somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত সংঘাতঃ পাক-ভারত সম্পর্ক কোন দিকে যাচ্ছে?

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভারত-পাকিস্তান দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম দুটি বৃহৎ রাষ্ট্র। দুটি দেশে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা বিদ্যমান। কিন্তু দুটি দেশের ধর্মীয় বিশ্বাসের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য। পাকিস্তানে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের বসবাস আর ভারত হিন্দু অধ্যুষিত রাষ্ট্র। এশিয়ার অন্যতম পারমাণবিক শক্তিধর এ দুটি দেশ। স্বাধীনতার পর থেকে এ দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে বিশ্বাসের জায়গা ছিল না বললেই চলে। সাম্প্রতিক সময়ে ভারত পাকিস্তান সীমান্ত উত্তেজনা দেশ দুটির মধ্যে আবারও অবিশ্বাকে আরও প্রকট করে তুলেছে। বিরোধ পূর্ণ এলাকা কাশ্মীর কে কেন্দ্র করে কয়েকদিনে পাকিস্তানের দুই জন ও ভারতের দুইজন সৈন্যের নিহতের ঘটনা ঘটেছে এবং এই দুটি দেশ এই ঘটনার জন্য একে অপরকে দায়ি করছে ও পরস্পরের বক্তব্যকে উস্কানিমুলক বলে অভিহিত করছে একে অপরে। দুটি দেশই তাদের দেশে নিযুক্ত হাইকমিশনার কে তলব করেছে এবং কড়া ভাষায় এর উত্তর দিয়েছে। এমনকি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরসিদ ভারতীয় সেনাবাহিনী ও ভারতীয় সার্বভৌমের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনেরও হুমকি দিয়েছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘ দুদেশকে তাদের মধ্যে সম্পাদিত যুদ্ধ বিরতি চুক্তির প্রতি সম্মান দেখানোর আহব্বান জানিয়েছে। এছাড়াও চীন দুদেশের মধ্যে এই এলাকা নিয়ে সমস্যা সমাধানের জন্য দুটি দেশকেই আহব্বান করেছে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও এ বিষয়ে মন্তব্য করেছে। এতে প্রতীয়মান হয় যে পাক-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে এই সর্বশেষ অবস্থা উভয় দেশ এবং বর্হিবিশ্বে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড বলেছেন যে ওয়াশিংটন আশা প্রকাশ করছে উভয় দেশ উত্তেজনা নিরসনে যথাযথ পদক্ষেপ নেবে এবং দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্কের পরিবেশ অনুকুলে রাখতে সহায়তা করবে। কিন্তু বর্হিবিশ্বের এই আহব্বানের পরও গত বৃহস্পতিবার ভারতীয় সৈন্য আবারও একজন পাকিস্তানি সৈন্যকে গুলি করে হত্যা করেছে। তবে কি এ দুটি দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরও প্রকট আকার ধারণ করবে কিংবা এই উত্তেজনা কি এ দুটি দেশের মধ্যে আবারও যুুদ্ধের ইঙ্গিত বহন করছে? এই উত্তেজনা ও পারস্পারিক অবিশ্বাসের কারণ কি? এর অন্যতম কারণ হচ্ছে দুটি দেশর মধ্যে ঐতিহাসিক ভাবে ধর্মীয় ও জাতিগত পার্থক্য এবং বিরোধ পূর্ণ কাশ্মীর এলাকার মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্ব।

