somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

(Alice Munroর DEEP-HOLES অবলম্বনে) খাদ

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(পরের অংশ)

-আচ্ছা দেখছি।

অ্যালেক্স বুঝতে পারছিল যে, সত্যি সত্যিই কেন্টের তৃষ্ণা পেয়েছে। সে এমনি এমনি গাক গাক করছিল না। সে স্যালির বুকের দিকে তাকিয়ে বিরক্তি গোপন করতে পারে না। ভাবলো যে, শাবানার বয়স ছ মাসের কাছাকাছি, কাজেই তাকে বোতলে খাওয়ানো শুরু করার এটাই উপযুক্ত সময়। স্যালি এখন পুরো প্রক্রিয়ার দিক থেকেই দূরে সরে গেছে। বাচ্চা কোলে কিচেনে কিচেনে গেলে তাকে এক হাতে কাজ করতে হয়, খাদ্য-পানীয়র কাজও এক হাতেই সারতে হয়। কেন্টের সঙ্গে চুপিচুপি মায়ের দুধের জগের কথা বলছিল। অ্যালেক্স বলল, সেটা কেন্টের কাছ থেকে শিখেছে। কেন্ট সব সময়ই একটা না একটা ঝামেলা তৈরি করে। তার ভাবনা-চিন্তাগুলোও নোংরা।

স্যালি বলল, ঠিক আছে, আমি তাই করবো।

তোমার কাজ তো আর একটা না। কাল থেকেই তুমি তাকে বোতল ধরিয়ে দিতে পার।

করবো শীঘ্রই। কাল থেকেই না, কিন্তু তাড়াতাড়িই করবো।
কিন্তু এখানে সে থাকলেও শাবানা আর তার দুধের জগই মনে হচ্ছে আসল, পিকনিকটা কিছু না।

কুল-এইড ঢালা হবার পর শ্যাম্পেন ঢালা হলো। স্যালি আর অ্যালেক্স তাদের মাঝখানে শাবানাকে রেখে পরস্পরের গ্লাসে গ্লাস ছোঁয়ালো। যতটা বেশি উইশ করা যায় গ্লাসে চুমুক দিয়ে তা করে স্যালি। অ্যালেক্সের দিকে তাকিয়ে তার ছুঁড়ে দেওয়া হাসি্র আইডিয়াটা চমৎকার হবে যখন একান্তে তারা দুজনেই শুধু থাকবে। তাকে শ্যম্পেনে চুমুক দিতে দেখে মনে হলো যে, স্যালির শ্যাম্পেন গেলা আর মুচকি হাসি যথেষ্ট প্রশান্ত করে তুলেছে তাকে। সে পিকনিকটা উপভোগ করতে আরম্ভ করেছে। স্যালি একে একে দেখিয়ে দিলো স্যান্ডউইচগুলোর কোনটাতে কাসুন্দি দেওয়া আছে যা অ্যালেক্সের পছন্দ। কোনটা সে আর কেন্ট পছন্দ করে, যে কাসুন্দি ছাড়া খেতে চায় সেগুলোও।

স্যালি যখন এসব নিয়ে ব্যস্ত ছিল সে ফাঁকে কেন্ট তার পেছনের দিকে শুয়ে পড়ে তার গ্লাসের শ্যাম্পেনগুলো গিলে ফেলল।

পিটার ব্যাপারটা দেখলেও কোনো বিচিত্র কারণে কিছু বলল না। কিছুক্ষণ পরই স্যালি আবিষ্কার করলো ঘটনাটা। অ্যালেক্স এব্যাপারে কিছুই জানে না। কারণ অ্যালেক্স যখন ডলোস্টোন সম্পর্কে ছেলেদের সঙ্গে গল্প করছিল ততক্ষণে সে ভুলে গেছে যে, ঘাসের ওপর কিছু রাখা হয়েছে বা ঠিক ঠিক কোন কোন জিনিসগুলো সুন্দরভাবে গুছিয়ে তার সঙ্গে এনেছিল। তারা গল্প শুনতে শুনতে হামলে পড়ে ভাজা ডিম, সালাদ এবং চাটনি খাচ্ছিল গোগ্রাসে।

অ্যালেক্স বলল, দেখলে বুঝতে পারবে যে, ডলোস্টোন হচ্ছে ভারী পাথরে ঢাকা। নিচের দিকে খুব সূক্ষ্ম দানাদার কাদামাটি রূপান্তরিত হয়ে শিলায় পরিণত হয়েছে। ডলোস্টোনের সঙ্গে পানিও মিশে থাকে আর তা যখন আসে তা সেখানেই থেকে যায়, শিলার পাতলা স্তর চুইয়ে বের হতে পারে না। আর এভাবেই ক্ষয় চলতে থাকে¬- ডলোস্টোন ধ্বংস হয়ে যায়- কারণ পানি তার নিজের মতোই কাজ করে আবার ফিরে যায় যেখান থেকে এসেছিল। আবার পানি আসে এবং এভাবেই শিলাস্তরের ভার্টিক্যাল জয়েন্টগুলো তৈরি হয়। তোমাদের কি জানা আছে ভার্টিক্যাল ব্যাপারটার অর্থ?

