somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সুন্দরের প্রত্যাশায় দুঃসময়ের কবিতা / সুনীল সমুদ্র

৩০ শে অক্টোবর, ২০০৬ সকাল ১০:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

[রং=#ঋঋ0000] [সাইজ=4] সুন্দরের প্রত্যাশায় দুঃসময়ের কবিতা / সুনীল সমুদ্র [/সাইজ] [/রং]


খুব একটা দুঃসময় যাচ্ছে চতুর্দিকে। একটি স্তব্ধতা, একটি অনিশ্চয়তার অন্ধকারে -যেন ডুবে আছি আমরা সবাই। কোথাও কোনদিকে কোন স্বস্তির সুবাতাস নেই। কোথাও কোনখানে এতোটুকু উৎফুল্ল প্রাণের সাড়া নেই। সারাটা শহর হাতড়ে হাতড়ে আমি একটি সুখবর-এর প্রত্যাশায় বসে থাকি। কিন্তু শহর আমাকে কিছু মানুষের ক্রোধ-উন্মত্ততা আর তাদের পাশবিক কিছু কর্মকান্ডের বীভৎসতা ছাড়া কিছুই উপহার দিতে পারছে না।...

মনের ভেতরে তাই কোথা থেকে কবিতার মতো কিছু শব্দমালা এসে জমা হয়। শহরকে আনমনে জিজ্ঞেস করি-

শহর, বলো হে বিষন্ন শহর,
তবে কি তোমার মুখের রেখায় এমন স্তব্ধতা
চিরতরে লেপ্টে দেবার অভিপ্রায়ে-ই
আমরা সেই স্বপ্নের একাত্তরে
ঐতিহাসিক অভিপ্রায়ে একতাবদ্ধ হয়েছিলাম?

আমরা কি এমন স্বপ্নই দেখেছিলাম-যে
আমাদের সকল উচ্ছাস আর উৎফুল্লতা-কে
উন্মত্ত হানাহানি আর অবিশ্বাসের কফিনে পুরে
একটি অনিশ্চয়তার ধূসর আবাসনে আবদ্ধ হয়ে
স্বাধীন শহরে অদ্ভূত-বন্দীর মতো কাটিয়ে দেবো সারাদিন?

তবে কি আমাদের বিশুদ্ধ চাওয়ার মধ্যে
এমন স্বপ্নই খুব সঙ্গোপনে গভীরে প্রোথিত হয়েছিল যে-
তোমার চাওয়াটুকু পছন্দ না হলেই
উপড়ে ফেলবো আমি তোমার দুচোখ-
সকল লালিত জ্ঞান-উপেক্ষায় দলে-পিষে ?

তবে কি দুরন্ত আবেগে দেখা আমাদের সেই স্বপ্নের ভেতরে
কিছু অযাচিত ভুল অলক্ষ্যে বসতি গড়েছিল বলেই
আমরা যত্র তত্র আজ পিটিয়ে হত্যা করছি
আমাদের ব্যর্থতার যতো জের-- আমাদের অসফল
ঐক্যের উন্মেষ?

শহর, বলো হে বিপন্ন শহর-
আর কতোবার এ জীবন ছিন্নভিন্ন করে
তোমার যুক্তিহীনতার কাছে-
পরীক্ষা দিতে হবে- নিখাদ দেশপ্রেমের?

কতোবার হাত পেতে-তোমার কাছে-
প্রার্থনায় নতজানু হলে-
তুমি বিপন্ন লোকালয় থেকে স্বেচ্ছায় সরিয়ে নেবে
অদ্ভুত যতো ভুল আর অবিশ্বাসের এ ভয়ানক
বৈরী নিঃশ্বাস ?

শহর, বলো হে মৌন নির্বাক শহর
আর কতোবার বুকের রক্ত ঢেলে
তোমার কাছে রক্তরঙ গোলাপ পাঠালে
তুমি তাকে বৈরীতা আখ্যা না দিয়ে -
নিখাদ বন্ধুত্ব বিশ্বাসে-আঁকড়ে ধরবে?