উল্লেখ্য, ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত হওয়ার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তিনবার (পাক-ভারত যুদ্ধ ১৯৬৫, পাক-ভারত যুদ্ধ ১৯৭১, পাক-ভারত যুদ্ধ ১৯৯৯) যুদ্ধ হয়। যার দুটিরই কারণ ছিল কাশ্মীর। কেননা দুই দেশই মনে করে কাশ্মীর তাদের অংশ। সর্বশেষ যুদ্ধটি হয় ১৯৯৯ সালে। সেসময় পাকিস্তান ‘লাইন অব কন্ট্রোল’ পেরিয়ে ভারতের কার্গিল এলাকা দখল করে নিয়েছিল। অবশ্য পরবর্তীতে ভারতীয় বাহিনী পাকিস্তানি পক্ষকে সরিয়ে দিতে সক্ষম হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত উপমহাদেশের বিভক্তি পরিকল্পনা অনুযায়ী মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা হিসেবে কাশ্মীরকে পাকিস্তানের কাছে হস্তান্তরের কথা ছিল। কিন্তু ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় ভারত কাশ্মীরে হামলা চালালে হস্তান্তরের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্থ হয়। আর তখন থেক্ইে এ দুটি দেশের মধ্যে এই অঞ্চল নিয়ে দুটি বৃহৎ যুদ্ধ সহ ছোট খাট সংঘর্ষ ঘটে আসছে।
কাশ্মীর নিয়ে দক্ষিণ এশীয় এ দুটি দেশের মধ্যে বিরোধ বিশ্ববাসীর কাছে অজানা নয়। বর্তমানে কাশ্মীর এলাকা ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বিভক্ত হয়ে আছে এবং এর একটি ক্ষুদ্র এলাকা চীনের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পাকিস্তান ও ভারতের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের সু-সম্পর্ক রয়েছে। অন্যদিকে চীনের সাথে পাকিস্তানের বন্ধুত্বর্পূণ সম্পর্ক রয়েছে। কাশ্মীরের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে রয়েছে চীনের সীমানা। ভারত মনে করে, চীন সরকার পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ইসলামাবাদের অবস্থানকে শক্তিশালী করার জন্য দেশটিকে সহায়তা করছে এবং চীন ও পাকিস্তান আজাদ কাশ্মীর এলাকায় যৌথ নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের চেষ্টা করছে। ফলে পারস্পারিক অবিশ্বাস ও উভয় দেশের কৌশলগত অবস্থানের কারণে কাশ্মীর সংকটের সমস্যার সমাধান আরও জটিল হয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও এই বিরোধ পূর্ণ কাশ্মীর অঞ্চল- যার প্রায় দুই তৃতীয়াংশ রয়েছে ভারতের নিয়ন্ত্রণে। এক তৃতীয়াংশ কে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রণ করে ‘আজাদ কাশ্মীর’ নামে। এই অঞ্চলটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং এর অধিকাংশ মানুষই ভারতের সঙ্গে থাকতে চায়না বলে পাকিস্তান বলে আসছে। পাকিস্তান ভারত নিয়ন্ত্রিত অংশের মানুষের মতামত তথা ‘গণভোটের’ মাধ্যমে নির্ধারণ করতে চায় এর ভাগ্য। অন্যদিকে ভারত মনে করে তাদের নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর হল ভারতেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং ভারত এটাও দাবি করছে যে পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত অংশও ভারত কে দেয়া হোক। তাই দেখা যাচ্ছে কাশ্মীর এলাকা নিয়ে ইসলামাবাদ ও নয়াদিল্লির অবস্থান পরস্পর বিরোধী। তাই বিশ্লেষকগণ মনে করেন কাশ্মীরের মানুষকেই তাদের ভাগ্য নির্ধারণ করতে হবে যে তারা ভারতের সঙ্গে থাকবে কিংবা পাকিস্তানের সাথে অর্ন্তভুক্ত হবে Ñ নাকি নিজেরা আতœনিয়ন্ত্রণের অধিকারে লড়বে। উল্লেখ যে সাম্প্রতিক সময়ে হিজবুল মুজাহিদিনের সুপ্রিম কমান্ডার সালাহ উদ্দিন বলেছেন, কাশ্মীর জনগণের সমস্যা সমাধানের একমাত্র উপায় হল সশস্ত্র জিহাদ। কিন্তু দুটি দেশের শক্ত অবস্থানের কারণে মনে হচ্ছে সব পরিকল্পনাই সুদূর পরাহত।

এই কাশ্মীর সমস্যার কারণে একাধিক যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে। কিন্তু সংকট যে গভীরে ছিল, এখন তাই রয়েছে। উভয় দেশ সমস্যা নিষ্পত্তি করার জন্য আলোচনা করতে চেয়েছে। সেই লক্ষে আলোচনা শুরু হয়েছিল। দুটি পারমাণবিক ক্ষমতাধর দেশের মধ্যে ২০০৩ সাল থেকে অস্ত্র বিরতি বলবৎ রয়েছে যদিও মাঝে মাঝেই গুলি বিনময়ের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু ভারত পাকিস্তানের সম্পর্কে আবারও অবনতি দেখা দেয় ২০০৮ সালে। যখন পাকিস্তান থেকে আসা একদল সন্ত্রসী মুম্বাইয়ে হামলা চালিয়ে ১৬৬ জনকে হত্যা করে। ঐ ঘটনায় পাকিস্তানের প্রতি সন্ত্রাসী লালন-পালনের অভিযোগ আনে ভারত। কিন্তু পাকিস্তান সে অভিযোগ বরাবরই প্রত্যাখান করে আসছে। এই ঘটনার ফলে দু দেশের মধ্যে শান্তি আলোচনা বন্ধ হয়ে যায়। তারপরও বৃহৎ রাষ্ট্র গুলোর প্রচেষ্টায় ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারী থেকে আবারও আলোচরা শুরু হয়, সৌহার্দ্যরে অংশ হিসেবে দুটি দেশের মধ্যে ক্রিকেটও চালু হয়েছে এবং বাণিজ্য সহ অন্যান্য ছোটখাট সমস্যার অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু কাশ্মীর সংকট নিয়ে দু’দেশের সম্পর্কের মধ্যে অচল অবস্থা বিরাজ করছে। আলোচনার তেমন অগ্রগতি না হলেও দুটি দেশের মধ্যে যে আলোচনা শুরু হয়েছেল এটি ছিল একটি মুখ্য বিষয়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে সীমান্ত উত্তেজনা ও সৈন্য নিহতের ঘটনা শান্তি আলোচনার মধ্যে প্রভাব বিস্তার করবে বলে মনে করেন বিশ্লেষকগণ।