কেন্ট উদাসীনভাবে বলল, উপর আর নিচ।

দুর্বল ভার্টিক্যাল জয়েন্টগুলোতে আস্তে আস্তে চিড় ধরে আর লক্ষ লক্ষ বছর পর তারা এক সঙ্গে ভেঙে পড়ে এবং ঢাল বেয়ে গড়িয়ে পড়ে।

কেন্ট বলল, আমি যাচ্ছি।

কোথায় যাচ্ছ?

হিসু করবো।
ওহ, আল্লার ওয়াস্তে যাও তো!

আমিও যাবো। পিটার বলল।

কোনো বাধা না দিতে স্যালির ইঙ্গিত বুঝতে পেরে মেনে নিল অ্যালেক্স। আর তখনই পরস্পর পরস্পরের দিকে তাকিয়ে নিঃশব্দে হেসে ওঠে।

ঘুমিয়ে পড়বার কারণে শাবানার মুখ স্যালির স্তনের বোঁটা থেকে আলগা হয়ে গিয়েছিল বলে তাকে নামানো সহজ হয়ে গিয়েছিল। ছেলেরা রাস্তার দিকে চলে যাওয়াতে সে বুক না ঢেকেই নিশ্চিন্তে তার মেয়েকে ঢেকুর তুলিয়ে কম্বলের ওপর শুইয়ে দিল। যদি অ্যালেক্স তা দেখে তাহলে বিরক্ত হবে। সে জানে তার স্বামী যৌনতা সংশ্লিষ্ট ব্যাপার গুলোর বাড়াবাড়ি মোটেও পছন্দ করে না। তার স্তন যুগল গরু-ছাগলের পালানের মতো হয়ে গেছে বলে ফেলতেও পারে।

জামার বোতাম লাগাতে লাগাতে সে হঠাৎ একটি ক্ষীণ চিৎকার শুনতে পেল। অ্যালেক্স তা শুনে স্যালির আগেই উঠে পড়ে ছুট লাগালো সেদিকে। তখনই উচ্চস্বরে পিটারের পরিষ্কার চিৎকার শুনতে পেল সে।

কেন্ট পড়ে গেছে, কেন্ট পড়ে গেছে!

তার বাবা তার স্বরে চিৎকার করে বলল, আমি আসছি!

পিটারের কণ্ঠ শুনবার আগেই স্যালি যেন জানতোই, এমন কিছু একটি ব্যাপার ঘটবে। যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটেই থাকে তাহলে তা ছয় বছরের ছেলেটি কৌতূহলী হলেও কিন্তু নিজেকে জাহির করে না সে। এমনটা করবে কেন্ট। সে যেন ঠিক ঠিক দেখতে পাচ্ছে কীভাবে ছেলেটা গর্তের প্রান্ত ধরে নিজেকে আর পিটারকে খেপাতে খেপাতে পেশাব করছিল।
কেন্ট বেঁচে আছে। গর্তের তলায় ধ্বংসস্তূপে শুয়ে শুয়ে হাত নাড়াতে পারছিল। সে কোনো রকম ভাবে দুর্বল প্রচেষ্টা চালাচ্ছিল উঠতে কিন্তু একটি পা বিশ্রী রকম মুচড়ে গিয়েছিল আরেকটি চাপা পড়েছিল তার নিচেই।

মেয়েটাকে কোলে রাখতে পারবে তুমি? পিটারকে জিজ্ঞেস করলো স্যালি। তুমি তো আমার ভালো আর সাহসী ছেলে। পিকনিকের জায়গায় গিয়ে তাকে কম্বলের ওপর শুইয়ে দিও।

অ্যালেক্স ঝুঁকে পড়ে নিজেকে ঠেলেঠুলে গর্তের নিচের দিকে নামাতে নামাতে কেন্টকে বলল চুপচাপ থাকতে, একজনের পক্ষেই নিচে নামা সম্ভব। কেন্টকে বের করে আনাটা বেশ কঠিন হয়ে যাবে।

দৌড়ে গিয়ে দেখ তো গাড়িতে কোনো দড়ি-টড়ি পাও কিনা? গাছের গুঁড়ির সঙ্গে বেঁধে দিতে পারবে?

