somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফরেনসিক রিপোর্ট, ময়না তদন্ত ও অন্যান্য.. আসাদুল্লাহ্‌

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



৫৬ নং ওয়র্ড বি এন পির সাধারন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম কের্ যাব পরিচয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর হ্যান্ডকাফ পরা অবস্থায় লাশ পাওয়া গেছে কুষ্টিয়ার কুমার খালীতে। এখন তাকে নিয়ে সংস্লিষ্ট তদন্ত কমিটি রিপোর্ট পেশ করবেন তা আমরা জানি। রিপোর্টগুলো কেমন হবে তা আমরা জানি। তবু যারা আন্দাজ করতে পারছেন না তাদের সুবিধার্থে রিপোর্টের নমনা উপস্থাপন করছে আমাদের ভিমরুলের বিষেশ রিপোর্টার আসাদুল্লাহ্‌।

পোষ্ট মর্টেম রিপোর্ট- মরহুম রফিকুল ইসলামের মৃত্যু অতি সাধারন কারনে ঘটেছে। তিনি দীর্ঘ দিন যাবত রিদ রোগে ভুগছিলেন। তার হার্টে চার পাঁচটা চেম্বার কয়েক বছর ধরে বস্নক ছিল। এতো দিন যে তিনি বেচে ছিলেন এটাই বিরাট মিরাকল। একজন ব্যাক্তির হার্টে কি করে চারটার অধিক চেম্বার থাকে এবং সব গুলে চ্যাম্বার বস্নক হয়েও এতো দিন কি করে বেঁচে থাকেন তা অনুসন্ধানে তিন সদস্য বিছিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অচিরেই বিস্তারিত রিপোর্ট পেশ করা হবে।
রাবের প্রেস বিজ্ঞপ্তি-আমাদের একটি টিম সরকারের বিরুদ্ধে নাশকতার প্রস্তুতির সময় জনাব রফিকুল ইসলাম কে হাতে নাতে গ্রেফতার করে। সরকারের গোপন আস্তানায় নেওয়ার পথে তিনির্ যাবের চলন্ত গাড়ি থেকে লাফ দিয়ে পালিয়ে যান।র্ যাব ও তার পিছু ধাওয়া করে। রফিকুল ইসলাম দৌড়াতে দৌড়াতে কুষ্টিয়া কুমাড়খালী এসে হাপিয়ে যান। এত লম্বা দৌড়ের ধাকল সইবার মত ফিটনেস তার ছিল না। অতএব ফিটনেস হীনতাই তার মৃত্যুর কারন বলে মনে করছের্ যাব। এখালে উল্লেখ করা যেতে পারে যে, তার হাতে হাত কড়া পরা থাকায় দৌড়ানোটা খুব একটা ভাল দেখাচ্ছিল না বিধায়র্ যাব তার হাতকড়া খুলে দেওয়ার জন্যে পিছন পিছন দৌড়াচ্ছিল।

ফরেনসিক রিপোর্ট-মরহুম রফিকুল ইসলামের মৃত্যু হয়েছে কুমিরের কামড়ে। তার শরীরের নানান জায়গায় কুমিরের নখের আচর পাওয়া গেছে। কয়েক জায়গায় পাওয়া গেছে কুমিরের আধভাঙ্গা দাঁত। কোথাও চাপাতি বা গুলির দাগ মেলেনি। আর দেশে এতো জায়গা থাকতে তার লাশ পাওয়া গেছে কুমার খালীতে, আমাদের রিপের্টের চরম সত্যতা প্রমানের জন্য একটি প্রমান ই জথেষ্ট।

স্ব-রাষ্ট্র মন্ত্রীর প্রেস কনফারেন্স- যের্ যাবের হাতে রফিকুল ইসলামের মৃত্যু হয়েছে তারা কেওইর্ যাবের সক্রিয় সদস্য নয়, অতএব এর দায়ভারর্ যাব বা সরকার নিবে কোন দুক্ষে?
তবে আটচল্লিশ বছরের মধ্যে খুনিদের গ্রেফতার করার কড়া নির্দেশ ইতি পুর্বেই দেওয়া হয়েছে

মানবাধিকার সংগঠনের রিপোর্ট- আইন শৃংখলা পুরোপুরি ভেঙ্গে পড়েছের্।যাব পুলিশের হাতে প্রতিনিয়ত বিরোধীদল ও সাধারন মানুষ নির্যাতীত হচ্ছে।কেউ নিরাপদ নয়। বেচেঁ থাকাটাই এদেশে নিরাপদ না।