শহর, বলো হে বেদনায় নীল, নিঃস শহর-
কতোবার-ই তো তুমি জানতে পেরেছো-
কী দারুণ বেঁচে ওঠে মরে যাওয়া সব নদী-
ক্ষয়ীষ্ণু বৃক্ষ রাজী-
শুধু একবার- একফোঁটা-
মানুষের ভালবাসা পেলে-

কতোবার-ই না তুমি স্বাী থেকেছো-
কী আনন্দে পাখীরা ধরে গান- ফোটে ফুলের উৎসব
বহুকাল পর- ঘর ছাড়া মানুষ
একবার ঘরে ফিরে এলে।...

তবে আজ এ ভীষণ বিপন্ন প্রহরে-
সেই মানুষকেই তুমি মানুষের বিপরীতে
দাঁড় করিয়ে দেবে বারবার ?
বলবে নিঃসংকোচে-পরীক্ষা করে দেখো-কী প্রবল
আনন্দময় লবণাক্ত এক স্বাদ
তোমারই আপন ভাইয়ের অথবা সন্তানের রক্তের ?

শহর, বলো হে স্তব্ধ শহর-
কেন আজ-বারবার রক্তে ভিজে-
ব্যর্থতায় ঢেকে যাবে সবুজের বুক?

কেন আজ-
বারবার অনৈক্যের অনড় অন্ধকারে
একটি মৃয়মাণ ক্ষীণ রেখার মতো
হারিয়ে যেতে থাকবে
আমাদের সম্ভাবনার-স্বপ্নের সকল বৈভব ?

শহর, বলো হে অর্বাচীন, অদ্ভূত শহর

পাখী আর প্রকৃতির দিকেও
যে মানুষ তাকায় মমতায়- অপরূপ অমৃত অনুরাগে-
সে কেন অগ্নি চক্ষু হবে আজ ?
সে কেন পোড়াবে মানুষের অমূল্য ভালবাসা-
দুপায়ে নির্দয়ে ঠেলে-পাশবিক উল্লাসে?

শহর, এ ভুলের- এ ভীষণ বেদনার উৎসব তুমি বন্ধ করো-
উপলব্ধির বিশুদ্ধ সোপানে হেঁটে হেঁটে
একবার উঠে যেতে চেষ্টা করো
অপরুপ ঐক্যের সমৃদ্ধ চূড়ায়।

কেউ না জানুক-
কেবল সুনীল সমুদ্র জানে-
একটি ঝড়ের রাত্রি শেষের সুন্দর ঝকঝকে সকাল- আর তার
সমস্ত উজ্জল আলোর কণা বুকে নিয়ে গিয়ে -
অতঃপর মানুষ বাড়িয়ে দেবে তাঁর ভালবাসা মাখা হাত
সুনিশ্চিত, আবারো সেই
মানুষের দিকে.....।

শহরের দুঃসময়ের এ গৃহবন্দী দিনগুলো কাটানোর জন্য নানাজন নানাভাবে এ ব্লগে পরামর্শ দিয়েছেন। কেউ বই পড়ার কথা বলেছেন।কেউ জোকস শুনিয়ে পরিস্থিতিটা আবার আনন্দময় করতে চেয়েছেন কেউবা প্রযুক্তির নতুন খবর জানিয়ে আমাদেরকে ক্রিয়েটিভ ও মাথা ঘামানোর মতো কাজে উৎসাহী করতে চেয়েছেন। কেউ কেউ প্লিজ, পল্টনের দিকে যাবেন না ....সাবধানে থাকবেন....এমন আবেদনও পোষ্টে করেছেন।

