"থাকবো ব্যাকুল শর্তবিহীন নত,
পরষ্পরের বুকের কাছে মুগ্ধ অভিভূত।"
আজ সকালে পত্রিকায় চোখ বুলাতে বুলাতে এক জায়গায় এস থমকে গেলাম। খুব মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। 'মোমবাতি তৈরিতে এখন মারাত্মক ক্ষতিকর স্টিয়ারিক এসিড ব্যবহার করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে দিয়েছেন, এ ধরনের মোমের আলোয় প্রতিদিন টানা 1 ঘন্টার বেশি কাজ করলে ক্যান্সারসহ মারাত্মক সব রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা আছে........।' (সূত্র : প্রথম আলো, 29-6-2006 ইং)। হায় আমার দেশ! বিদু্যতের জন্য কনসাটে মানুষ মরে। আমরা বিদু্যত চাইনি। চেয়েছিলাম মোমের আলো, রঙিন আলো যে আলোয় আমাদের মনগুলো রঙিন হয়ে ওঠে। কিন্তু তাও আজ দুরাশায় পর্যবসিত। প্রিয়তমা আমার, তুমি যখন জানবে, তোমার স্বপ্নের মোমেবাতিগুলো আজ বিষাক্ততায় ভরা। শুধু সময়ের সাথে মোম পুড়ছে না পুড়ছে অনেকগুলি জীবন, অনেক আশা তখন তুমি কি খুব আহত হবে? না প্রিয়তমা, আমরা আহত হবো না। আমরা তো জন্ম থেকেই আমাদের স্বপ্নগুলোর করুন মৃতু্য দেখে অভ্যস্ত। তবে কেন আর কষ্ট পাবো? এসো আমরা এবার মে ামের আলো না জ্বেলে মনের আলোয় দেশটাকে আলোকিত করার প্রয়াসে মাঠে নামি।
আপনারা ও কি আসবেন? আসতে চাইলে স্বাগতম।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০