আমাদের এই দুর্ভাগা দেশে প্রথম মৃত্যুদণ্ডটি কার্যকর করা হয়েছিল ১৯৭৬ সালে,
যার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল তিনি ছিলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা, একজন সেক্টর কমান্ডার,
একজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা যিনি কমলাপুর সম্মুখযুদ্ধে নিজের পা হারান, একজন সৈনিক যিনি যুক্তরাষ্ট্রের
ক্যারোলিনার ফোট ব্রানের স্পেশাল অফিসারস ট্রেনিং ইন্সটিটিউট থেকে সনদ পান
"এই যোদ্ধা পৃথিবীর যেকোনো সামরিক বাহিনীর সঙ্গে যেকোনো অবস্থায় কাজ করতে সক্ষম।"
হ্যাঁ
আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-
যিনি স্বাধীনতা আন্দোলনের নিমিত্তে প্রয়োজনীয় সামরিক বুৎপত্তি অর্জনের লক্ষ্যে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন ।
হ্যাঁ
আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-
যিনি পাকিস্তান থেকে ছুটিতে এসে এদেশকে স্বাধীন করার লড়াকুদের ট্রেনিং দিতেন ।
হ্যাঁ
আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি
যিনি পাকিস্তান থেকে পালিয়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন ।
হ্যাঁ
আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি
যিনি সর্ববৃহৎ ১১ নং সেক্টর এর অধিনায়কত্ত্ব করেছিলেন ।
হ্যাঁ
আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-
যিনি কামালপুর সম্মুখযুদ্ধে তার বাম পা হারিয়েছিলেন ।
হ্যাঁ
আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-
যিনি সেনা অফিসারদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্ছার হয়েছিলেন ।
হ্যাঁ
আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-
যিনি সেনাবাহিনীকে উৎপাদনমুখী করার পরকল্পনা করেছিলেন ।
হ্যা
আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি
যিনি জাসদ’র বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা ওগণবাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ।
হ্যাঁ
আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-
যিনি জিয়াকে মুক্ত করেছিলেন সিপাহী বিপ্লবের মাধ্যমে ।
হ্যাঁ
আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-
যাকে জিয়া বলেছিলেন ‘ইউ আর মাই ব্রাদার ,ইউ আর মাই সেভার ’।
হ্যাঁ
আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি -
যিনি ছিলেন প্রথম বাঙালী যাকে ফাসী দেয়া হয়েছিল ।
আজ বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল তাহেরের জন্মদিন,