যে দেশে কোনো দলের মাঝে গণতন্ত্র নাই। যা মনে হলো- এরশাদ তাই করে ফেললো। সংসদীয় কমিটি যা বললো- তা না মেনে দলপ্রধান যা বললো সেভাবেই সংবিধান সংশোধন হলো। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েই ৫ বছরে ৫০ ঘন্টাও সংসদে থাকলেন না সংসদের বিরোধী নেত্রী। অথচ তৃতীয় শক্তির ভয় দেখিয়ে গণতন্ত্রের নামে এই অপদার্থের হাতেই দেশকে চালানোর দায়িত্ব হবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতেও পরীক্ষা দিতে হয় অথচ দেশ চালানোর জন্য পরীক্ষারও দরকার নাই। শক্তি থাকলেই হয়।
সবচেয়ে- মেধাবীরা হয়- ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক
তার চেয়ে কম মেধাবীরা হয় - সিভিল ও মিলিটারি বুরোক্রেট। তবে তাদের আবার শিক্ষণ ও প্রশিক্ষণের কারণে মেধার গ্যাপটা পূরণ করতে পারে।
তার চেয়ে কম মেধাবীরা হয় কন্ট্রাক্টর, ব্যবসায়ী।
তার চেয় কম মেধাবীরা পরীক্ষায় নকল করে বহিস্বৃত হয়, ব্যবসায়ে ফেল মারে অতএব নেতার হাতা হয়ে হয়ে যায় রাজনীতিক। আর এদেরকেই আমরা নির্বাচিত করি দেশ চালানোর জন্য।
দোষ রাজনীতিকদের নয়। এই অসাধারণ মেধাবীদের যারা মেধাহীনদের মেদ বাড়ানোর জন্য ছাগলের নবম বাচ্চার মতো লাফায়।