somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সত্যকা
রাজু আহমেদ । এক গ্রাম্য বালক । অনেকটা বোকা প্রকৃতির । দুঃখ ছুঁয়ে দেখতে পারি নি ,তবে জীবনের সকল ক্ষেত্রে অনুভব করেছি । সবাইকে প্রচন্ড ভালবাসি কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে প্রকাশ করতে পারি না । বাবা এবং মাকে নিয়েই আমার ছোট্ট একটা পৃথিবী ।

কার বিরুদ্ধে লিখব , কোন ভাষায় লিখব

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি রাজনীতি করিনা । এর সাথে জড়িত না হওয়ার কারন একে খুব ভালোবাবে বুঝি না , অবশ্য বোঝার চেষ্টাও করি না । আমি বুঝি মানবতা । মানুষের কল্যানকামিতা । যার মধ্যে মানুষের কল্যান নিহিত আছে সেটাই আমার কাছে সব । আমার জীবনের বিনিময়ে যদি কোন মানুষের কল্যান করতে পারি সেটাই জীবনের সবচেয়ে বড় পরিতৃপ্তি । আমাদের কল্যান সাধিত হচ্ছিল না বলেই ১৯৪৭ সালের ১৪ ই আগষ্ট পাকিস্তানের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে বৃটিষদের থেকে আলাদা হয়ে গেলাম । পাকিস্তানের বিমাতা সূলভ আচরনের কারনে তাদের সাথেও বেশিদিন স্থায়ী হওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে নি । অবশ্য পাকিস্তান আমাদেরকে সহজে ছাড়তে চায় নি । আমাদের কাছ থেকে যে সকল সুযোগ সুবিধা তারা গ্রহন করত তার মায়া তারা ছাড়তে পারবে না বলেই আমাদের আঁকড়ে রাখতে চেয়েছিল । কাউকের্ ভালবাসার বন্ধনে আবদ্ধ রাখার জন্য যতটুকু আদর সোহাগ করা দরকার তার ছিটে ফোঁটাটুকুও তারা আমাদের সাথে করেনি । বরং প্রতি পদে পদে আমাদের হেনস্তা করে ছেড়েছে । বাঙালি জাতি যখন বুঝতে পেরেছে পাকিস্তানের সাথে একত্রে থাকা কোন অবস্থাতেই আর সম্ভব নয় তখন স্বাধীনতার ডাক দিয়েছে । জাতি বাঙালী হিসেবে অত্যন্ত প্রশংসণীয় । তারা জান দেবে তো মান দেবে না । মাত্র ২৩ বছরের সংসার জীবন ত্যাগ করে ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতার ঘোষনা হওয়ার পর দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের সময় শেষে বাংলাদেশ লাভ করল একটি লাল সবুজের পতাকা । এই সময়টাতে পাকিস্তানী বাহীনি এবং তাদের এ দেশীয় দোসরদের যোগসাজোশে ৩০ লক্ষ বাঙালীল তাজা প্রাণ এবং দুই লক্ষ বাঙালী মা বোনের ইজ্জত বিলিয়ে দিতে হয়েছে স্বাধীনতার নজড়ানা হিসেবে । তবে বাঙালী জাতি স্বাধীনতার সংগ্রাম করে ইতিহাস সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছিল । এত কম সময়ের মধ্যে পৃথিবীর কোন জাতি স্বাধীনতা লাভ করতে পারে নি । বাঙালী জাতির জন্য দূর্ভাগ্যও আছে বটে । বিশ্বের কোন জাতির এত কম সময়ের যুদ্ধে এত অধিক পরিমানে জীবনও দিতে হয় নি , দেশের জন্য তো নয়ই । তবুও আমরা গর্বিত আমরা স্বাধীন জাতি । স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশে হাতে গোনা কয়েকটি দূর্ঘটনা ছাড়া বেশ ভালভাবেই পার করছিল ।

২০০০ সালের আগ মূহর্ত পর‌্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক বাকশাল প্রতিষ্ঠা এবং এর খেসারত হিসেবে ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগষ্ট কিছু সেনা সদস্যের হাতে তার পরিবার সহ খুন , মেজর জিয়া খুন , সাবেক সেনা প্রধান হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ কর্তৃক গতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠিয়ে দীর্ঘ দশ বছর অবৈধ শাসন এবং খালেদা জিয়া কর্তৃক ১৯৯৬ সালের জনমত বিরোধী নির্বাচন করে সল্প সময়ের জন্য ক্ষমতা দখল । ২০০০ সাল পরবর্তী সময়ে ২০০৬ সালে বি এন পি ক্ষমতা ছাড়ার পর ফখরুদ্দীন-মঈনউদ্দীন কর্তৃক দুই বছর অবৈধ ক্ষমতা দখল এবং দুই নেত্রীর জেলজীবন । ২০০৯ সালের বি ডি আর বিদ্রোহ আরেকটি কলঙ্কজনক অধ্যায় । এত সব চড়াই উৎড়াই পেড়িয়ে আশু ভবিষ্যতের মঙ্গল কামনা করেছিলাম । তা হয়নি । যুদ্ধপরাধীর বিচার নিয়ে দেশে অস্থিরতার শুরু হয়েছিল । সরকারী দল ছিল জিরো টলারেন্স মুডে । বিরোধীদলও যেখানে যতটুকু সুযোগ পেয়েছে তার সবটুকুই কাজে লাগিয়েছে । এ দু’দল মিলে জিম্মি করেছে এদেশের ১৬ কোটি মানুষকে । মূলত সকল মানুষ জিম্মি হয়েছে দুই দলের দুই নেত্রীর কাছে ।

