বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাগো ডিপর্াটমেন্টের দুইটা মহান অবদান আছে পুরা কর্াজন হল বাসীগো জন্যে। এক আমাগো টয়লেট সবাই ব্যবহার করতো। কোন এক অজানা কারণে ফিজিক্সে টয়লেট বানাই নাই, আর যেইটা বানাইছে ঐটা তালা দিয়া রাখে। ফলে ওগো পোলা-মাইয়ারা আমাগো দ্্বারস্থ হইতো। কনফু আর রাসেল ডটুরে জিগান বিশ্বাস না হইলে।
আরেকটা মহান অবদান আছিলো আমাগো বিশালকায় সিঁড়ি। এইটাতে বইসা পোলাপান বাসের লাইগা, বান্ধবী কিংবা বন্ধুর লাইগা ওয়েট করতো। ঘন্টার পর ঘন্টা চুটায়া প্রেম করতো। রীতিমতো লাখো প্রেম রচিত হইছে এই সিঁড়িতে। এইহানে অনশন ও হইছে শেখ হাসিনার আমলে ।
আমাগো কব্বর ও রচিত হইছে ঐ সিঁড়িতে, স্বপ্ন দেখছি ঐখানে বইয়া, হতাশ ও হইছি ঐখানে । যহন এ. কে . আজাদ (ভি.সি) দুই নম্বরী টা করলো।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০