বিএমপির কুন দুষ নাই, 'শীর্ষূ' ন্যতাগু ধইরেন না হে বাকশালী ভাইরা। বাসে কে বোম মারছে হ্ইডা হের ব্যাপার। হের লগে বিএমপির কুনই সম্পর্ক নাই। ক্যান আপনারা কি আমাগো কমরেড রিজভীর কথা হুনেন না্ই। খাটি গানজা সেবন করিয়া উনি কহিয়াছেন, পেট্রল বোমা সহ সকল আগুন হামলা আসলে সরকার দলীয় এজেন্টরা করিতেছে। আপনারা কি আস্তিক নেতা (সাবেক ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগ এর ছাত্র নেতা) রিজভী ভাইকে মিথ্যাবাদী কইবাার চান ? আর কে বোমা দিল না দিল উহা কি বিএমপির কুন নেতা/নেত্রির কথায় দিতেছে ? বিএমপির নেতারা তো ভাজা মাছ কি তাহাই জানেন না। বোমা তাহারা স্বউদ্যোগে মারিতেছে। যেমন হাসিনা ২১ আগষ্ট নিজেই নিজের উপর গ্রেনেড মারিয়া ছিল।
মনে রাখিতে হইবে- "আমার বোমা আমি মারব , যে বাসে খুশি সে বাসে মারব"- ইহাই গনতন্ত্র। জিয়ার সময় অ্যমনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের হিসাব অনুযায়ি ১০ হাজার, দেশের ভিতরের রাজনৈতিক দলগুলোর হিসাব অনুযায়ি ৬০ হাজার রাজবন্দী ছিল- তাহা ছিল বহুদলীয় গনতন্ত্ররে প্রবর্তন। কিন্তু বর্তমানে বাকশালি গনতন্ত্রে আমরা হরতাল দিব, গুন্ডারা ককটেল মারিবে, বাংগালী তারপরেও বাসে চড়িলে পেট্রল বোমা মারিবে, ১৬ জন ম্যংগো পিপল মারা গেলেও কুন অসুবিধা নাই। আমরা তাহাদের দাহ উত্তর গায়বেী জানাযা পড়িব- তারপর আবার বিপুল বিক্রমে আরো কঠোর আন্দোলনে ঝাপাইয়া পড়িব। ইহা আমাদের সম্পূর্ন আমেরিকা হইতে আমদানিকৃত গনতান্ত্রিক অধিকার। এই অধিকারে বাদ সাধিলে শ্যখের বেটিরে মিডিয়া দিয়া আমরা গনত্নত্র শিখাইয়া দিব। ১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর সংগ্রাম পত্রিকার হেডিং মনে রাখিবে- (হে রাজাকাররা) 'আমাদের সাথে আমেরিকা আর চীন আছে, ভয় পাইবার কোন কারন নাই'। সুবিধাজনক জায়গায় বাস দেখিলে, সিএনজি দেখিলে, আতর্কিতে পেট্রল বোমা মারিয়া উড়াইয় দিন, ট্রেন, ব্রীজ ধ্বংস করিয়া ছাই করিয়া ফেলূন। হে রাজাকারগন, শ্লোগান তুলুন- '৭১ এর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার'। গনতন্ত্র জিন্দাবাদ।