তাই সকালে বেলা উঠতে খুব কষ্ট হয়। কিন্তু আমি উঠি এই 10-10:30 বাজে। কিন্তু কাল ছয়টা বাজে ঊঠেছি । তারপর হাত-মুখ ধুয়ে, চা খেয়ে এঁকা গাড়ি নিয়ে বাইরে গেলাম। সিলেটের সকাল দেখার জন্য। যেতে এক রাস্তায় দেখার প্রায় 20/25 জন মেয়ে পেছনে বড় ঝুড়ি নিয়ে লাইন ধরে হেঁটে যাচ্ছে।
সবাই শীতে কুঁজো বুড়ির মতো হেঁটে হেঁটে যাচ্ছিল।
আমি তাদের থামিয়ে কয়েকটি ছবি তুললাম। তাদের ছবি তুলার পোছ দেখে আমার একটু হাসি পাচ্ছিল।
তারপর আবার ড্রাইভ করা শুরু করলাম। যেতে দেখলাম কয়েকজন মহিলা চা পাতা তুলছে, আমি তাদেরও ছবি তুললাম।
আর আমি শিখরাম চা পাতা কিভাবে, কোনটা ওঠাতে হয়।
শিখে চেষ্ট করলাম..... দারুণ।
প্রায়া তিন ঘন্টা ঘুরার পর... বাসায় রওনা দিলাম।
হায় আল্লাহ।
যেতে যেতে কোথায় এসেছি নিজেও যানি না। একটি লোককে বলালাম এটা কোন রাস্তা, রোকটি বললো, এটি গোলাবগোজ্ঝ।
আমি তো আকাশ থেকে পরলাম।
কিছু চিনছি না, সবাই আমার াদকে তাঁকিয়ে আছে। আমার একটুভয় লাগছিল।
তারপর আব্বুর কাছে ফোন করে বললাম ....আমি রাস্তা হাঁরিয়ে ফেলেছি।
বাবা তখন আমার বললো গোলাবগোজ্ঝ আমার চাচুর বিসাল একটি আফিস আছে , সব লোক চিনে। তারপর লোকদের জিগেস করতে আফিসে পৌঁছালাম। দেখি চাচু চেমবারে। কার সাথে যেন কথা বলছিল। আমাকে দেখে তো অবাক।
হুমম। বেছে গেলাম.. তারপর আর বাসায় যাইনি চাচুর সাথে চা বাগান ঘুরেছি। অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গায় আমাকে নিয়ে গেল
ভালোই হয়েছিল..... সকালে বের হয়ে।
অনেক কিছু দেখলাম ও শিখলাম...সকালে বের হয়ে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০