সাবেক জ্বালানী উপদেষ্ঠা মাহমুদুর রহমানের উত্তরার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠােন ৩৫ থেকে ৪০ জন বর্তমান ও সাবেক সরকারী কর্মকর্তা গতকাল শুক্রবার রাতে গোপন বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন। বৈঠকের এক পর্যায়ে সাংবাদিক ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা সভা শেষ না করেই কৌশলে পালিয়ে যান। বিদায়ী জোট সরকারের আস্তাভাজন ও সুবিধাভোগী কর্মকর্তারা এই বৈঠকে যোগ দিয়েছেন বলে জানা গেছে। প্রথম আলো ২৫শে নভেম্বর, ২০০৬
হ্যা হ্যা হ্যা .... এতদিন টিভিতে দেখেিছ সেলিব্রেটিরা মুখ লুকিয়ে, ক্যামেরার ফোকাশ বাচিয়ে গোপন অভিসার থেকে পালিয়ে যায় আর আজ দেখলাম সরকারের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা পালাচ্ছে গোয়েন্দা আর সাংবাদিকের ভয়ে।
কি ছিল তাদের উদ্দেশ্য ... কি ছিল তাদের এত গোপনীয়তা?
এক সাথে এতোগুলো সরকারী কর্মকর্তার মিলিত হওয়া, তাদের বহনকারী গাড়িগুলোর হঠা্তই উধাও হয়ে যাওয়া, সাংবাদিকের ভয়ে চোরের মতো পালিয়ে যাওয়া স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্নের উদ্রেক করে।
প্রশাসনে দলীয়করণ আমাদের জন্য কোনো নতুন বিষয় নয, কিন্তু দলীয়করন যে কি পর্যায়ে পৌছেছে এ ঘটনা থেকেই বোঝা যায়। নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই বোঝা যাচ্ছে যে আমরা আবার এক অনিশ্চয়তার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।
http://jahaji.blogspot.com