সামহয়্যার ইন ব্লগের সার্থকতা বোধহয় এখানেই। একটি গুমট আবহাওয়া, একটি অস্বস্তিকর মূহুর্ত কাটিয়ে ওঠার জন্য এখানে সবাই সবার দিকে এগিয়ে এসেছেন পরম বন্ধুর মতো। সবাই সবাইকে চিয়ার আপ করতে চাইছেন। সবাই সবার খোঁজ-খবর রাখছেন একান্ত আপন আত্মীয়ের মতো। ভালবাসার এ অপরূপ বন্ধন, পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত মমতার এ অন্তহীণ মায়াজাল- সামহয়্যার ইন ব্লগকে কতদূর এগিয়ে নিয়ে যাবে জানিনা, তবে এই ব্লগের মধ্য দিয়েই বাংলাভাষার বোদ্ধা, সৃষ্টিশীল ও সমাজসচেতন লেখকদের একটি শ্রেষ্ঠ কম্যুনিটি যে গড়ে উঠছে ধীরে ধীরে, তা ভীষণভাবেই উপলব্ধি করছি প্রতিনিয়ত প্রতিদিন, --অত্যন্ত আবেগ, আন্তরিকতা আর উচ্ছাসের মধ্য দিয়েই।....




[রং=#ঋঋ0000] [সাইজ=5]সুন্দরের প্রত্যাশায় দুঃসময়ের কবিতা / সুনীল সমুদ [/সাইজ] [/রং]


খুব একটা দুঃসময় যাচ্ছে চতুর্দিকে। একটি স্তব্ধতা, একটি অনিশ্চয়তার অন্ধকারে -যেন ডুবে আছি আমরা সবাই। কোথাও কোনদিকে কোন স্বস্তির সুবাতাস নেই। কোথাও কোনখানে এতোটুকু উৎফুল্ল প্রাণের সাড়া নেই। সারাটা শহর হাতড়ে হাতড়ে আমি একটি 'সুখবর' এর প্রত্যাশায় বসে থাকি। কিন্তু শহর আমাকে কিছু মানুষের ক্রোধ-উন্মত্ততা আর তাদের পাশবিক কিছু কর্মকান্ডের বীভৎসতা ছাড়া কিছুই উপহার দিতে পারছে না।...

মনের ভেতরে তাই কোথা থেকে কবিতার মতো কিছু শব্দমালা এসে জমা হয়।শহরকে আনমনে জিজ্ঞেস করি-

শহর, বলো হে বিষন্ন শহর,
তবে কি তোমার মুখের রেখায় এমন 'স্তব্ধতা'
চিরতরে লেপ্টে দেবার অভিপ্রায়ে-ই
আমরা সেই স্বপ্নের 'একাত্তরে'
ঐতিহাসিক একতাবদ্ধ হয়েছিলাম?

আমরাকি এমন স্বপ্নই দেখেছিলাম-যে
আমাদের সকল উচ্ছাস আর উৎফুল্লতা-কে
উন্মত্ত হানাহানি আর অবিশ্বাসের কফিনে পুরে
একটি 'অনিশ্চয়তা'র ধূসর আবাসনে আবদ্ধ হয়ে
স্বাধীন শহরে অদ্ভূত-বন্দীর মতো কাটিয়ে দেবো সারাদিন?

তবে কি আমাদের বিশুদ্ধ চাওয়ার মধ্যে
এমন স্বপ্নই খুব সঙ্গোপনে গভীরে প্রোথিত হয়েছিল যে-
তোমার চাওয়াটুকু পছন্দ না হলেই
উপড়ে ফেলবো আমি তোমার দুচোখ-
সকল লালিত জ্ঞান-উপেক্ষায় দলে-পিষে ?

তবে কি দুরন্ত আবেগে দেখা আমাদের সেই স্বপ্নের ভেতরে
কিছু অযাচিত ভুল অলক্ষ্যে বসতি গড়েছিল বলেই
আমরা যত্র তত্র আজ পিটিয়ে হত্যা করছি
আমাদের ব্যর্থতার যতো জের-- আমাদের অসফল
ঐক্যের উন্মেষ?

শহর, বলো হে বিপন্ন শহর-
আর কতোবার এ 'জীবন' ছিন্নভিন্ন করে
তোমার যুক্তিহীনতার কাছে-
পরীক্ষা দিতে হবে- নিখাদ দেশপ্রেমের?

কতোবার হাত পেতে-তোমার কাছে-
প্রার্থনায় নতজানু হলে-
তুমি বিপন্ন লোকালয় থেকে স্বেচ্ছায় সরিয়ে নেবে
অদ্ভুত যতো ভুল আর অবিশ্বাসের এ ভয়ানক
বৈরী নিঃশ্বাস ?

