somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সন্তানকে জিম্মি করে মাকে গণধর্ষণ -- আমি কি নিছক গল্প বলবো নাকি সত্য

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

--বিড়ির আসল মজা কই জানস ?
--টাকায় অনেকগুলান পাওয়া যায়
--দূর বকাচুদা , বিড়ির আসল মজা এর পাছায় । বিড়ির শেষ টানে যে জসিলা সুখ এরুম সুখ তুই আর কিছুতেই পাইবি না ...

কথা শেষ হবার আগেই আজিজ মিয়া বিড়ির শেষ অংশে জোরসে টান লাগায় । এরপর তার বিড়িতে পোড়া ঠোঁট মাছের ঠোঁটের মতো গোল করে শাহীনের মুখ বরাবর এক রাশ ধোঁয়া ছাড়ে আর ক্যোঁৎ ক্যোঁৎ হাসে । আজ বাংলার বোতল আজিজকে ভালো মতো ধরেছে ।

আজিজ মিয়া এমুন আচরণে শাহীন মিয়া বিরক্ত হয় । একজনের বিড়ির ধোঁয়া আরেকজনের মুখে ছুড়ে দেয়া শাহীন মিয়ার মতে একধরণের অপমান । আজিজ্জা তাকে অপমান করছে । অবশ্য এটা নতুন না । আজিজ্জা সুযোগ পেলেই তাকে অপমান করে । এই তো গতপরশু রাতে গঞ্জে বুলু ফিলিম দেখতে গেল তারা দুই বন্ধু । ‘ সুষমা লেডিস টেইলারস ‘ এর মালিক দর্জি ইকরাম মণ্ডলের ঘরে প্রতি সন্ধ্যায় বুলু ফিলিমের আসর বসে । এক কামরার টিনের ঘরে পর্দা ঝুলিয়ে দুই ভাগে ভাগ করা হয় । এক পাশে চলে দেশি বুলু ফিলিম , অন্য পাশে বিদেশী । দেশি শো ঘণ্টায় পনেরো টাকা আর বিদেশী ঘণ্টায় বিশ টাকা । শাহীন মিয়ার ইচ্ছে ছিল বিদেশী বুলু ফিলিমের । সারাদিন বন্দরে মাল টানা নেয়া করে লুঙ্গির কুঁচকিতে তার জমা ছিল একশো পঁচিশ টাকা । এক বোতল বাংলা কিনতে একশো দশ টাকা বেড়িয়ে গেল । পনেরো টাকা দিয়ে বিদেশী জিনিস দেখা যাবে না । ইকরাম মণ্ডল বহুত হারামি । টাকা পয়সায় বাপরেও ছাড় দেয় না । শাহীন মিয়া উপায় না দেখে আজিজ্জারে শুধু বলেছিল

-- ওরে আজিজ্জা , পাচ টেহা ধার দে । আইজ বিদেশী দেখবার খায়েস হইছে । পাচ টেহায় টান পড়ছে । আমি পরে তোরে সুদ দিয়া দিমুনি ।

আর আজিজ্জা করল কি ! ভরা মজলিসে কইয়া দিল
-- হালার বিগার দেখছুইন , কুঁচকিতে নাই টেহা । হালার আবার বিদেশী মাল দেখাবার খায়েস হইছে , বাদাইম্মমা কুনখানকার !

এই কথা বলেই ক্যোঁৎ ক্যোঁৎ করে সে কি হাসি । তার দেখাদেখি সব বুলু ফিলিমখোররাও শাহীন মিয়ার দিকে তাকিয়ে হাসি দেখায় । এক বুইরা আবার এক ইঞ্চি উপরে । সে চোখ টিফি দিয়ে কয়
--ভাতিজা , দেশি মাল টাশে বেশি , আউট হইব ভালা । আইজ দেশি জিনিস ই দেখিক্কালাউ । কথা শেষ হবার আগেই আবার সবার ক্যোঁৎ ক্যোঁৎ হাসির শব্দ ।

হালার পুত আজিজ্জা রে আজিজ্জা ... একদিন আমারও চান্স আইব । ভাও মতো পাইয়া লই তোরে । ফাডাইয়ালবাম



