রাত দুটায় যখন বিছানায় যাচ্ছি তখনো পরিস্থিতি যে এতটা থিকথিকে হয়ে যাবে ভাবিনি।সকালে অফিসে যাওয়ার তাড়ার কারণে ঘুমানোটা খুব জরুরী ছিল।কিন্তু রাত সাড়ে তিনটা বাজে কে যেন কল করল, কল রিসিভ করতে পারলাম না, কিন্তু মেজাজ বিগড়ে গেল ঘুম ভাঙ্গায়। ফোন অফ করে ঘুমালাম।সকালে যম ঠান্ডায় মেইল চেক করতে গিয়ে দেখি বাংলাদেশে জরুরী অবস্থা।
কেমন যেন হতভম্বের মত লাগছে। গতকাল বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট ইভো মোরালেস এর চিঠি পড়ছিলাম, ওরা সাউথ আমেরিকান ইউনিয়নের স্বপ্ন দেখছে। আমরা কন্টিনেন্টাল ইউনিয়ন দূরে থাক, রিজিওনাল ইউনিয়নের চিন্তাই করতে পারিনা , আর নিজেদের দেশে ডিভাইড যেনো অবশ্যম্ভাবি একটা পরিণতি।
গোয়ার্তুমি, ব্যক্তিলাভ এবং হ্রস্বদৃষ্টির নেতায় দেশ সয়লাব হয়ে গেছে। আশা করা যায় জলপাই মামারা ক্ষমতায় খুব একটা আগ্রহী নয়, কিন্তু তাদেরকে লাল কাপড় দিয়ে প্রলুদ্ধ করা হচ্ছে বার বার লড়াইইয়ের এরেনায় ঢুকবার জন্য। লোভী জেনারেল এর জন্ম হতে কতক্ষন। আসুন প্রার্থনা করি যেন ইয়াজউদ্দীন সাহেব আমাদের রেহাই দেন।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০