somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুম্বাইয়ে হবে 2011 বিশ্বকাপের ফাইনাল

১২ ই ডিসেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৪:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নাজমুল হক: অবশেষে সমস্যার জট খুলেছে। 2011 বিশ্বকাপ ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড় স্টেডিয়ামে। এছাড়া একটি সেমিফাইনাল লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে এবং অপরটি কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান এবং ম্যাচ হবে ঢাকার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে। সোমবার আয়োজক চার দেশের ক্রিকেট কর্তাদের যৌথ বৈঠকে এ সিদ্ধানত্দ ছাড়াও 2011 বিশ্বকাপের প্রস'তি তত্ত্বাবধানের জন্য একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে। উল্লেখ্য, আয়োজকদের আগের বৈঠকে ভেনু্য বিষয়ে একই সিদ্ধানত্দ হলেও ফাইনালের ভেনু্য নিয়ে সম্প্রতি আপত্তি জানায় পাক ক্রিকেট বোর্ড।
পিসিবির আপত্তি জন্যই গত সোমবার ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট শারদ পাওয়ার তার দিলি্লর বাসভবনে বৈঠকটির আয়োজন করেন। বৈঠকে পাওয়ার ছাড়া পাকিসত্দান ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসিম আশরাফ, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী মাহমুদুর রহমান এবং শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী দিলীপ মেন্ডিস উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ভারতীয় বোর্ডের অন্যান্য পদস্থ কর্মকর্তারাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
সভা শেষে পাওয়ার জানান, 'যৌথভাবে সিদ্ধানত্দটি নেওয়া হয়েছে। এর আগেও এ অঞ্চলে বিশ্বকাপ হয়েছে। তবে এবার বাংলাদেশ আমাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় বিষয়টি অবশ্যই নতুন মাত্রা পাবে। আমরা সত্যিই আনন্দিত।' বাংলাদেশ বোর্ডের প্রধান নির্বাহী মাহমুদুর রহমান বলেন, 'উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি আয়োজনের দায়িত্ব পেয়ে আমরা সত্যিই অভিভূত। আমরা জানি সবাই আমাদের সঙ্গে আছে এবং আমরা একে স্মরণীয় একটি ইভেন্টে পরিণত করবো।' নাসিম আশরাফ বলেন, 'অধিকাংশ সিদ্ধানত্দই সর্বসম্মতি ক্রমে নেওয়া হয়েছে। সভায় আয়োজক দেশগুলোর কর্মকর্তাদের আচরণ ছিল একেবারে পরিবারের মতো। যে কারণে সিদ্ধানত্দগুলো সর্বসম্মতিক্রমে নেওয়া সম্ভব হয়েছে।' 2011 বিশ্বকাপকে সবচেয়ে সফল এবং জাঁকজমকপূর্ণ করার ব্যাপারেও আত্দবিশ্বাস দেখান পিসিবি চেয়ারম্যান।
উল্লেখ্য, গত জুলাইয়ে দিলি্লতে ফাইনাল আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছিল বিসিসিআই। এবং ওই ঘোষণার সূত্র ধরেই পিসিবি অসনত্দোষ প্রকাশ করেছিল। যাই হোক, সভায় টুর্নামেন্টের সার্বিক প্রস'তি তত্ত্বাবধানের জন্য শারদ পাওয়ারকে সভাপতি করে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। পাকিসত্দান থেকে কমিটির আহ্বায়ক এবং শ্রীলঙ্কা থেকে ট্রেজারার নিয়োগের সিদ্ধানত্দ নেওয়া হয়েছে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মৃত্যু ডেকে নিয়ে যায়; অদৃষ্টের ইশারায়

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৩৯

১৯৩৩ সালে প্রখ্যাত সাহিত্যিক উইলিয়াম সমারসেট মম বাগদাদের একটা গল্প লিখেছিলেন৷ গল্পের নাম দ্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট ইন সামারা বা সামারায় সাক্ষাৎ৷

চলুন গল্পটা শুনে আসি৷

বাগদাদে এক ব্যবসায়ী ছিলেন৷ তিনি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিরে এসো রাফসান দি ছোট ভাই

লিখেছেন আবদুর রব শরীফ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮

রাফসানের বাবার ঋণ খেলাপির পোস্ট আমিও শেয়ার করেছি । কথা হলো এমন শত ঋণ খেলাপির কথা আমরা জানি না । ভাইরাল হয় না । হয়েছে মূলতো রাফসানের কারণে । কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুমীরের কাছে শিয়ালের আলু ও ধান চাষের গল্প।

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪০



ইহা নিউইয়র্কের ১জন মোটামুটি বড় বাংগালী ব্যবসায়ীর নিজমুখে বলা কাহিনী। আমি উনাকে ঘনিষ্টভাবে জানতাম; উনি ইমোশানেল হয়ে মাঝেমাঝে নিজকে নিয়ে ও নিজের পরিবারকে নিয়ে রূপকথা বলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২


রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×