--অগ্রহায়নের আইজ চাইর তারিখ , এহনি শীত পইড়া গেছে । কিরে তোর শীত ধরে না , ঐ শাহীন্না কতা কস না কে ? আজিজ মিয়া গলায় ভালমতো মাফলার জড়াতে জড়াতে শাহীন মিয়াকে প্রশ্ন করে ।
শাহীন মিয়ারও ভালো শীত ধরেছে । কিন্তু আজিজ্জার কাছে তার শীত ধরবার কথা স্বীকার যেতে ইচ্ছা করছে না ।

--এইডা আর এমুন কি শীত । আমার তো লুঙ্গি আলাগ কইরা নদীর বাতাস ভিত্রে ডুকাইবার মন চাইতেছে ।
শাহীন মিয়ার খোঁচা মারা উত্তর ।

আজিজ আর শাহীন বসে আছে নারায়ণগঞ্জ বন্দর উপজেলার লক্ষণখোলা এলাকায় । একটি পরিত্যক্ত টিন শেডের গুদাম ঘরের পাহারাদার আজিজ মিয়া । প্রতিদিন সন্ধ্যায় শাহীন মিয়া আর আজিজ মিয়া গুদাম ঘরের সামনে বসে বোতল টানে আর বিড়ি ধরায় । হাতে টাকা পয়সা থাকলে চলে যায় সুষমা লেডিস টেইলারসে । হরতালের কারনে কয়েকদিন যাবৎ হাতে কাম কাজ কম । বন্দরে মালামাল ই আসে না । কাম থাকবো ক্যামনে । আজকের বোতলের টাকাও বাকিতে । মন মিজাজ কারও তেমন সুবিধার না ।

--ওরে শাহীন্না বিগার উঠে রে , যাবি নাকি সুষমায় । ইকরাম ওস্তাদের হাতে পায়ে ধইরা এক শো মাইরা আসি ।

আজিজ্জার কথা শাহীন মিয়ার মনে ধরে । আজিজ্জার ক্যামন বিগার উঠছে সেটা জানা নাই তবে শাহীন মিয়ার বেশম বিগার উঠছে কাল রাত থেকেই । হাত মুত কোন মতেই কিছু ফয়দা হইতাছে না । এর উপর কুঁচকিতে নাই টেহা ! বালের কপাল । শাহীন মিয়া নিজের কপাল ডান হাতের বুড়া আঙ্গুল নিয়ে ঘষতাছে এমন সময় তার নজরে আসলো শিরীন বানু । বহু দূর থেকে হেঁটে হেঁটে শিরীন বানু এই দিকেই আসচ্ছে । কোলে তার চার বৎসর বয়সী শিশু কন্যা । প্রতিদিনের মতো আজও কাজ শেষে লক্ষণখোলা এলাকায় পরিত্যক্ত টিন শেডের গুদাম ঘরের পাশের কাঁচা রাস্তা দিয়ে সে তার বাড়ি যাবে ।


প্রায় চার বছর আগে এই মেয়ের তালাক হয় । মেয়ের জামাই আছিল এক বিশ্ব বাটপার । তাদের ই দোস্ত আছিলো । শালা অল্পবয়সী শিরীন বানুকে দেখে পাগলা হইয়া তাকে বিয়া করে । শিরীন বানু’র তখন বয়স ছিল পনেরো বছর । বছর ঘুরতে না ঘুরতেই মেয়ের পেটে বাচ্চা আসলো । বাটপার বাপ বাচ্চার কথা শুনেই মেয়েকে দিয়া দেয় তালাক । আসলে অল্পবয়সী শিরীন বানুকে ভোগ করাই ছিল তার উদ্দেশ্য । পেটে আঁতকা বাচ্চা এসে গেছে । বাচ্চা পালার মুরোদ বা ইচ্ছা কোনটাই ভণ্ড বাপের নাই । তাই দিয়া দিছে তালাক । ঝামেলা ফিনিশ । যা তোর পেটের বাইচ্চা তুই সামাল দে । পরে জুয়ার আড্ডায় এইসব গল্প করে শিরীন বানুর জামাই আর তারা অনেক হাসি তামাশা করে । বেকুব মেয়েমানুষরে নিয়ে হাসি তামাশা ছাড়া আর কি বা করবার আছে !


