত্যদর্শি আরো কয়েকজনের।

এদের মধ্যে এক কিশোরও রয়েছে, যার মা -- বাবা, ভাই -- বোন সবাইকে হত্যা করা হয়েছে। জঙ্গলের ভেতর লুকিয়ে থেকে দূর থেকে সে প্রত্য করে এই বেদনাদায়ক নৃশংস দৃশ্য। রাতে ইয়ং -- স্টার কাবে পিসিপি নেতা প্রধীরদা কাপড়ে মুড়িয়ে নিয়ে আসেন আগুনে পুড়ে যাওয়া এক শিশুর কংকাল। লোগাং হত্যাযজ্ঞ এই নাম না জানা অবোধ শিশুটিকেও রেহাই দেয়নি।

পরে ঢাকায় ফিরে আরো এক সহকর্মী প্রিসিলা রাজের সঙ্গে 'পাহাড়ে বিপন্ন জনপদ: শোকার্ত লোগাং' শীর্ষক দুই পর্বেও সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় সাপ্তাহিক 'প্রিয় প্রজন্মে' (তখন এর সম্পাদক ছিলেন ফজলুল বারী, বর্তমানে দৈনিক জনকণ্ঠের সিনিয়র রিপোর্টার)।

সেখানে স্থানীয় একজন স্কুল শিকিা, পানছড়ি হেলথ কমপ্লেক্সের সরকারি চিকিৎসক, খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে ভর্তি আহত কয়েকজনসহ অন্তত ১০ জন প্রত্যদর্শিকে উদ্ধৃত করে জানানো হয়, লোগাং গণহত্যার লোমহর্ষক সব তথ্য। জানানো হয়, পাহাড়ের অসুস্থ রাজনীতি এই একটি গণহত্যাতেই কেড়ে নিয়েছে অন্তত ২০০ জন নিরপরাধ পাহাড়ির জীবন। নিখোঁজ ও আহতদের একটি আনুমানিক সংখ্যাও উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনটিতে। পাশাপাশি দেয়া হয় স্থানীয় প্রশাসন পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর ভাষ্য।

প্রতিবেদনটি প্রকাশের পরই পরেই সে সময় ফজলুল বারী ভাইয়ের ওপর উর্দ্ধতন মহলের চাপ আসে। জানা যায়, সেনা সদস্যরা সে সময় পার্বত্য চট্টগ্রামের সব কয়েকটি প্রিয় প্রজন্মের কপি কিনে ফেলেছিলো, যেনো এর কোনো সংখ্যাই আর সাধারণ পাঠকের হাতে না পৌঁছে।

তবে পাহাড়ি বন্ধুরা প্রতিবেদনটি ফটোকপি করে নিজস্ব উদ্যোগে পাহাড়ে বিলি করেন। প্রচার করেন ওই প্রতিবেদনটি। এই কাজ করতে গিয়ে সেসময় পিসিপি নেতা সঞ্চয় চাকমা জগন্নাথ হল থেকে 'শান্তিবাহিনী' অভিযোগে প্রথমবারের মতো গ্রেফতারও হন। তিনি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্সের ছাত্র।

বলা বাহুল্য, সেবার আর বিঝু উৎসব দেখা হয়নি। লোগাঙের শোকে পাহাড়িরা বিঝু বর্জন করেন সেবার। #
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৫:০৭
২০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জেন্ডার ও সেক্স

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২৪ শে মে, ২০২৪ সকাল ৯:৫২

প্রথমে দুইটা সত্যি ঘটনা শেয়ার করি।

২০২২ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দিতে জেলা পর্যায়ে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। মৌখিক পরীক্ষার ঘটনা। দুজন নারী প্রার্থী। দুজনই দেশের নামকরা পাবলিক... ...বাকিটুকু পড়ুন

এমপি আনারকে সবাই কৃত্রিম সন্মান দেখায়েছে, বেনজিরকে মিথ্যা স্যার ডেকেছে!

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৪ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৫



এমপি আনার ৪/৫ শত ক্যাডারকে লালন পালন করতো, সবাই তাকে "ভাই" ডাকতো; কত কলেজের শিক্ষক, প্রিন্সিপাল, থানার দারোগা উনাকে স্যার ডেকেছে; পার্লামেন্ট ভবনে উনাকে কত আদর করে খাবার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামীলীগে শুধুমাত্র একটি পদ আছে, উহা সভাপতি পদ!

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৪ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪১


বাঙ্গালীদের সবচেয়ে বড়, পুরনো ও ঐতিহ্যবাহী দল হচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এই দলটির প্রতি মানুষের ভালোবাসা আছে। মানুষ এই দলের নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন করেছে। ৭০ এর নির্বাচনে এই দলটিকে নিরঙ্কুশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

এমপি আনারের মৃত্যু এবং মানুষের উষ্মা

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৪ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:২৯


সম্প্রতি ভারতে চিকিৎসা নিতে যাওয়ার পর আনোয়ারুল আজীম আনার নামে একজন বাংলাদেশি এমপি নিখোঁজ এবং পরবর্তীতে তাকে শ্বাসরোধে হত্যার পর তার মরদেহের হাড়-মাংস আলাদা করে হাপিত্যেশ করে দেওয়া হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

তোমার বকুল ফুল

লিখেছেন নীল মনি, ২৪ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:১৪

বকুল ফুলের মিষ্টি গন্ধে ভরে থাকে আমার এই ঘর। আমি মাটির ঘরে থাকি। এই ঘরের পেছন দিকটায় মা'য়ের হাতে লাগানো বকুল ফুলের গাছ৷ কী অদ্ভুত স্নিগ্ধতা এই ফুলকে ঘিরে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×