কেন্টকে বেঁধে অ্যালেক্স তাকে উপরে তুলে ধরলে সে কি তাকে টেনে তুলতে পারবে?

কোনো দড়ি-টড়ি পাওয়া যাবে না, সেখানে দড়ি থাকতে যাবে কেন?
অ্যালেক্স কেন্টের কাছে পৌঁছে তাকে পাঁজাকোলে করে উঠিয়ে নিতেই ব্যথার চোটে মর্ম বিদারী এক চিৎকার করে ওঠে সে।

অ্যালেক্স কেন্টকে জাপটে ধরলো দুহাতে। তার মাথাটা এক পাশে ঝুলছিল, একটি পা মারাত্মক ভাবে আরেকটির পা ঝুলছিল। তাকে নিয়ে সে উঠে এলো দুধাপ। কিন্তু আবারও তার ভর হাটুর ওপর রেখে হামাগুড়ি দিয়ে বের হওয়ার সিদ্ধান্ত নিলো। ব্যাপারটা বুঝতে পারছিল স্যালি।

ফাটলের নিচের দিকটা ছোট ছোট পাথর-খণ্ড দিয়ে ভর্তি ছিল। সে মাথা না তুলেই স্যালিকে কিছু একটা বলতেই সে যদিও কোনো প্রতিউত্তর করেনি তবু সে বুঝতে পারছিল সে কী চাচ্ছে। তখনই সে হাটু গেড়ে বসে পড়তেই অ্যালেক্স বলল, সে অমন হাটু গেড়ে কেন বসেছে? এবং যেখানে প্রায় তিন ফুটের মতো পাথর খণ্ড বিস্তৃত ছিল, তার প্রান্তে কিছু চারাগাছ ঠেলে দিল। অ্যালেক্স তখনও আহত হরিণের মতো কেন্টকে নিয়ে হামাগুড়ি দিচ্ছিল।
স্যালি চেঁচিয়ে বলল, আমি আছি, আমি আছি।

কেন্ট তার বাবা আর মায়ের সহযোগীতায় কঠিন শিলার একটি থাকে ঠাঁই পেল। কেন্ট হাড্ডিসার আর তার শরীর ততটা বর্ধনশীল না হলেও স্যালির কাছে তাকে সিমেন্ট ভর্তি ব্যাগের মতোই ভারি মনে হচ্ছিল। প্রথমবার সে তুলতে পারলো না তাকে। পরের বার নিজের জায়গা বদল করে সে পেটের ওপর শুয়ে পড়ে সর্বশক্তি ব্যয়ে এবং অ্যালেক্সের সাহায্যে ওপরে তুলে আনতে পারলো তাকে। স্যালি তাকে কোলের ওপর শুইয়ে নিতেই সে আবার অচেতন হবার আগে তার চোখ দুটো খোলা দেখতে পাচ্ছিল।

অ্যালেক্স বের হয়ে এলে তারা তাদের বাকি বাচ্চা দুটোকে সঙ্গে নিয়ে কলিং উড হাসপাতালে ছুটলো। হয়তো ভিতরগত আঘাত তেমন ছিল না। কিন্তু তার দুটো পা-ই ভেঙে গিয়েছিল। একটি দু টুকরো হয়ে গিয়েছিল যেটা ডাক্তার দেখাচ্ছিল। অন্য পাটা চূর্ণ-বিচুর্ণ হয়ে থেতলে গিয়েছিল।
কেন্টের সঙ্গে পরীক্ষা-নিরীক্ষার রুমে যাওয়ার আগে কঠিন স্বরে সে স্যালিকে বলল, বাচ্চাদের চোখে চোখে রাখতে হবে। তারা ওপরের ওয়ার্নিং সাইনগুলো দেখছে না? অ্যালেক্স তখন পিটার আর শাবানাকে সামলাতে ব্যস্ত ছিল।