শিশু কন্যার বয়সও চার বছর । শিরীন বানু একাই কন্যা বড় করছে । খাসা বেকুব । বাচ্চা ফেলাই দিলেই তো হয় । ল্যাঠা চুকে যায় । বাচ্চার বাপ যদি বাচ্চার ভরন পোষণের ভয়ে আঁতকা তালাক দিতে পারে শিরীন বানু কেন বাচ্চা ফেলাই দিতে পারে না ! শাহীন মিয়ার মাথায় এইটা কোনমতেই ডুকে না ।
দিনকে দিন শিরীন বানুর শরীর যেন খুলতেছে । এমুন রুপ যৌবন অত্র এলাকায় আর কারও নাই । বন্দরের কম করে হলেও ষোল সতেরো জন তারে রাতে থাকার আমন্ত্রণ জানাইছে । নগত ক্যাশে । মেয়ে রাজি হয় না । দেমাগ ।

--ঢঙ্গীডারে দেখছস ? শাহীন মিয়া বিড়ি টানতে টানতে আজিজ মিয়াকে প্রশ্ন করে ।
--এমুন তাজা ফুল সামনে দিয়া যাইতে থাকলে গন্ধ না লইয়া উপায় আছে রে বলদ ! আজিজ মিজা আবারো তার বিখ্যাত ক্যোঁৎ ক্যোঁৎ হাসি হাসে ।


সন্ধ্যা সাতটা বাজে । শীতের কারণেই হোক কিংবা কাজ কাম কম থাকার কারনেই হোক এলাকা একেবারেই নীরব । কি মনে হতে রসিকতার ছলে শাহীন মিয়া বলে বসল
--কিরে আজিজ্জা আইজ না তোর বিগার উঠছে । সামনে দিয়াই তো পাখি ফুড়ুৎ মারতাছে , ধরবি ?

আজিজ মিয়া বহুদিন যাবৎ এমুন একটা কথা কারও মুখে শুনতে চাচ্ছিল । পার্টনার ছাড়া এইসব কাম জমে না । শিরীন বানুকে রাতে দুষ্ট আমন্ত্রণ জানানো মানুষদের মধ্যে আজিজ মিয়া একজন । সে অনেকদিন যাবৎ মেয়েটাকে বাগে আনতে চেষ্টা করছে । হচ্ছে না । আজ যেন সুযোগ সামনে এসে ধরা দিল ।
লাফ দিয়ে আজিজ মিয়া উঠে দাড়ায় ।

-চল শাহীন্না , আইজ ছেমড়িরে খাইছি ।


আজিজ ও শাহীন মিয়া গায়ের চাদর ফেলে কোনাকুনি দৌড় লাগায় শিরীন বানুর পিছন বরাবর । তাদের চোখে এখন পশুর দৃষ্টি । অন্ধকারে দৌড়ে যেতে তাদের অসুবিধা হয় না । তার একেবারে নিঃশব্দে বিশ বছর বয়সী শিরীন বানুর পিছনে এসে দাড়ায় । কর্মক্লান্ত শিরীন বানু কিছু বুঝবার আগেই তার কোল থেকে এক ঝটকায় কেড়ে নেয়া হয় চার বৎসর বয়সী শিশু কন্যাকে । শিশু কন্যাটি মায়ের কোলে নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে ছিল । আচমকা অচেনা হাতের ঝটকায় সে জেগে উঠে । ঘুম ঘুম চোখে দেখতে পায় তার মা’কে একজন মানুষ টেনে হিঁচড়ে নদীর পাড়ে নিয়ে যাচ্ছে । যে মানুষটি শক্ত করে তাকে পাজকোলে করে রেখেছে সে হিসহিস শব্দে তার মা’কে বলছে

-- খবরদার চিল্লাবি না , খাড়ার উপ্রে বাইচ্চা মাইরা ফেলামু ।


অগ্রহায়নের চার তারিখ , সন্ধ্যা সাতটা । নারায়ণগঞ্জ লক্ষণখোলা এলাকার নদীর পাড়ে এক মা’কে তার চার বৎসর বয়সী শিশু কন্যাকে জিম্মি করে গণধর্ষণ করা হয় । আজিজ মিয়া , শাহীন মিয়া ছাড়াও সেই ভয়ংকর ধর্ষণযজ্ঞে শামিল হয় আরও কয়েকজন ।

মায়ের বোবা আর্তচিৎকারে অবুঝ শিশু কন্যাটি কাঁদে উঠে । কিন্তু তার কান্না শোনার মতো একটি মানুষও সেইসময় পাশে ছিল না । ছিল একদল হিংস্র পশু ।


