রেকর্ড করা দোষের নয়, কিন্তু এটি প্রকাশ করে সরকার তার প্রকৃত অসত উদ্দেশ্য আরেকবার জনগণের নিকট প্রকাশ করে দিল। আমি পুরো রেকর্ডটি আবার শুনলাম, কেউ লাভবান হয়েছে বলে মনে হচ্ছে না। কিন্তু জনগণ কিছু অকাট্য যুক্তি শুনল বিরোধী নেত্রীর, যার প্রতিক্রিয়া অচিরেই জনগণের আলোচনায় পাওয়া যাবে।
১৭৩ দিন হরতাল দেওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রী কি অস্বীকার করতে পেরেছেন? বিশ্বজিতের উপর বর্বর হামলা এবং হত্যার কথা প্রধানমন্ত্রী কি অস্বীকার করতে পেরেছেন? কি লাভ হল এটা প্রকাশ করে এখনো আমি বুঝতে পারছি না। প্রধানমন্ত্রী পুরো সময় শুধু হরতাল প্রত্যাহারের বিষয়টি নিয়ে সময় নষ্ট করেছেন, কদাচিৎ সব দলীয় সরকারের কথা বলেছেন। যেখানে বিরোধী নেতা বহুবার নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের দাবী প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেছেন। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে ভবিষ্যতে অস্বীকার করা অসম্ভব হবে বলা যে, বিরোধী নেত্রী তার দাবী পরিস্কার করেন নি।
কেন দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করা কঠিন? ফোনালাপটি তারই প্রমাণ। প্রধানমন্ত্রী জানতেন ফোনালাপটা রেকর্ড করা হচ্ছে , তাই তিনি অনেকটা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে বিরোধী নেত্রীকে আক্রমণ করেছেন। আর বিরোধী নেত্রী জানতেনই না এটি রেকর্ড করা হচ্ছে । Level playing field is also absent here।
No other alternatives available.
We want phono live conversation or
live telecast of conversation between
two leaders. Otherwise they will just kill
time focusing on all the past issues
and upset each other.
I have a request to PM, she must be cool
at the time of
conversation because she is PM, her
responsibilities are more than opposition leader.
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