পর রাষ্ট্রমন্ত্রীর কনফারেন্স- আপনারা যারা মানবাধিকারের কথা বলেন তারা কেন বোঝেন না, আইন শৃংখালা রক্ষাকারী বাহিনীর ও অধিকার আছে বিরোধী দলের উপর নির্যাতন করা ? আপনারা খালি পাবলিকের অধিকারটা দেখবেন কিন্তুশৃংখালা রক্ষাকারী বাহিনীর অধিকার দেখবেন না তা কি হয় ?? আর দেশটা যদি আপনাদের কাছে বসবাসের অ-নুপযোগি মনে হয় তাহলে যান না যেখানে বাসযোগ্য মনে হয় সেখানে চলে যান। আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় আপনাকে সার্বিক সহযোগিতা করবে।

প্রধান মন্ত্রীর ভাষন- রফিকুল ইসলামের মৃত্যু বি এন পির অভ্যান্তরীন দন্দের ফসল অথবা জামাত শিবির যুদ্ধো অফরাদীর বাঁচানোর জন্যে দেশ ব্যাপি নাষকতার অংশ সরুপ এ হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে। অচিরেই এ খুনিদের জনগন গণ ধোলাই দিয়ে হাতির ঝিলের ময়লা পরিষোধন এর পানি খাইয়ে ছারবে।

জৈনক নাদানের পতিক্রিয়া- মাননীয় প্রধান মন্ত্রী, ক্ষমতায় এসে আপনি প্রথমেই আপনার বাবার খুনের বিচার করলেন। আমরা খুবই খুশি হয়েছিলাম দেখে। কারন বাংলাদেশে খুনের বিচার আচার তো জাদুঘরে চলে গেছিল। জাদুঘর থেকে তা বাস্ত্মবে ফিরিয়ে আনলেন। আমারা ভেবেছিলাম আজ থেকে বাংলাদেশের সব খুনের বিচার হবে। আমাদের আশা কোথায় ডুবেছে তা আপনি ভাল করেই জানেন। পিস্নজ আপনি কি মরহুম রফিকুল ইসলাম এর পরিবারকে আশস্ত্ম করতে পারবেন যে তারা তাদের সজন হারানোর বিচার পাবে ??
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পাইলট ফিস না কী পয়জনাস শ্রিম্প?

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ৭:৪০

ছবি সূত্র: গুগল

বড় এবং শক্তিশালী প্রতিবেশী রাষ্ট্রের পাশে ছোট ও দূর্বল প্রতিবেশী রাষ্ট্র কী আচরণ করবে ? এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধিক্ষেত্রে দুইটা তত্ত্ব আছে৷৷ ছোট প্রতিবেশি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার মায়ের চৌহদ্দি

লিখেছেন শাওন আহমাদ, ১২ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫



আমার মা ভীষণ রকমের বকবকিয়ে ছিলেন। কারণে-অকারণে অনেক কথা বলতেন। যেন মন খুলে কথা বলতে পারলেই তিনি প্রাণে বাঁচতেন। অবশ্য কথা বলার জন্য যুতসই কারণও ছিল ঢের। কে খায়নি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছেলেবেলার অকৃত্রিম বন্ধু

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ১২ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

খুব ছোটবেলার এক বন্ধুর গল্প বলি আজ। শৈশবে তার সাথে আছে দুর্দান্ত সব স্মৃতি। বন্ধু খুবই ডানপিটে ধরনের ছিল। মফস্বল শহরে থাকতো। বাবার চাকুরির সুবাদে সেই শহরে ছিলাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দেশ ও জাতি সম্পর্কে আমাদের ১ জন ব্যুরোক্রেটের ধারণা!

লিখেছেন সোনাগাজী, ১২ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭



নীচে, আমাদের দেশ ও জাতি সম্পর্কে আমাদের ১ জন ব্যুরোক্রেটের ধারণাকে ( পেশগত দক্ষতা ও আভিজ্ঞতার সারমর্ম ) আমি হুবহু তুলে দিচ্ছি। পড়ে ইহার উপর মন্তব্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

জমিদার বাড়ি দর্শন : ০০৮ : পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৪


পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি

বিশেষ ঘোষণা : এই পোস্টে ৪৪টি ছবি সংযুক্ত হয়েছে যার অল্প কিছু ছবি আমার বন্ধু ইশ্রাফীল তুলেছে, বাকিগুলি আমার তোলা। ৪৪টি ছবির সাইজ ছোট করে ১৮ মেগাবাইটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×