সরকারের কাছে বিরোধীদলের দাবী পৌঁছানের জন্য এত দিন হরতাল কর্মসূচী পালন করলেও দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার পর থেকে গত ২৬ নভেম্বর থেকে দেশে লাগাতার সড়ক , রেল ও নৌ পথ অবরোধ চলছে । মাঝখানে কেবল শুক্রবার বিরতি ছিল । অবরো্ধের দিনগুলোতে পাখির মত মানষ মারা হচ্ছে । আহতের সংখ্যা গননা করার সময় নাই । নিহতের সংখ্যা গুনেই এগুতে পারছি না । যারা আহত হয়ে আছে তারা মৃতের চেয়েও কষ্টে আছে । মৃতেরা তো মরে বেঁচে গেছে কিন্তু আহতরা প্রতি মূহুর্তে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করছে । কি দোষ এই নিরীহ মানুষগুলোর ? কারো কাছ থেকে কোন সদুত্তর পাওয়া যাবে না । বাংলাদেশে মৃত্যের মিছিল চলছে । লাশের মিছিল দিচ্ছে লাশ । একেকটা লাশের সাথে কবরে যাচ্ছে একেকটা পরিবারের স্বপ্ন । মৃত্যু দেখে মানুষের কষ্ট হবে এটাইতো স্বাভাবিক । তবে সব লাশ দেখে কষ্টের অনুভূতি একরকম হয়না । লেগুনা চালকের লাশের পাশে বসে তার মায়ের কান্না দেখে সারা দেশ কেঁদেছিল । লাশ নিয়ে চলছে দলাদলির রাজনীতি । লাশের সারি যত দীর্ঘায়িত হচ্ছে হরতাল অবরোধের কর্মসূচী তত কঠোর থেকে কঠোরতর হচ্ছে । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং বিরোধীদলীয় নেত্রী কেউ কারো কথা থেকে একচুলও নড়বেন না । বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংস্থার মহাসচিবের দীর্ঘ ফোনালাপও এদেরকে তাদের কক্ষচ্যুত করতে ব্যর্থ হয়েছে । দুই নেত্রীর যুদ্ধে রাষ্ট্রের ক্ষতি হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা । এ সম্পদ তাদের বাপ , স্বামীদের সম্পদ নয় । স্বাধীনতা যুদ্ধে একজনের বাপ , অন্যজনের স্বামীর ভূমিকা ছিল অনস্বীকার‌্য । জাতি আজও তা ভোলেনি ভবিষ্যতেও ভূলবে না । এ ভূমিকার জন্য জাতি তাদেরকে যে সম্মান এবং স্বীকৃত দেখিয়েছে তা অতুলনীয় । আশা করা যায় জাতি ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহাত রাখবে । কিন্তু তাদের কন্যা এবং পত্নী জাতি যে মরন খেলায় মেতে উঠেছে তার কারনে তাদের উত্তরসূরীদের সম্মানে ভাটা লাগলেও লাগতে পারে । চার দিনের গত চারদিনের হরতালে প্রায় অর্ধশত মানুষ নিহত হল । শুধু পঞ্চাশজন মানুষ নিহত হলেও হত কিন্তু নিহত হয়েছে পঞ্চাশটি পরিবার । এমনও অনেক পরিবার আছে যাদের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন নিহত ব্যক্তি । কে নেবে ঐ পরিবারগুলোর ভরনপোষণের দায়িত্ব ? শেখ হাসিনা বা খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে কিছু অর্থ সাহায্য করা হতে পারে ! কতদিন চলবে তাতে ? বড়জোড় একমাস কিংবা একবছর । বাকী দিনগুলো । নিহতদের মধ্যে অনেকের সন্তান-সন্ততি আছে , কারো স্ত্রী আবার অনাগত সন্তানের প্রতীক্ষায় । কে নেবে তাদের শিক্ষার দায়ভার ? আপনারা বলতে পারেন আর কত মানুষ খুন করে আপনাদের বুকের জ্বালা মিটবে ? ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিট সহ সারা বাংলাদেশের হাসপাতাল গুলোতে যারা চিকিৎসা নিচ্ছেন তাদের সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার সম্ভাবনা কতটুকু । অবরোধের দিনগুলোতে যারা রাস্তায় নামেন , গাড়ীতে চলেন তারা একেবারে অনুপায় । মৃত্যুকে হাতে নিয়ে কেউ হাউশ করে রাস্তায় বের হন না । গতকাল দেখলাম এ্যামবুলেন্সে হামলা হয়েছে । বিস্মিত না হয়ে পারি নি । এ্যামবুলেন্সে যে রোগীকে তুলতে হয় সে তো ৮০% মৃত । তাহলে আমরা মৃতকেও ছাড় দেব না । তাকে আবার মারব । কোথায় সভ্যতা ! কোথায় মানবতা ! কয়েকদিন পর‌্যন্ত ভাবতেছি বাংলাদেশে খুনীর সংখ্যা কত ? সঠিক সংখ্যা নিরুপন করতে পারি নি । তবে যেই সুযোগ পাচ্ছে সেই খুন করে চলছে । নিজ হাতে খুন করার সুযোগ না পেয়ে অনেকে খুনের নঁকশা তৈরি করে দিচ্ছে অথবা খুনের মদদ দিচ্ছে ।

