প্রাথমিকভাবে তিন ধরনের ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার রয়েছে। এগুলো হল, ‘অপটিকাল’, ‘ক্যাপাসিটিভ’ ও ‘আল্ট্রাসনিক’।
সংবাদবিষয়ক ওয়েবসাইট হাফিংটন পোস্টকে হকস জানান, পৃথিবীকে বলা যায় এক ‘সমুদ্র গ্রহ’। এ পৃথিবীর ৯৪ ভাগ প্রাণীই জলজ। তাই আমাদের এ ব্যাপারে আরও অনেক কিছু জানার প্রয়োজন আছে।
১৯৯৫ সাল থেকে হকস বিমান আকৃতির এ জলযান তৈরি শুরু করেন। ইতোমধ্যে তিনি এ গবেষণায় সফলতা পেয়েছেন। তার আবিষ্কৃত বিমানটিতে দুটি ডানা আছে। সমুদ্রের গভীরেও এটি দ্রুতগতিতে উড়তে পারবে।
এটি ডুবোজাহাজের তুলনায় ভিন্ন বলে জানিয়েছেন হকস। কারণ ডুবোজাহাজ পানি বোঝাই করে ওজন বাড়িয়ে পানির নিচে ডুব দেয়। অন্যদিকে মাছ যেভাবে সমুদ্রে বিচরণ করে, সেভাবেই জলযানটি চলে। এতে ডানাসহ যানটি দিয়ে সমুদ্রের নিচে ঘুরে আসা যাবে সহজেই।