বর্তমান প্রেমের সম্পর্ক গুলো যে এত এতই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পরেছে যেকোন মুহূর্তে সম্পর্কে ফাটল সৃষ্টি হওয়ার আশংকা ব্যাপক।অদূর ভবিশ্যত এই সম্পর্ক টিকে রাখার জন্য বীমা ব্যাবস্থার কাছে আত্মসমর্পণ করতে হবে।বীমা কোম্পানির কাছে প্রিমিয়াম প্রদানের মধ্যে দিয়ে সম্পর্কের মেয়াদ দীর্ঘায়ু করতে হবে।তবে এই দূরবস্থার জন্য কতিপয় কিছু নারী পুরুষই দায়ী।মেয়াদের আগে বিনা কারণ কিংবা ইচ্ছাকৃত পরকীয় প্রেম বা ব্রেকাপ করতে চাইলে দোষী প্রেমিক/প্রেমিকাকে বীমা কোম্পানীর আইনের আওতায় আনবে।
শুধু এই নয়,সম্পর্ক চালাতে গিয়ে ধরা খাওয়া বা পরিবারের পিতা-মাতা হামলা চালালে সেই ক্ষেত্রে এই দুষ্কৃতি থেকে রক্ষা পেতে বীমা কোম্পানী সম্পূর্ণ নিরাপত্তা দিবে।এতে উক্ত যুগলরা মানসিক প্রশান্তির পাশাপাশি তাদের মধ্যকার সম্পর্কও দৃঢ় করতে পারবে।সম্পর্কে তৃতীয় ব্যক্তি যাতে আগমন না ঘটে তারও প্রতিরক্ষা বিধান করবে বীমা কোম্পানী।
বীমার বিভিন্ন প্রকারভেদ আছে।প্রেমের সম্পর্কের ক্ষেত্রে আজীবন সম্পর্ক বীমাই হল উপযুক্ত বীমা।আজীবন সম্পর্ক বীমার আরেক নাম বিয়ে।
স্বঘোষিত প্রেম গুরু সাজ্জাদ খান ফাহিম এর মতে ‘যে কাবিন নামায় নারী পুরুষের সম্মতিতে নির্দিষ্ট দেনমোহরের বিনিময়ে ভবিষ্যতে সুন্দর সংসার ও তাদের ভবিশ্যতের কর্ণধার সৃষ্টিতে সন্তান উৎপাদনের নিমিত্তে যে চুক্তি পত্রে আবদ্ধ হয় তাকে বিয়ে বলে”
চুক্তি পত্র আবদ্ধ উক্ত ব্যক্তিদের যে কোন একজনের মৃত্যুতে সম্পর্ক বীমা চুক্তির সমাপ্তি রেখা টানবে.......