কার বিরুদ্ধে লিখব , কোন ভাষায় লিখব আর কিইবা লিখব । আমরা কি এই স্বাধীনতা চেয়েছিলাম ? স্বাধীনতার অর্থ কি এই ? কাকে ধিক্কার জানাব স্বাধীনতাকে নাকি আমাদের কর্মকান্ডকে ? পাকিস্তানামালে আমরা ঠিকমত চাকরি পাই নি , তিনবেলা পেটপূরে খেতে পারি নি কিন্তু জীবনের নিরাপত্তা পেয়েছিলাম । তাহলে কি স্বাধীনতা না পাওয়াই ভাল ছিল না ? কষ্টে অনেক কথা এসে যায় তবে সবগুলো মনের কথা নয় । এক মা সেদিন তার সন্তান আগুনে পুরে মরে যাওয়ার পর প্রলাপ করে বলছিল কিসের গনতন্ত্র । ধিক্কার জানাই এই গনতন্ত্রকে । ওমা ! এ দেশে গনতন্ত্র আছে সেটা আপনাকে কে বলল ? গনতন্ত্র এখন বঙ্গভবন এবং গনভবনে বাস করে । সেটা সমগ্র দেশে থাকার দরকার কি ? সাধে কি এরিস্টটল গনতন্ত্রকে সবচেয়ে নিকৃষ্ট বলেছেন । জাতির মঙ্গলের জন্য দু’জনকেই নমনীয় হতে হবে । যদি মনে করেন জাতির কল্যানের চেয়ে আপনাদের জিদের মূল্য বেশী স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়ান । এ জাতি অকৃতজ্ঞ নয় । বঙ্গবন্ধু এবং জিয়াউর রহমানের খাতিরে বাকীজীবন আপনাদের ভরনপোষণ করবে । শুনেছি মানুষের বয়স যত বাড়ে তত তার আচার-আচারণ শিশুদের আচার-আচারণের মত হতে থাকে । আপনাদের আচারণ কি শিশু পর‌্যায়ে আছে ? ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার এত লিপ্সা কেনো বলতে পারেন ? ইতিহাস থেকে ক্ষমতালিপ্সুদের পরিনতি দেখে শিক্ষা নিতে পারেন না । আপনাদের চেয়ে হাজারগুন ক্ষমতাবান ফেরআউনের ক্ষমতাও চিরস্থায়ী হয় নি । আপনারা এখনো প্রভূ দাবী করতে পারেন নি কিন্তু ফেরাআউন খোদায়ী দাবী করেও পার পায়নি । বিশ্বের দাতা সংস্থাগুলো আপনাদের টনক নাঁড়তে পারেনি । তাদের কথা উপেক্ষা করে আপনারা তাদের অপমান করেছেন । তাদের সাহায্য ছাড়া আপনাদের দেশে যে সম্পদ আছে তা নিয়ে কতদিন চলতে পারবেন ? এখনো সময় উৎরে যায় নি , জাতির মঙ্গলকে আপনাদের মঙ্গল মনে করুন এবং জনগনের চাহিদানুযায়ী ক্ষমতার ব্যবহার করুন । মুখে বুলি না আউরিয়ে দেশের জন্য কিছু করুন ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাফসান দ্য ছোট ভাই এর এক আউডি গাড়ি আপনাদের হৃদয় অশান্ত কইরা ফেলল!

লিখেছেন ব্রাত্য রাইসু, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের প্রতি আপনাদের ঈর্ষার কোনো কারণ দেখি না।

আউডি গাড়ি কিনছে ইনফ্লুয়েন্সার হইয়া, তো তার বাবা ঋণখেলাপী কিনা এই লইয়া এখন আপনারা নিজেদের অক্ষমতারে জাস্টিফাই করতে নামছেন!

এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঁচতে হয় নিজের কাছে!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু।  লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×