-----------------------------------------------------------------------------

উপরের লিখাটিকে কি আমি একটি গল্প ই বলবো ? কারণ বাস্তবিক জীবনে এমন কিছু কক্ষনো হতে পারে না । এমন হিংস্র ঘটনা কেবল গল্পেই সম্ভব ।

কিন্তু না , এই গল্পের মূল শিকড় সম্পূর্ণ সত্য । সত্য আজিজ মিয়া , শাহীন মিয়া , সত্য শিরীন বানু ( ছদ্মনাম ) তার চার বৎসর বয়সী ফুটফুটে কন্যা শিশু । নিরেটের মতো সত্য অগ্রহায়নের চার তারিখ , সন্ধ্যা সাতটায় নারায়ণগঞ্জ লক্ষণখোলা এলাকার নদীর পাড়ে এক মা’কে তার চার বৎসর বয়সী শিশু কন্যাকে জিম্মি করে গণধর্ষণ করা হয় ।

নিউজ লিংক - সন্তানকে জিম্মি করে মাকে গণধর্ষণ!

এই ভয়ংকর লোমহর্ষক ঘটনা হয়তো আমাদের অনেকেরই দৃষ্টি এড়িয়ে গেছে । আসলে এমন ঘটনা তো দেশে অহরহ হচ্ছে । কয়টাই বা নজরে আসবে ?

কিন্তু একটি বার কি ভেবে দেখেছেন – একটি শিশু যার দুনিয়া বলতে কেবল মাত্র মা , সেই শিশুর মনে তার মমতাময়ী মায়ের সেই বোবা আর্তচিৎকার কতোটা ভয়ংকর ক্ষতের সৃষ্টি করবে ভবিষ্যৎতে ?
যেই মা , নিজের সন্তানকে নিয়ে সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করেছে , তার প্রতি সমাজের এরুপ অবিচার সেই মা কিভাবে মেনে নিবে ?

সেই শিশু আর মা’কে জবাব দেয়ার মতো ভাষা কি আমাদের কারও কাছে আছে ? নারীদের একটি নিরাপদ সমাজ উপহার দিতে আমরা ব্যর্থ , এই অপরাধের দায়ভার কি কেউ এড়াতে পারবো ?


চলুন না সবাই সমস্বরে আওয়াজ তুলি , আমাদের আওয়াজ ছড়িয়ে দেই সারা বাংলায় --

প্রতিটি ধর্ষণের বিচার চাই । ধর্ষকের সাঁজা হোক – “ ফাঁসি “
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
৩২টি মন্তব্য ৩২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগটা তো ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে গেলো :(

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭



আমি আমার ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে। ব্লগটির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ প্রথম আলো ব্লগ আমায় লেখালেখিতে মনোযোগী হতে শিখিয়েছে । সে এক যুগ আগের কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

লুঙ্গিসুট

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



ছোটবেলায় হরেক রঙের খেলা খেলেছি। লাটিম,চেঙ্গু পান্টি, ঘুড়ি,মার্বেল,আরো কত কি। আমার মতো আপনারাও খেলেছেন এগুলো।রোদ ঝড় বৃষ্টি কোনো বাধাই মানতাম না। আগে খেলা তারপর সব কিছু।
ছোটবেলায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

লিখেছেন নতুন নকিব, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

ছবি কৃতজ্ঞতা: অন্তর্জাল।

একবার শাইখুল হাদিস মুফতি তাকি উসমানী দামাত বারাকাতুহুম সাহেবকে জিজ্ঞেস করা হল, জীবনের সারকথা কী? উত্তরে তিনি এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

=মৃত্যু কাছে, অথবা দূরেও নয়=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



©কাজী ফাতেমা ছবি
দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে দিয়ে বলি, আমারও সময় হবে যাবার
কি করে চলে যায় মানুষ হুটহাট, না বলে কয়ে,
মৃত্যু কী খুব কাছে নয়, অথবা খুব দূরে!
দূরে তবু ধরে নেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা

লিখেছেন করুণাধারা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯



এই ধাঁধার নাম সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা; নিচের লিংকে এটার ভিডিও আছে।

স্বৈরশাসকের বন্দী

এই ধাঁধাটি আমার ভালো লেগেছিল, তাই অনেক আগে আমার একটা পোস্টে এই ধাঁধাটি দিয়েছিলাম। কিন্তু সেই পোস্টে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×