রাষ্ট্রপতি নিজেই নিলেন তত্তাধায়ক প্রধানের দাযিত্ব।
কৌশিকদার লেখা থেকে বুঝলাম সংবিধানের ধারা অনুযায়ীই বি এন পি নিজেদের প্রস্তুত করেছে এবং এমন ভাবে সব সেট করেছে যেন যে কোন অলটারনেটিভ বি এন পির পইে যায়।
গত পাচ বছরে অনেক শক্ত ইস্যু থাকার পরেও আওয়ামীলীগ রাজপথে শক্ত অবস্থান নিতে পারেনি এবং জনগনের সহানুভুতি আদায় করতে পারেনি।
30শে এপ্রিলের ট্রাম্প কার্ড তাদের আরো ডুবিয়েছে। প্রতিটা েেত্রই বি এন পি কুটচালে আওয়ামীলীগের চেয়ে একধাপ এগিয়ে আছে। জলিলের মতো ঝানু নেতা তারেক রহমানের মতো পিচ্চির কাছে হিমশিম খাচ্ছে যেটা লীগের মতো প্রবীন দলের কাছে কোন মতেই কাম্য হতে পারে না।
গত নির্বাচনে লীগের ভরাডুবির অন্যতম কারন ছিল তাদের গডফাদার। বি এন পিতে এখন অসংখ্য গডফাদার অথচ লীগ এ ব্যপারে দায়সারা ভুমিকা রেখেচে। বি এন পি তাদের ব্যস্ত রেখেছে প্রথমে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ এবং পরে কে এম হাসান। সংলাপের ফাদে ফেলে তাদের রাজপথ থেকে সরিয়েছে। শেষ পর্যন্ত লগি বৈঠার বদৌলতে লীগের নতুন রূপ দেখলো দেশবাসী। বৈঠা দিয়ে বোধহয় মানুষ মেরে আরাম বেশি। এই বিষয়টিও বি এন পি খুব ভাল ভাবেই কাজে লাগাবে।
আমার ধারনা সামনে নির্বাচনের নামে একটি সাজানো নাটক হবে যদিও তাতে লীগ অংশ গ্রহন করবে।
অথবা
1981 সালের মতো প্রেসিডেন্ট মতা ছেড়ে দিতে পারে সেনাবাহিনীর হাতে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০