কারণ এক তো হল আর্জেন্টিনা প্রাক্তন বিশ্বজয়ী ।
সেই সাথে বিশ্ববিখ্যাত খেলোয়াড় দিয়ে পরিবেষ্টিত ।
সেই সাথে তারাই বিশ্বের পাওয়ার ল্যাটিন ফুটবলের অন্যতম যোগ্য দাবীদার যার সাথে ব্রাজিল এর যোগসূত্র আছে ।
আর অন্য দিকে বিপক্ষ দল আইভরি কোস্ট এর হিস্টোরি নাই বললাম ।তেমন উল্লেখযোগ্য নয় ।
সুতরাং এত অংশ বিবেচনা সাপেক্ষে গোল না হোক । নেদারল্যান্ড এর মত চাপে তো রাখতে পারতো ।
উলটা নিজেরাই পরে গেল ড্রগবার চাপে ।এটা ঠিক ড্রগবা 6 ফুট লম্বা এই মানবের সাথে হযতো কষ্ট হবে লড়তে । এই বলে তারাই চাপেঁ পড়বে এটা ধারণা করতে কষ্ট হয় ।
যাই হোক ড্রগবারা সুযোগের সদ্য্ববহার করতে পারে নাই । যতটা পেরেছে আর্জেন্টিনা ।
আর গোল দুটিই এসেছে পুরনো খেলোয়াড় ক্রেসপো ও সাভিওলার কাছ থেকে । আর রিখোয়েলেমও ভাল খেলেছে , বিশেষ গোল দু'টির পেছনে রিকোয়েলেমেরই হাত নয় পা আছে । অথর্াত তার দেওয়া পাসেই হয়েছে ।
দলের অনেক ভুল পাস হয়েছে, যেটা কোন ভাবেই গ্রহণ যোগ্য নয় যেহেতু সংখ্যাটা প্রচুর । বিপক্ষ দলের খেলোয়াড়কে তারা তেমন বল নিয়ে ভরকাতে পারেনি । অথার্ত কোন মারাত্নক ড্রিবলিং করতে পারে নাই ।
কিন্তু একটা জিনিস খেয়াল করেছি । যখনই আর্জেন্টিনা কোন ফ্রি কিক পেনালিট বক্স এর আসে পাশে পেয়েছে , এমনি আইভরি কোস্ট এর খেলোয়াড়রা রেফারির কাছে হাত জোড় করে মিনতি করছে, যেন তা না করা হয় । আর কিকটি করছে রিকোয়েলেম , এতেই বোঝা গেল, এদের একটু ভয় আছে, আর্জেন্টিনার রিকোয়েলেমের উপর বিশেষ করে যখন ফ্রি কিক নেয়, পেনালিট বক্সের আসে পাশে ।
তা ছাড়া আরও অনেক ঘটনা ঘটেছে, যারা টিভিতে দেখেছেন, তারা তো জানেনই ।
বলতে গেলে আর্জেন্টিনার সৌভাগ্য আর আইভরি কোস্ট এর দূভার্গ্য বলা যায় ।
আনুষঙ্গিক:::::
অন্য দিকে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট বিশ্বতো মাতিয়েছিই সেই সাথে কাউন্ডার এট্যাক ফুটবল খেলে জাপানকেও মারাত্নক ভাবে কাবু করেছে । এই খেলায় জাপানকে না বলে অস্ট্রেলিয়াকেই ফেভারিট বলা যায়, কারণ প্রথম থেকেই তারা চাপে রাখছিল, সুযোগগুলি মিস করছিল, আর পড়ে দু'টি চানস পেয়ে যায় ।