“মাতারবাড়িকে কেন্দ্র করে একটা অর্থনৈতিক জোন তৈরি করা হচ্ছে এর উদ্দেশ্য।”
বৃহস্পতিবার এফবিসিসিআই’র এক বিবৃতিতে বলা হয়, নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ পরিস্থিতিতে কোনো ধরনের বিঘ্ন যেন না ঘটে সেজন্য চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর, বেনাপোল, সোনামসজিদ, হিলিসহ বিভিন্ন স্থল বন্দর ও শুল্ক স্টেশনের কার্যক্রম পবিত্র ঈদ-উল-আযহা এবং দুর্গাপূজার ছুটির সময় সীমিত আকারে হলেও চালু রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন বলে এফবিসিসিআই মনে করে।
এব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে এফবিসিসিআই ইতিমধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বলে জানানো হয়েছে।