শহর, বলো হে মৌন নির্বাক শহর
আর কতোবার বুকের রক্ত ঢেলে
তোমার কাছে 'রক্তরঙ গোলাপ' পাঠালে
তুমি তাকে 'বৈরীতা' আখ্যা না দিয়ে -
নিখাদ 'বন্ধুত্ব' বিশ্বাসে-আঁকড়ে ধরবে?

শহর, বলো হে বেদনায় নীল, নিঃস শহর-
কতোবার-ই তো তুমি জানতে পেরেছো-
কী দারুণ বেঁচে ওঠে মরে যাওয়া সব নদী-
ক্ষয়ীষ্ণু বৃ ক্ষরাজী-
শুধু একবার- একফোঁটা-
মানুষের ভালবাসা পেলে-

কতোবার-ই না তুমি স্বাক্ষী থেকেছো-
কী আনন্দে পাখীরা ধরে গান- ফোটে ফুলের উৎসব
বহুকাল পর- ঘর ছাড়া মানুষ
একবার ঘরে ফিরে এলে।...

তবে আজ এ ভীষণ বিপন্ন প্রহরে-
সেই মানুষকেই তুমি মানুষের বিপরীতে
দাঁড় করিয়ে দেবে বারবার ?
বলবে নিঃসংকোচে-পরীক্ষা করে দেখো-কী প্রবল
আনন্দময় লবণাক্ত এক স্বাদ
তোমারই আপন ভাইয়ের অথবা সন্তানের রক্তের ?

শহর, বলো হে স্তব্ধ শহর-
কেন আজ-বারবার রক্তে ভিজে-
ব্যর্থতায় ঢেকে যাবে সবুজের বুক?

কেন আজ-
বারবার অনৈক্যের অনড় অন্ধকারে
একটি মৃয়মাণ ক্ষ ীণ রেখার মতো
হারিয়ে যেতে থাকবে
আমাদের সম্ভাবনার-স্বপ্নের সকল বৈভব ?

শহর, বলো হে অর্বাচীন, অদ্ভূত শহর

পাখী আর প্রকৃতির দিকেও
যে মানুষ তাকায় মমতায়- অপরূপ অমৃত অনুরাগে-
সে কেন 'অগি্ন চক্ষু' হবে আজ ?
সে কেন পোড়াবে মানুষের অমূল্য ভালবাসা-
দুপায়ে নির্দয়ে ঠেলে-পাশবিক উল্লাসে?

শহর, এ ভুলের- এ ভীষণ বেদনার উৎসব তুমি বন্ধ করো-
উপলব্ধির বিশুদ্ধ সোপানে হেঁটে হেঁটে
একবার উঠে যেতে চেষ্টা করো
অপরুপ ঐক্যের সমৃদ্ধ চূড়ায়।

কেউ না জানুক-
কেবল সুনীল সমুদ্র জানে-
একটি ঝড়ের রাত্রি শেষের সুন্দর ঝকঝকে সকাল- আর তার
সমস্ত উজ্জল আলোর কণা বুকে নিয়ে গিয়ে -
অতঃপর মানুষ বাড়িয়ে দেবে তাঁর ভালবাসা মাখা হাত
সুনিশ্চিত, আবারো সেই
মানুষের দিকে.....।



শহরের দুঃসময়ের এ গৃহবন্দী দিনগুলো কাটানোর জন্য নানাজন নানাভাবে এ ব্লগে পরামর্শ দিয়েছেন। কেউ বই পড়ার কথা বলেছেন।কেউ জোকস শুনিয়ে পরিস্থিতিটা আবার আনন্দময় করতে চেয়েছেন কেউবা প্রযুক্তির নতুন খবর জানিয়ে আমাদেরকে ক্রিয়েটিভ ও মাথা ঘামানোর মতো কাজে উৎসাহী করতে চেয়েছেন। কেউ কেউ 'প্লিজ, পল্টনের দিকে যাবেন না' ....'সাবধানে থাকবেন' এমন আবেদনও পোষ্টে করেছেন।