তাহলে কি বোঝা যাচ্ছে উপমহাদেশে কাশ্মীর শান্তির অন্তরায় হয়ে আছে? কাশ্মীর নিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক উত্তেজনা কি বন্ধ হবে না? কাশ্মীর সীমান্ত সমস্যা কি মাঝে মাঝেই উত্তপ্ত হবে? ১৯৮৯ সাল থেকে ভারতের বিরুদ্ধে কাশ্মীরী জনগণের বিদ্রোহ শুরু হবার পর থেকে এ পর্যন্ত যে ৪৭ হাজার আতœনিয়ন্ত্রণাধিকার কর্মী যে জীবন দিয়েছে, সেই রক্তপাত কি বন্ধ হবে না? দুটি দেশের স্বার্থের কাছে কি কাশ্মীরের মানুষ রক্ত দিয়েই যাবে? এসব প্রশ্নের উত্তর দেয়া বাস্তবতার নিরিখে সত্যিই অনেক কঠিন। তাই দেখা যায় সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় পাকিস্তান ভারতের মধ্যকার সীমান্ত উত্তেজনা উদ্বেগের বিষয়। সীমান্তের উত্তেজনা সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রÑচীনের মন্তব্যও গুরত্ব বহন করে। যদিও ভারত কাশ্মীর সম্পর্কে চীনের মন্তব্যকে সর্বদা উদ্বেগ হিসেবে দেখে। তারপরও পরিস্থিতি বিশ্লেষণে বলা যায়, দু দেশের মধ্যকার সীমান্ত উত্তেজনা কোন ক্রমেই গ্রহন যোগ্য নয়। মূল সমস্যার যৌক্তিক ও গ্রহনযোগ্য সমাধান ছাড়া প্রকৃত বিরোধের নিষ্পত্তি না হলেও সত্যি হচ্ছে, পাকিস্তানÑভারতের মধ্যে উত্তেজনাÑসংঘাত সৃষ্টি হলে উপমহাদেশে তার নানামূখী নেতিবাচক প্রভাব ও অশস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। কিন্তু এটা কাম্য নয়। দু’দেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় থাক এবং কাশ্মীরের বঞ্চিত মানুষের মানবতার কথা ভেবে আলোচনা এগিয়ে নিয়ে উভয় দেশ কাশ্মীর কে সংকট মুক্ত করুক , এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

ড্রাকুলা

লিখেছেন সুদীপ কুমার, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১২

কোন একদিন তাদের মুখোশ খুলে যায়
বেরিয়ে আসে দানবীয় কপোট মুখায়ব।

অতীতে তারা ছিল আমাদের স্বপ্ন পুরুষ
তাদের দেশ ছিল স্বপ্নের দেশ।
তাদেরকে দেখলেই আমরা ভক্তিতে নুয়ে পড়তাম
ঠিক যেন তাদের চাকর,
অবশ্য আমাদের মেরুদন্ড তখনও... ...বাকিটুকু পড়ুন

অধুনা পাল্টে যাওয়া গ্রাম বা মফঃস্বল আর ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া শহুরে মানুষ!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০০


দেশের দ্রব্যমুল্যের বাজারে আগুন। মধ্যবিত্তরা তো বটেই উচ্চবিত্তরা পর্যন্ত বাজারে গিয়ে আয়ের সাথে ব্যায়ের তাল মেলাতে হিমসিম খাচ্ছে- - একদিকে বাইরে সুর্য আগুনে উত্তাপ ছড়াচ্ছে অন্যদিকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪১

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।
১. এফডিসিতে মারামারি
২. ঘরোয়া ক্রিকেটে নারী আম্পায়ারের আম্পায়ারিং নিয়ে বিতর্ক

১. বাংলা সিনেমাকে আমরা সাধারণ দর্শকরা এখন কার্টুনের মতন ট্রিট করি। মাহিয়া মাহির... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (সা.) পক্ষ নিলে আল্লাহ হেদায়াত প্রদান করেন

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪২



সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×