মোট ৯৫ কোটি ৬০ লাখ ডলার ঋণের মধ্যে এ নিয়ে তিন কিস্তিতে ৪০ কোটি ৯৭ লাখ ডলার অনুমোদন করল আইএমএফ। ইতিমধ্যে দুই কিস্তিতে ২৮ কোটি ২০ লাখ ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ।
সরকারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী সাত কিস্তিতে পুরো অর্থ ছাড় করবে আইএমএফ।
বৃহস্পতিবার অনুমোদন পাওয়া তৃতীয় কিস্তি আগামী ৫ জুন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভে জমা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “তৃতীয় কিস্তির অর্থ জমা হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ আরো বাড়বে। আমরা আশা করছি, জুন মাসের শেষ দিকে রিজার্ভ আবারো ১৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।”
ছাইদুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার দিন শেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ১৪ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার ছিল। ইসিএফের তৃতীয় কিস্তি যোগ হলে রিজার্ভ ১৪ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলারে গিয়ে দাঁড়াবে।
মে মাসের প্রথম দিকে রিজার্ভ প্রথম বারের মতো ১৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গিয়েছিল।
২০১২ সালের ১১ এপ্রিল ইসিএফ অনুমোদন করে আইএমএফ। ওই মাসেই প্রথম কিস্তির অর্থ পায় বাংলাদেশ। এরপর দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ ছাড় করা হয় গত মার্চে।