সামহয়্যার ইন ব্লগের সার্থকতা বোধহয় এখানেই। একটি গুমট আবহাওয়া, একটি অস্বস্তিকর মূহুর্ত কাটিয়ে ওঠার জন্য এখানে সবাই সবার দিকে এগিয়ে এসেছেন পরম বন্ধুর মতো। সবাই সবাইকে 'চিয়ার আপ' করতে চাইছেন। সবাই সবার খোঁজ-খবর রাখছেন একান্ত আপন আত্মীয়ের মতো। ভালবাসার এ অপরূপ বন্ধন, পৃথিবীব্যাপী বিসতৃত মমতার এ অন্তহীণ মায়াজাল- সামহয়্যার ইন ব্লগকে কতদূর এগিয়ে নিয়ে যাবে জানিনা, তবে এই ব্লগের মধ্য দিয়েই বাংলাভাষার বোদ্ধা, সৃষ্টিশীল ও সমাজসচেতন লেখকদের একটি শ্রেষ্ঠ কম্যুনিটি যে গড়ে উঠছে ধীরে ধীরে, তা' ভীষণভাবেই উপলব্ধি করছি প্রতিনিয়ত প্রতিদিন, --অত্যন্ত আবেগ, আন্তরিকতা আর উচ্ছাসের মধ্য দিয়েই।....


সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে অক্টোবর, ২০০৬ সকাল ১১:১৬
১০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

EU বাংলাদেশ, আফ্রিকা ও আরবদের সাহায্য করার চেষ্টা করে।

লিখেছেন সোনাগাজী, ১০ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩



EU বাংলাদেশকে বিবিধভাবে সাহায্য করে আসছে স্বাধীনতা সংগ্রামের শুরু থেকে; বিশেষ করে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান গুলোকে সচল করার জন্য সহযোগীতা করতে চায়। আমাদের দেশে ও আফ্রিকায় ভালো যা ঘটছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমে কোকের আতারোট শিল্প অঞ্চলের কারখানা: ফিলিস্তিনি স্টেইটহুড, স্বনিয়ন্ত্রণ অধিকারকে অসমম্মান করে।

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১০ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:১৭

কোকা-কোলার পূর্ব জেরুজালেমের আতারোট শিল্প অঞ্চলের কারখানাটিকে ঘিরে শুরু থেকেই তীব্র বিতর্ক আছে। এই এলাকাটি আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের অধিকৃত এলাকা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরিপক্ক প্রেম: মানসিক শান্তি

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ১১ ই জুন, ২০২৪ রাত ২:৩০






জীবনের নির্দিষ্ট একটি সময়ে পৌঁছানোর পর, মানুষ যখন পরিপক্ক হয়ে ওঠে, তখন প্রেমের মাপকাঠি বদলে যায়। তখন আর কেউ প্রেমে পড়ার জন্য শুধু সৌন্দর্য, উচ্ছ্বলতা, কিংবা সুগঠিত দেহ খোঁজে না।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রবীন্দ্রনাথের শেষ কটা দিন কেমন কেটেছিল?

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১১ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১০:১১




১৯৪১ সালে জীবনের শেষ দিনগুলোয় অসুখে ভুগছিলেন কবি। সারা জীবন চিকিৎসকের কাঁচি থেকে নিজেকে বাঁচিয়েছেন, এবার বুঝি আর তা সম্ভব নয়। হোমিওপ্যাথি, অ্যালোপ্যাথি চলছেই। কিন্তু কিছুতেই কিছু... ...বাকিটুকু পড়ুন

অশুদ্ধ বেনজীরের ‘শুদ্ধাচার’ পুরস্কারের কী হবে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১১ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১১:১৭


যুক্তরাষ্ট্র যখন মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে বেনজীর আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল, এর সাড়ে ছয় মাস পর সরকার তাঁকে মহিমান্বিত করেছে ‘শুদ্ধাচার পুরস্কার’ দিয়ে। সেই হিসেবে বেনজীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

×