সে ভাবছিল, অ্যালেক্সের সঙ্গে খানিকটা ভিন্ন ভাবে কথা বলবে, ছেলেরা যাচ্ছে, তোমার পিঠ ঘুরাও বাচ্চারা কাঁদছে যেখনটায় তারা থাকা উচিত না।
ঈশ্বরের প্রতি বিশ্বাস না থাকলেও সে তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করল। এবং অ্যালেক্সের প্রতিও তার বিরক্তি তেমন ছিল না। তবে কেন্টের জন্যে জরুরি ছিল পরবর্তী ছমাস তাকে স্কুলের বাইরে কাটানো এবং কয়েক সপ্তাহ হাসপাতালের বিছানায় কাটিয়ে নিজেকে শক্ত-সমর্থ করে তোলা।

স্যালি তাকে তার স্কুলের নানা কর্মকাণ্ডে জড়াতে চাচ্ছিল যেগুলো করতে তার মোটেও সময় ছিল না। তাই তার উৎসাহ বাড়াতে সে বাড়তি কিছু পরিকল্পনা করলো। সেগুলোর একটি ছিল- দেশ পছন্দ করে বেড়ানো এবং তা সম্পর্কে জানা।

সে বলল, আমি এমন একটা জায়গা বেছে নেবো যা অন্য কেউ ঠিক করে দিতে পারবে না।

দূর্ঘটনা এবং সেরে উঠবার সময়টা হয়তো তার পরিবর্তন ঘটিয়ে থাকবে। এখন সে তার বয়সের তুলনায় খানিকটা ভার-ভারতি আর সহজ সাবলীল আচরণ করছে। অন্য কাউকে বলেনি এমন কিছু তাকে বলেছিল স্যালি। কীভাবে সে দূরবর্তী দ্বীপগুলোর প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেছিল। হাওয়াই, ক্যানারি বা হেব্রিডেস কিংবা গ্রিসের ছোটখাটো দ্বীপগুলো নয়, যেখানে সবাই যেতে চায়। কিন্তু খুব ছোট অথবা অখ্যাত দ্বীপ যার সম্পর্কে লোকজন বলাবলি করে না, কালেভদ্রে কেউ হয়তো দেখে এসেছে। ত্রিস্তান দ্য কুনহা, চ্যাথ্যাম, ক্রিসমাস আইল্যান্ড, নির্জন দ্বীপ এবং দ্য ফেরোজ। সে এবং কেন্ট মিলে এ অঞ্চলের যত টুকরো টুকরো তথ্য যতটা পাওয়া যায় তার সবই সংগ্রহ করছিল। সেই সঙ্গে নিজেদের মাঝে কোনো ভুল বোঝাবোঝিকে পাত্তা না দিয়ে তারা কী করছে তাও অ্যালেক্সকে কখনো বলেনি।

স্যালি বলল, ও ভাবতে পারে আমাদের মাথা ঠিক নেই!

(সময় পাইলে চলবে আবার)
১৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তাঁর বোতলে আটকে আছে বিরোধী দল

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



সেই ২০০৯ সালে তিনি যে ক্ষমতার মসনদে বসলেন তারপর থেকে কেউ তাঁকে মসনদ থেকে ঠেলে ফেলতে পারেনি। যারা তাঁকে ঠেলে ফেলবে তাদের বড়টাকে তিনি বোতল বন্দ্বি করেছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৪



কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?
আমার খুবই জরুরি তার ঠিকানাটা জানা,
আমি অনেক চেষ্টা করেও ওর ঠিকানা জোগাড় করতে পারছিনা।

আমি অনেক দিন যাবত ওকে খুঁজে বেড়াচ্ছি,
এই ধরুণ, বিশ-একুশ বছর।
আশ্চর্য্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা:কথায় কথায় বয়কট এর ডাক দেয়া পিনাকীদের আইডি/পেইজ/চ্যানেল বাংলাদেশে হাইড করা উচিত কি? ব্লগাররা কি ভাবছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৩



অপূর্ব একজন চমৎকার অভিনেতা। ছোট পর্দার এই জনপ্রিয় মুখকে চেনেনা এমন কেউ নেই। সাধারণত অভিনেতা অভিনেত্রীদের রুজিরোজগার এর একটি মাধ্যম হইল বিজ্ঞাপনে মডেল হওয়া। বাংলাদেশের কোন তারকা যদি বিদেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যু ডেকে নিয়ে যায়; অদৃষ্টের ইশারায়

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৩৯

১৯৩৩ সালে প্রখ্যাত সাহিত্যিক উইলিয়াম সমারসেট মম বাগদাদের একটা গল্প লিখেছিলেন৷ গল্পের নাম দ্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট ইন সামারা বা সামারায় সাক্ষাৎ৷

চলুন গল্পটা শুনে আসি৷

বাগদাদে এক ব্যবসায়ী ছিলেন৷ তিনি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×